ওয়াল্টন ও সিম্ফোনির নকল যুদ্ধে কে জিতবে ???

symphony ziii vs walton zx

সিম্ফনি আর ওয়াল্টণ বাংলাদেশের একটা প্রতিদন্দি মোবাইল কোম্পানি । কিন্তু কয়েক মাস যাবত সিম্ফনির নতুন কোন স্মার্ট ফোন বাজারে আনছিল না , কিন্তু ওয়াল্টন একের পরে এক চোখ ধাধানো স্মার্ট ফোন নিয়ে আসছিল , তারা নিয়ে আসল বাংলাদেশের সব থেকে উন্নত ফিচারে স্মার্ট ফোন প্রিমো জেড এক্স । প্রিমো জেড এক্স সম্পকে জানতে চাইলে এই নিউজ পরতে পারেন । কিন্তু আসল কথা হল এই ফোন কিন্তু ওয়াল্টন নিজে প্রস্তুত করে নি তারা শুধু রি ব্রান্ড করেছে ।মানে অন্য ব্রান্ডের স্মার্ট ফোন নিজেদের নামে চালিয়ে দিয়েছে । ওয়াল্টনের জেড এক্স হল Gionee Elife E7  এর রি ব্রান্ডিং মডেল । এখান থেকে দেখতে পারেন এই সেট স্পেসেফিকেশন । এভাবে তারা যে প্রিমো এক্স ২ এনেছে এটাও জিওনির একটা রি ব্যান্ডিং মডেল , তবে এখানে মজার একটা ব্যাপার হল তারা কিন্তু এই সেটের দাম জি অনির সেট গুলার থেকে কম । তবে একথা ঠিক যে তারা কম দামের ভিতরে বেশ ভালো মানের হ্যান্ড সেট বা স্মার্ট ফোন বাজারে এনে থাকে । এবার আসি সিম্ফনির দিকে সিম্ফনি বেশ কিছু দিন ধরে বাজারে নতুন কোন স্মার্ট ফোন নিয়ে আসছিল না হয়ত তারা ওয়াল্টনের দিকে লক্ষ রাখছিল যে তারা কোন ফোন বাজারে আনে এর কারন সিম্ফণির জনপ্রিয়তা দিনে দিনে কমছে এর কারন হল তারা ওটাল্টনের থেকে বেশি দামে স্মার্ট ফোন বিক্রয় করে যেমন সিম্ফনির জেড আই সেট এর দাম ধরা হয়েছে ১৯৫০০/- টাকা , আর প্রায় সেম ফিচারের ওয়াল্টন প্রিমো আর ২  আর দাম ১৪৯৯০/- টাকা বরং ওয়াল্টন আর ২ এর ক্যামেরা সিম্ফনি জেড আর এর থেকে হাজার গুনে ভাল , আর এর ফ্লাস লাইট ও অসাধারন, রাতের বেলা দিনের মত ক্লিয়ার আর স্পট ছবি তুলতে পারে , আর সিম্পনির কাস্টমার কেয়ারের কথা আমার বলতে হবে না আপনারাই বলেন যে কোন সেট দিলে তা ফেরত পেতে মিনিমাম ৭ দিন থেকে ১৫ দিন লাগে, আর এখন পর্যন্ত সিম্ফোনির ২ গিগা র‍্যামের কোন স্মার্ট ফোন বাজারে আনে নি আর ওয়াল্টন এ দিক থেকে ওয়ালটন বেশ এগিয়ে আছে  তাদের ২ গিগা র‍্যামের অনেক স্মার্ট ফোন বাজারে আছে তারা এবার ৩ গিগা র‍্যামের স্মার্ট ফোন বাজারে আনতে যাচ্ছে । যা ই হোক না কেন মুল কথায় ফেরত আসি , সিম্ফনি এবার তাই ওয়াল্টনকে টপকানোর জন্য তারা বাজারে আনতে যাচ্ছে Symphony Xplorer ZIII । এই সেটে কিছু আকর্ষণীয় ফিচার আছে সেটা হল এই সেটে আছে অক্টা কোর প্রসেসর যা কিনা বাংলাদেশের কোন ব্রান্ডের এই প্রথম স্মার্ট ফোন , আর এর সামনে কোন ক্যামেরা নেই তবে হতাশ হবেন না এর ক্যামেরা রোটেবল মানে ঘুরানো যায় আপনি পিছনেরর ১৩ মেগা পিক্সেল ক্যামেরা সামনে ঘুরিয়ে ব্যাবহার করতে পারবেন , তবে বরাবরের মত এই সেটে ও র‍্যাম কম মাত্র ১ গিগা বাইট, অক্টা কোরের স্মার্ট ফোনের মজা পেতে হলে মিনিমাম ২ গিগা র‍্যাম লাগে সেখানে সিম্ফনি মাত্র ১ গিগা র‍্যাম দিছে , কিন্তু এখানে আসল কথা হল এই সেট তো আর সিম্ফনি নিজে অর্ডার দিয়ে বানায়নি এটাও তারা এক কথায় নকল করেছে । ওয়াল্টন নকল করেছে বা রি ব্রান্ডিং করেছে Gionee Elife E7 আর সিম্ফনি করেছে  Gionee Elife E7 mini  . কি বুজলেন তারা কিন্তু প্রায় এক মডের এক কোম্পানির হ্যান্ডসেট রি ব্রান্ডিং করতেছে । শুধু একটা মিনি আর একটা মিনি বাদে :p .

শেষ কথা - গত বছরের একটা রিপোর্ট এ দেখা গিয়েছে যেঁ বাংলাদেশের টপ  সেল স্মার্ট ফোন ব্রান্ডে প্রথম আছে সিম্ফনি মোবাইল, দ্বিতীয় ওয়াটন মোবাইল আর ৩ নাম্বারে আছে স্যামসাং মোবাইল । তবে এ বছরের রিপোর্ট এখনো প্রকাশ করা হয় নি যদি সিম্ফনি মোবাইল তাদের সেবার মান ও হ্যান্ডসেটের মান  উন্নত না করে তাহলে তাদের এই প্রথম স্থান এ বছরই হারাতে হবে ।

বিঃ দ্রঃ -  উপরের এই লেখা গুলা আমার ব্যাক্তিগত মতামত। উপরের এই পোস্ট লিখতে গিয়ে আমি প্রায় ৩ মাস যাবত মোবাইল বাজারের দিকে লক্ষ রেখেছি এবং এরই ধারাবাহিকতায় আজকের এই পোস্ট লেখা ।

এই লেখার উপরে আপনাদের মতামত জানাতে ভুলবেন না ।

পূবে এখানে প্রকাশিত 

Level 0

আমি kaif hasan। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 81 টি টিউন ও 265 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

কেন চায়না দিয়া দুনিয়া চলছে আর বাংলাদেশে সব কিছুই চাইনিজ। আপনে নিজের দেশে ভাল কিছু করার চেস্টা করেন,তাইলে আর আমাদের চাইনিজ জিনিস use করতে হবে না

Level New

ভাই…… হুদাই এত্তো প্যাচাল মারলেন…। এইভাবে ওয়াল্টন/সিম্ফনির মতো আমাদের দেশের কোম্পানি গুলা যদি নিজেরা দায়ভার লইয়া ওইসব ফিচার ওয়ালা মোবাইল আমাদের দেশে না ছাড়ত তাইলে আমরা অই পলিফনিক এর যুগেই পইরা থাকতাম…… মানে তারা রিবন্ডিং করে আনুক কিংবা ইউজ করে আনুক মুল ব্যাপারটা হলো সাদ্ধের মধ্যে তারা আমাদের চাহিদা পূরণ করতেছে এইটাই কি বেশি নয়? যদি নিজের ফ্যাক্টরি বানাইয়া এই ফিচারের সেট ছাড়তে চায় তাইলে কেমন দাম পরতো তা নিশ্চই আর বুঝান লাগবে না……… আমরা বাঙ্গালিতো তাই আগে ভালো না খুইজ্জা খুত খুজি……

    Level 0

    @polashbd2012: ভাই আমি ওয়াল্টন আর সিফনীকে কখনো খারাপ বলিনি বলেছি যেঁ এরা কিভাবে এই সেট গুলা রিব্রান্ডিং করে ।

      @kaif hasan: রিব্র্যান্ডিং একটা বৈধ পন্হা, এটা কি আপনি জানেন? কিছু না যেনে অযথা প্যাচাল এর কোন মানেই হয়না।

সিম্ফোনীর ই সেট টা হল একটা হুদাই সেট । আমি ওয়াল্টনের আর ২ ইউজ করি , সেটাতে ১.২ গিগাহার্জ কোয়াডকোরের সাখে ১ জিবি র‌্যাম । তাই দেখি যে প্রসেসর ৫০% ইউজ হতে না হতে র‌্যামের ক্ষমতা প্রায় শেষ । আর এরা অক্টা কোর প্রসেসর দিয়ে র‌্যাম দিছে ১ জিবি । প্রসেসর কোন কাজেই লাগবে না । প্রসেসর এর কাজ হবে শুধু সেটের মধ্যে বসে বসে বিড়ি টানা ।

    Level New

    @অরিন্দম পাল: হিম্মম্মম্মম্ম………… ঠিকই বলছে ভাই…… মাগার একটা কথা না বললেই না সেটা হল যে আমার মতে ওয়াল্টন সেট গুলার মধ্যে মাক্ষি সেট হইলো এক্স ওয়ান… নিজে ব্যাবহার করেই বললাম/বুঝলাম…… তবে মুল কথা হলো এসব কম দামি চায়না ব্রান্ডের প্রসেসর গুলা যতোই কোয়াড কোঁর বা কোঁর আই দিক না কেনো আমাদের বুঝতে হবে এই প্রসেসর এর মান/স্পিড ব্রান্ডের প্রসেসর গুলার মতো কখনই হবে না কেনো না বিভিন্ন দেশে একই মানের/স্পিডের বিভিন্ন প্রজতির প্রসেসর তৈরি হয় আর তাই চায়নারা যে ব্রান্ডের কোয়াড কোঁর ইউজ করে ব্রান্ডের সেট গুলো তার চেয়ে উন্নত ব্রান্ডের কোয়াড কোঁর ইউজ করে থাকে।

      Level 0

      @polashbd2012: কথা সত্য কারন আপনি ২৮০০০/- হাজার টাকা খরচ করে ব্রান্ডের সেট কিনলে পাবেন কোয়াড কোরের ফোন আর যদি আপনি ১০০০০/- হাজার টাকা খরচ করে দেশি ব্রান্ডের স্মার্ট ফোন কিনেন তবে এর ভিতরে তো একটা তফাত থাকবেই ।

খাওয়া আপেল যদি চায়না থেকে সেট বানায়ে দুনিয়া মাতাতে পারে তাইলে ওয়ালটন/সিম্ফনি রিব্রান্ড করে খুব অন্যায় করে নাই। আর সস্তার ৩ অবস্থা হোক সেটা মংগলের প্রডাক্টস বা চায়নার বা রাবিশ রেন্ডিয়ার। টাকা দিবেন কম কিন্তু ভাল সার্ভিস তাত হবে না!! তবে যাই হোক মার্কেট কিন্তু জমেছে। দেখা যাক কে জেতে।

Level 0

May i come in?

সিম্ফনী টিকবে না। এরকারণ ওয়ালটনে ডিজুস টাইপ টেকী পোলাপাইস বেশী, ওরা XDA টাইপ সাপোর্ট ফোরাম বানায়া সোর্স, ড্রাইভার, রুট সব ওপেন করে বিরাট কামের কাম করছে। ইউটিউব চ্যানেল থেকে শুরু করে সেইরাম প্রচারণা। সিম্ফনীর লোকজন এখনো ডিজিটাল হইতে পারেনাই, ওদের ওয়েবসাইটটাই গুগলে ১ নাম্বার র‌্যাংকিং পায়নাই বাকী আর কি বলব?

চায়না প্রসঙ্গেঃ MTK চিপসেট কিন্তু সনি ইনকর্পোরেশনের ডেভলপ করা। চায়না ফোনগুলো এজন্যই সস্তা যে ওদের কোন ব্রান্ডিং খরচ নাই। আইফোনও কিন্তু চায়নায় তৈরী, ইন্টেল প্রসেসরও। চায়না সবই বানায়।

    @নেট মাস্টার: বুঝলে কি আর এত কথা বলে রে ভাই?

    Level 0

    @নেট মাস্টার: আপনি এক বারে ঠিক কথা বলেছেন নেট মাস্টার , তবে আপনি বলেছেন সে সিম্ফনির ওয়েব সাইটে গুগলের ১ নাম্বার র‍্যাংক পায় নি কিন্তু এখন তো ৩ নাম্বার পেয়েছে

    @নেট মাস্টার: “আইফোনও কিন্তু চায়নায় তৈরী, ইন্টেল প্রসেসরও। চায়না সবই বানায়।” এইখানে কিছু কথা আছে। চায়না বানায় , কি বানায়? কার জন্য বানায়? কোন কোয়ালিটি তে বানায় তা আইফোন, ইন্টেল, নোকিয়া, সহ যারা চায়না এর সাথে বিজনেস করে তাদের দ্বারা নির্ধারিত। নামকরা ব্রান্ড চায়না কে দিয়ে যে Quality এর জিনিস বানায় সাধারনত কম নামকরা ব্রান্ড চায়না কে দিয়ে তা বানায় না। কেবল একটাই কারন দাম কমাতে হবে। তাই ওয়াল্টন ও সিম্ফোনির quality ভাল হলেও তা Apple, Sony, Samsung বা Intel মত নয়।

      @Made In Japan বেশি ভালবাসি: ব্যাপারটা আসলে এরকম নয়। মোবাইলের যন্ত্রাংশগুলোর খুচরামূল্য বেশী নয়। একই যন্ত্র ব্যবহার করে সনিএরিকসন যখন সেট বানায় তার দাম বেশী কারণ তাদের বিজ্ঞাপন খরচ আছে, ব্রান্ডিং আছে, জনবল খরচ আছে সাথে বিশাল প্রফিট করবার টেন্ডেন্সি আছে। আবার সেই যন্ত্রাংশ ব্যবহার করে ননব্যান্ড কোন সংস্থা বানালে তার খরচ কম কারণ তাদের বাড়তি খরচের প্রয়োজন নেই।

      আইফোনের দাম কি সত্যিই 400$ ? যদি সত্যিই এর যন্ত্রাংশ এর দাম এত হোত হবে স্টিভ জবস বিলিওনার হতে পারত না আর এপলও বিলিয়ন ডলার কামাই করতে পারত না। মূল ব্যাপার হল তাদের প্রফিট ইনটেকের হার বেশী। ব্রান্ডের কোন সেট বাজারে নামলে প্রথমে এর দাম বেশী থাকে, কিছুদিন গেলে দেখবেন দাম অর্ধেকে নেমে আসে, এটা কিভাবে সম্ভব? তাহলে কি তারা লসে বেচে? উত্তর হল না। এরা আসলে এতটা লাভে বেচে যে অর্ধেক কমালেও কিছু যায় আসে না।

      সহজ উদাহরণ দিলেই ব্যাপারটা পরিষ্কার হয়। কেএফসিতে বসে একটা বার্গার খেতে যত টাকা লাগে, বার্গারের সব উপাদান আলাদা করে কিনে বাসায় বানিয়ে খেলে কি তা লাগবে? উত্তর না।

      কোয়ালিটি প্রসঙ্গে, কিছুদিন আগে ওয়ালটন NX এর আনটুটু বেঞ্চমার্কে রিভিউ করে দেখলাম এর পজিশন গ্যালাক্সী S2 এর উপরে S3 এর নিচে! যেখানে S2 এর দাম ৪৭,০০০ টাকা সেখানে মাত্র ১৮,০০০ টাকার ফোন S2 এর চেয়ে বেশী কোয়ালিটি সম্পন্ন।

ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্বের জন্য। এই কথাগুলো আমজনতা হিসেবে একসময় আমিও বিশ্বাস করতাম। কিন্তু আমার বলা এই কথাগুলা আমার নিজের না এগুলো যারা ইলেক্ট্রনিক্স importer+ International বাজারে যারা কোটি টাকার Bussiness করে + ৩০ বছর আগে যারা জমজমাট ইলেক্ট্রনিক্স এর Bussiness করত তাদের কথা। এসব মানুষদের সাথে আমার একসময় মিশার অনেক সুজুক হয়েছিল। ওদের কাছ থেকেই শিখেছি। নামকরা সব ইলেক্ট্রনিক্স প্রতিষ্ঠান নিজেদের Bussiness এর স্বার্থে এসব করে থাকে। এগুলো অঘোষিত সত্য। এগুলো ঐ Bussiness এর লোক গুলুর কথা।

আপনার কিছু কথার সাথেও আমি একমত যেমন বিজ্ঞাপন খরচ আছে, ব্রান্ডিং, আর সময়ের সাথে দাম কমা নিয়ে বলি, আপনি যারা মোবাইল এর পাইকারি বেবসায়ি তাদের সাথে কথা বলে দেখবেন তারা তাদের আগের মজুদ করা কিছু সেট (৪-৫ মাসেও যা বিক্রি হইনি) আসলেই পরবর্তীতে কেনা দামের চেয়ে কমদামে বিক্রি করলেও সব মিলিয়ে তাদের লাভ থাকে। যে সকল প্রযুক্তি পন্নের দাম খুব তারা তারি পরে তাদের সবার একি অবস্থা। দাম অনেক কারনে কম বেশি হয় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারন Quality.

নিজের দেখা কিছু জিনিশ এর মাঝে যেমন টিভি এর কথা বলি এলসিডি বাদ দিলাম। SONY (MADE IN JAPAN) এর একটি TV যারা আগে ব্যাবহার করেছেন তারা বলতে পারবে ১০-১২ বছর use এর পর ডাক্তার দেখাতে হয়েছে তাও সরদি কাসি জাতিও সমস্যা বর কোন সমস্যা নয় কিন্তু SONY (MADE IN CHINA) টিভি শত চেষ্টাই ১০-১২ বছর use করতে পারা মানুষ আপনি পাবেন না। same tv but Made in China theke MADE IN JAPAN tv এর দাম কিন্তু বেশি ছিল।

Recently একটা অভিজ্ঞতার কথা বলি যেমন same model same configuaration এর Sony Vaio (MADE IN JAPAN) ল্যাপটপ কিন্তু (Made in China) থেকে অনেক দামি। যেখানে china 30,000-35000taka কিন্তু JAPAN 80,000takar কমে না। এই বেপারে দোকান দের কথা অনেকটা এইরকম “configuaration একি হলেও মালে difference আছে ভাই”

আর ওয়ালটন বেপারে যেই কথাটা বলতে চাই feature আর Quality কিন্তু এক জিনিশ না। আপনি কম টাকায় Walton এ Samsung থেকেও বেশি Feature বা বেশি সুবিধা পেলেও তা কোন ভাবেই Samsung এর মত উন্নত Quality এর না। আর আপনার মনে কোন সন্দেহ থাকলে পুরান ইলেক্ট্রনিক্স বেবসায়ি + পুরান ইলেক্ট্রনিক্স mechanic যারা আজ ও একি লাইন এ আছে তাঁদের সাথে এইসব ব্যাপারে কথা বলে দেখবেন তারাও একি কথা বলবে। ধন্যবাদ।

    @Made In Japan বেশি ভালবাসি: কোয়ালিটি আর টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ীত্বতা দুটো ভিন্ন বিষয়। আইফোনের ডিসপ্লে কোয়ালিটি ভাল এর অর্থ এটা নয় এটা ২০ বছর টিকবে। আপনি কোয়ালিটি বলতে মূলত দীর্ঘস্থায়িত্বতাকে প্রাধান্য দিয়েছেন কমেন্টে। দীর্ঘ মেয়াদ আর স্বল্পমেয়াদের ব্যাপারে কিছু প্রকারভেদ আছে। টিভি, ফ্রিজ জাতীয় পণ্যগুলোর ৫-১০ বছর ভাল সার্ভিসের কথা বিবেচনা করে বানান হয়। অন্যদিকে মোবাইল ও কম্পিউটারের পণ্যগুলোর প্রোডাক্ট লাইফটাইমই মাত্র ৩-৪ বছরের কাছাকাছি। একটি মোবাইল খুব বেশী হলে ৪ বছর বেশী কেউ ব্যবহার করে বলে মনেহয়না। আমার নিজের অরজিনাল নকিয়া এন 73 আছে যা সেসময় ২১ হাজার টাকায় কেনা। ৫ বছর ব্যবহার করেছি এখন অনেক যন্ত্রাংশই আর কাজ করেনা। এটা স্বাভাবিক। একই ভাবে স্যামসাং এর প্রথমদিককার এনড্রয়েড গ্যালাক্সী মিনি ব্যবহার করেছি আড়াইবছর কিনেছিলাম সাড়ে পনের হাজার টাকায়। বর্তমানে প্রযুক্তি এতটা এগিয়েছে যে ওই সেটে সমস্যা না থাকলেও ব্যবহার করা চলেনা। যেখানে ২-৩ বছর পর আপনার সেট এতটাই ব্যাকডেটেড হবে যে আপনি আর ব্যবহারই করতে চাইবেন না সেখানে ৮-১০ বছরের টেকসই এর কথা বিবেচনা করবার প্রয়োজন কি?
    এ ব্যাপারটা বিবেচনা করেই বর্তমানে দীর্ঘমেয়াদে চলতে সক্ষম এমন যন্ত্রপাতির তৈরী করা হয়না, বিশেষত তথ্যপ্রযুক্তি সম্পর্কীত। দীর্ঘস্থায়ীত্বটা মোবাইল এর জন্য মানদন্ড নয়। মোবাইল বিবেচনার মানদন্ড হচ্ছে পারফর্মেন্স।

    দামসংশ্লীষ্ট আরেকটা তথ্য দেই। আপনি বাংলাদেশের সনি এর শো রুমে গিয়ে দেখবেন একটা ক্যামেরার দাম ৪০ হাজার একই ক্যামেরা রায়ানস এর শোরুমে পাবেন ২২ হাজরে। এই বিস্তার দামের কারণ কি সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলাম র‌্যাংসকে। ওরা বলে ওদের প্রোডাক্ট জাপানীজ। ওয়েবে ঘেটে দেখি সনির ক্যামেরা বানানোর সব প্ল্যানই চায়নায়, জাপানী হবার প্রশ্নই আসেনা। র‌্যাংসে চাকরী করেন সম্পর্কে মামা বললেন, ব্রাভিয়া টিভি খুললেও ওর মূল চিপসেট ওনারা চায়নারই পান। আসলে দাম জনিত এইসব ব্যাপারে বিভ্রান্ত হয় মিডলক্লাস টেক ইউজাররা। প্রচলিত ধারণা বেশী দাম মানে বেশী উন্নত, কেবল সুপার ইউজারদের পক্ষেই এদের ফাকফোকরগুলো ধরা পসিবল।

      আপনি বললেন “সুপার ইউজারদের পক্ষেই এদের ফাকফোকরগুলো ধরা পসিবল।” নিজেকে বুঝাতে চাইলেন “সুপার ইউজার”
      আপনার নিজের কথায় কিছু ভুল আছেঃ
      ১।আপনি বললেন “আইফোনের ডিসপ্লে কোয়ালিটি ভাল এর অর্থ এটা নয় এটা ২০ বছর টিকবে।” (সামঞ্জস্যপূর্ণ যুক্তি হোল? ২০ বছর এর কথা কে বলল?)
      ২।আপনি বললেন “টিভি, ফ্রিজ জাতীয় পণ্যগুলোর ৫-১০ বছর ভাল সার্ভিসের কথা বিবেচনা করে বানান হয়।” এই আজগবি information আপনি কথাই পাইসেন? যেইখানে অনেক টিভি, ফ্রিজ ৫-১০ বছর চলেনা আবার অনেক গুলা ১২-১৮ বছর লোকেরা ব্যাবহার করেছে। আর SONY(MADE IN JAPAN) এরব্যাপারে(একটা রেফেরেন্সে মাত্র) যখন বল্লাম আপনি বললেন “কোয়ালিটি আর টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ীত্বতা দুটো ভিন্ন বিষয়।” কোয়ালিটি আর টেকসই দুটোয় এইখানে আছে। সাথে কোয়ালিটি এর প্রথম শর্ত হোল তা টেকসয়ই হবে। তা না হলে দাম দিয়ে এসব কেও কিন্ত না। সাথে এটাও বলব কোয়ালিটি এর অনেক গুলি বিষয় আছে যেমন Picture Quality, Sound Quality, Low power consumption, Extra sound features etc etc, (N73 যুগের থেকে মনে হয় টাকা পয়সা হইসে তাই ২০-২৫ বছর আগের Hi-Tech পণ্য গুলার খবর জানা নেই। এইখানে বকবক না করে খবর নিয়ে দেখবেন।
      ৩। আপনি বললেন “মোবাইল ও কম্পিউটারের পণ্যগুলোর প্রোডাক্ট লাইফটাইমই মাত্র ৩-৪ বছরের কাছাকাছি।” পরক্ষনেই বললেন “আমার নিজের অরজিনাল নকিয়া এন 73 আছে যা সেসময় ২১ হাজার টাকায় কেনা। ৫ বছর ব্যবহার করেছি এখন অনেক যন্ত্রাংশই আর কাজ করেনা।”(তাহলে ৫ বছর ব্যবহার করেছেন then এখন অনেক যন্ত্রাংশই আর কাজ করেনা। ৩-৪ বছরের কাছাকাছি হলে কি ভাবে ৪ বছরের বেশি ব্যাবহার করলেন? তাছাড়া ৬ বছর এর বেশি ব্যাবহার করছে এমন লোক ও আছে। আবার ও বল্লাম খবর নিয়ে দেখবেন। মনগড়া কথা বলবেন না।
      ৪। আপনি বললেন “দীর্ঘস্থায়ীত্বটা মোবাইল এর জন্য মানদন্ড নয়।” দীর্ঘস্থায়ীত্বটাই সকল কিছুর আসল মানদণ্ড। আর তাই ১ বছরের মিনিমাম স্থায়ীত্তের সনদ (warrenty) দেখিয়ে আমাদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা গচ্ছা নেয়। পারফর্মেন্স এর সনদ দিয়ে নয়। আগে টিকলে তারপর আসে পারফর্মেন্স। China লোকাল কিছু ফোন Nokia থেকেও ভাল পারফর্মেন্স করে তাই বলে তা Nokia এর উপরে নয়। আর পারফর্মেন্স যদি আসল হতো তাহলে আপনি পারফর্মেন্স এর যেই হিসেব দেখালেন তা সত্য হলে ওয়ার্ড এ Samsung, Sony, Apple আর Bussiness করতে পারতনা। সবাই Bangladesh এ এসে Walton, Symphony কিনে নিয়ে যেতো। বাস্তবে এমনটা হয়না। কারন Quality হল আসল আর এই কারনে Samsung, Sony, Apple ই সেরা।
      ৫। আপনি বললেন “বাংলাদেশের সনি এর শো রুমে গিয়ে দেখবেন একটা ক্যামেরার দাম ৪০ হাজার একই ক্যামেরা রায়ানস এর শোরুমে পাবেন ২২ হাজরে। এই বিস্তার দামের কারণ কি সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলাম র‌্যাংসকে।” শোরুমের price এ আপনার এত মাথাবেথা কেন? Sony কি লোকাল পণ্য নাকি? আর আমিতো Price Compare এ International Market follow করি। Price হিসেব হয় $ এ এত হলে বাংলা টাকায় কত? আর আপনার হিসেব উলটা। দেশে যে যার মত Price রাখসে। আপনার কথায় মনে হোল আমরা এইভাবে হিসেব করি বাংলাদেশের দাম কে আদর্শ ধরে এইবার $ এ এত হবে। আর তাই আমি আপনাকে বলছি “কেবল সুপার ইউজারদের পক্ষেই এদের ফাকফোকরগুলো ধরা পসিবল।” আপনার এই কথাটি কেবল আপনারই জন্য প্রযোজ্য।

      ৬। আপনি বললেন “সনির ক্যামেরা বানানোর সব প্ল্যানই চায়নায়, জাপানী হবার প্রশ্নই আসেনা।” এইবার প্রশ্ন আসে নাকি আসেনা নিজের চোখে দেখেন। ঐ বল্লাম না গণ্ডি ছোটও। আপনি শিখেন internet থেকে আর আমি Japan এ এসব চোখে দেখে আসি। আমার SONY laptop http://prntscr.com/2wigjw & Sony Cyber Shoot Camera http://prntscr.com/2wig3m ২ টাই (MADE IN JAPAN). আর “MADE IN JAPAN” মানে এগুলো জাপানের মাটিতেই তৈরি হয়েছে। আপনি আসলেই সুপার ইউজার তবে বাস্তব দুনিয়ায় নয় গেম এর দুনিয়ায়।
      ৭। আপনি বললেন “ব্রাভিয়া টিভি সম্পর্কে মামা বললেন, ব্রাভিয়া টিভি খুললেও ওর মূল চিপসেট ওনারা চায়নারই পান। আসলে দাম জনিত এইসব ব্যাপারে বিভ্রান্ত হয় মিডলক্লাস টেক ইউজাররা। প্রচলিত ধারণা বেশী দাম মানে বেশী উন্নত, কেবল সুপার ইউজারদের পক্ষেই এদের ফাকফোকরগুলো ধরা পসিবল।” তাহলে এইবার মিডলক্লাস এর হিসেবে আসাজাগ-
      আপনার কথাই যা বুজলাম আপনার Kowledge source গুলো হল:
      a. Internet(হা হা। আমার চেনা জানা কোন Importer Or Exporter রা এমনকি দুনিয়ার কোন Importer Or Exporter রা এইসব internal sub নিয়ে ইন্টারনেট এ লিখা লিখি করেনা, তারা নিজ Bussiness এ বেস্ত থাকে।)
      b. আপনার মামা (যিনি chipset দেখিয়ে Qulity বুঝার formula আবিস্কার করেছেন যা পৃথিবীর কোথাও প্রচলিত নেই এবং সম্পূর্ণ উনার মন গরা কথা। আবার বলেন মামা র‌্যাংসে চাকরী করেন, উনি নিজে জানেনা অথচ আমি জানি র‌্যাংগস Japan থেকে না China থেকে তাঁদের প্রোডাক্ট আনে। লল। ঢাকা তে এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার থেকে খবর নিয়ে আসবেন।)
      c. অন্যান্য।

      আপনার চেয়ে আমার গণ্ডি শতগুন বড়। internet, বই, শো রুমের পরা বিদ্যা আর বাস্তব দুনিয়ার মধ্যে অনেক তফাত আছে। আমি কে? কি করি? আমি কোন stage এর মানুষ তা জানলে আপনি আমার সাথে তর্ক করতে আসতেন না। আপনি বললেন “এই বিস্তার দামের কারণ কি সম্পর্কে প্রশ্ন করেছিলাম র‌্যাংসকে। ওরা বলে ওদের প্রোডাক্ট জাপানীজ।” তারা china industry তে থেকেই এগুলা আনে। আপনার information এই যত ভুল। ঐ জন্যই বল্লাম আপনার গণ্ডি অনেক ছোটও। এসব জানার জন্য আমাকে শো রুমের দারস্ত হতে হয়না। অনেক উপর থেকে আমারা খবর পাই। আপনারা হলেন ভোগতা পর্যায়ের আর আমরা যোগানদাতা। আমরা আপনাদের যা দেই (import করি) আপনারা তাই নিয়ে ফালাফালি করেন। আর বললেন যা রীতিমতো হাস্যকর। যেমন “ব্রাভিয়া টিভি খুললেও ওর মূল চিপসেট ওনারা চায়নারই পান।” So what এই চিপসেট যে কোন দেশের এ হতে পারে। আর আপনার মামাকে বলবেন ” ব্রাভিয়া টিভি খুলাখুলি করে ওর চিপসেট দেখে গবেষণা করার ফর্মুলা উনাকে কে সিখাইসে?” টিভি খুলাখুলি করে আপনাকে Mechanic type formula সিখাইসে। সাথে বানাইসে “সুপার ইউজার” লল।

      আর আমার চোখে তো আপনি মিডলক্লাস। যারা lower ক্লাস থেকে কোনভাবে মিডলক্লাস এ আসে তারাই ক্লাস নিয়ে ফালাফালি করে। আপনি ২১ হাজার টাকায় অরজিনাল নকিয়া এন 73 ৫ বছর ব্যবহার করেছেন+ স্যামসাং এর প্রথমদিককার এনড্রয়েড গ্যালাক্সী মিনি ব্যবহার করেছেন আড়াইবছর সাড়ে পনের হাজার টাকায়। ঐ হিসেবে আমি আপনার থেকে Updated কোন set e তো 1 year এর বেশি ব্যাবহার করার সুজুগ হয়নি। আমি আপনার চেয়ে বেশি প্রযুক্তি পণ্য ব্যাবহার করেছি। আপনি সুরু করেছেন এন 73 থেকে আর আমি আরও আগে থেকে। 6600 =14,000/-, 7610=19000/-, 3230=11000/-, 6630=16000/-, 6680=16400/-, N70=Gift, N73=23800/-, N90=37000/-, N95 4GB=14000/-, N95 8GB ১ টা নষ্ট হওয়াতে আর একটা নিয়েছিলাম, Iphone 4, Nokia X7, Gallaxy s3, এর মধ্যে কিছু সেল করেছি কিছু সেট এখন আমর ডেস্ক এ পরে আছে। সেট গুলা যে নতুন কিনেছি তার prove চাইলে বলবেন। Toshibar windows 95 এর laptop কিনেছিলাম 3,10,000/-taka দিয়ে। Store room এ আছে মনে হয় এখন। Prove চাইলে বলবেন খুজে দেখব।তখন ল্যাপটপ বেশির ভাগ মানুষ চিনত না। আর ইন্টারনেট তো দুরের কথা। এর আরও আগে থেকে এসব নিয়ে চালাচালি। আর আজকের দিনে আপনার কথাগুলু শুনে হাসি পাই। দুনিয়া দেখসেন কতটুকু? শুধু showroom, showroom আর Internet Internet করেন। Sony er 5.1 channel এর Home theter 2001 এ 45000/- দিয়ে ডুবাই থেকে কিনে lackage এ করে নিয়েছিলাম যা এখন আছে। তখন 5.1 channel এর Home theter কি জিনিস অনেকেই জানত না। Sony Ericsson MD300 3G USB modem which is in fact the worlds first 3G USB modem support 2G also ১২০০০/- টাকায় নিয়েছিলাম পিসি তে লাগান আছে এখনও। হাতের কাছেই memo http://prntscr.com/2wj18x আছে দেখে নিন। আরও আছে কত লিখব? বেশি বললে ঘরে ডাকাত ও আস্তে পারে। আরও কিছু prove চাইলে বলবেন ফ্রী থাকলে আস্তে আস্তে আপলোড করে দিবো।
      আমার চোখে তো আপনি কোন ক্লাস এ পরেন না ঐ হিসেবে।
      অনেক বড় বড় Importer এর সাথে আমাদের উঠা বসা আছে। International Market এ কোন policy তে hardware Business চলে তা আমি খুব ভাল করেই জানি এবং তা অন্তত আপনার আর আপনার মামার টিভি খুলা খুলি টাইপ লোকের কাছ থেকে আমাকে জানতে হবেনা। আপনার মামা জাপানের কোন Quality assurance maneger না। খুলাখুলি করে মানে ছোটও বেতনের একজন Mechanic মাত্র। তাও আবার যেইখানে চাকরি করে ওইখানের খবর টিকমত রাখেন না।
      আর এই ভাবে কয় page লিখেও আপনাকে এসব বুঝান সম্ভব না। সময়ের সাথে অভিজ্ঞতার যোগসুত্র রয়েছে। হাতে Internet , showroom এ দওরাদুরি করে আপনি কখনো আমাদের সমান হতে পারবেন না। অল্পবিদ্যার Public বহুত দেখসি। সম্পদ তো বেশি নাই তাই অহংকার কে সম্পদ মনে করে যা বেশীদিন টিকে না। আমাদের stage এ তো সবাই আস্তে পারেনা যদি পারেন ওইদিন ই বুঝবেন কত ধানে কত চাল?
      আর মানুষকে সম্মান করতে শিখান। সম্মান করবেন তো বড় হবেন। না হয় পরবর্তীতে Symphony কেনার ও টাকা থাকবেনা।

ওয়ালটন ইউস করছি. আমি মনে করি রিব্র্যান্ডিং করুক আর যাই করুক এরাই আমাদের সমসাময়িক প্রযুক্তি সাধ্যের মধ্যে এনে দেয়। এদের সার্ভিস ও খুব ভাল।