জাগরনের গান ২ এলবামের ১০১টি গান ৬টি পার্টে ডাউনলোড করুন মিডিয়াফায়ার লিংকে।

সবাইকে শুভেচ্ছা জানাই।
আশা করি সবাই ভালো আছেন। টেকটেউনস এ আগের মতো আর ভিসিটর নেই। না হলেও ২০ থেকে ২৫ জন আমি যাদের ভালো টিউনার হিসেবে জানতাম তাদের নাম গন্ধও এখন নাই। এর কারন মাঝখানে টেকটিউনসের অচল অবস্থা যা এখনও বিদ্যমান আছে। এ অবস্থা কাটিয়ে উঠতে না পারলে টেকটেউনস ভিসিটর শূন্য হবার শংকা রয়েছে। এখন আর আগের মতো টিউন নিয়মিত নির্বাচিত হচ্ছে না। ব্রাউজ করলে ওয়েব পেজটি ঠিক মতো আসে না। যাই হোক আমার আজকের চিউনের বিষয় এটি নয়। কথা গুলো বলতে হলো এই জন্য যে আগে যেখানে ১ ঘন্টার ব্যবধানে যে টিউনটি প্রখম পেজে দেখতাম সেটি চলে যেত ৩ বা ২ নম্বর পেজে । কিন্তু এখন সকালে এক টিউন প্রখম পেজে দেখলে রাতে ঘুমাতে যাবার আগেও দেখি সেটি প্রখম পেজেই রয়েছে।

টিউনের বিষয় এ আসি। এখন বিজয়ের মাস চলছে। আমাদের মধ্যে অন্য মাসের চেযে এই মাসেই দেশপ্রেম চোখে পড়ে বেশী । বিজয় দিবস এ বাংলালিংক জাগরনের গান ২ নামে এলবাম বের করেছে। এলবামটিতে ১০১ টি গান ৫টি সিডিতে রয়েছে। বর্তমানে বাজারে পাওয়া যাচ্চে ৫০০ টাকায় সম্পূর্ন ১০১ টি গান। আজ আমি আপনাদের ১০১ টি গানের ডাউনলোড লিংক দিচ্ছি। যারা পারেন সময় পেলে নামিয়ে রাখবেন।

জাগরনের গান ২

http://www.mediafire.com/?r81gztgoq53g059 (পার্ট ১)

http://www.mediafire.com/?ch92li1tixux5ok (পার্ট ২)

http://www.mediafire.com/?ypt5fxcflgc0374 (পার্ট ৩)

http://www.mediafire.com/?8y8orsdgia55wls (পার্ট ৪)

http://www.mediafire.com/?3om1pwk1olr6fps (পার্ট ৫)

http://www.mediafire.com/?abgbdp99z3glbdd (পার্ট ৬)

পরিকল্পনা ও লেখা : আমি নিজেই
লিংক সংগ্রহ :সামু থেকে।

সবাই ভালো খাকবেন।**********
বেশী বেশী টিউন করবেন।**

Level 0

আমি আরিফুর আরিফ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 20 টি টিউন ও 586 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

তেমন কিছু না, পিসি নিয়ে সারাদিন ঘাটি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

ধন্যবাদ ভাই। জাগরনের গান ১ বের হওয়ার অনেকদিন পরে পেয়েছিলাম। কিন্তু এবার আপনি জাগরনের গান ২ বের হওয়ার সাথে সাথেই দিয়ে দিলেন।

ধন্যবাদ আদনান ভাই

ধন্যবাদ সুন্দর গানগুলো দেয়ার জন্য। ডাউনোড করবো্।

মানুষ চেনা দায়

কুকুর ডাকে ঘেউ ঘেউ। বিড়ালের ডাক মিউ। গরুর বেলায় এসে তা হয়ে যায় হাম্বা। কোকিলের ডাক কুহু।

ডাক শুনেই যায় চেনা। প্রাণিজগতের প্রতিটি প্রাণীর আলাদা ডাক আছে। যা শুনলে বোঝা যায়, কোন প্রাণী সেটি।

কিন্তু মানুষের ডাক কী? মানুষের কি নির্দিষ্ট কোনো ডাক আছে? যা দিয়ে মানুষ চেনা যাবে। শুনেই বোঝা যাবে, এটা মানুষ।

-নেই। মানুষের নির্দিষ্ট কোনো ডাক নেই। মানুষের ডাক বিভিন্ন।

আবার দেখুন, সবকিছুরই একটা চরিত্র আছে। কুকুর প্রভুভক্ত। গরু গৃহপালিত। বাঘ হিংস্র।

শীতের চরিত্র এক রকম। আবার গরমের চরিত্র আরেক রকম। বর্ষারটাও তার নিজের মতো। কিন্তু তাদের চরিত্র একটাই। সব সময়ই এক। শীতের সময় পত্রিকার পাতায় শীতের অতিথি পাখির ছবি ছাপা হয়। বর্ষায় কদম ফুল। আবার গ্রীষ্মকালে গরম পড়লে চিড়িয়াখানার বাঘের ছবি ছাপা হয় পত্রিকার পাতায়। চিড়িয়াখানার পুকুরে শরীর ডুবিয়ে বসে আছে বাঘ, গরম কাহাকে বলে! গরমের তীব্রতায় বাঘেরও গাত্রদাহ।

মোটামুটিভাবে এই বিষয়গুলো দীর্ঘদিন ধরেই হয়ে আসছে। এসব দেখলে আমাদের কাছে অর্থ পরিষ্কার হয়। আমরা বুঝতে পারি, ঘটনা কী ঘটছে বা ঘটতে যাচ্ছে।

কিন্তু মানুষের চরিত্র কী? মানুষের কি নির্দিষ্ট কোনো চরিত্র আছে?

নেই।

কারণ মানুষ খুবই বুদ্ধিমান প্রাণী। সৃষ্টি জগতে মানুষই সবার চেয়ে বুদ্ধিমান। আর বুদ্ধির জোরে এই পৃথিবীতে তারাই ক্ষমতাসীন। পৃথিবীতে সরকার গঠন করছে তারা। আর বুদ্ধিমান কিংবা ক্ষমতাসীনেরা সহজে ধরা দেয় না। সহজেই আপনি মানুষ চিনে ফেলবেন, তা তো হতে পারে না। তাই মানুষ চেনার মতো নির্দিষ্ট কোনো আওয়াজ বা ডাক নেই। মানুষের রূপ যেমন বহু, তার প্রকাশভঙ্গিও নানান। মানুষকে নির্দিষ্ট ছকে ফেলা তাই তো রীতিমতো কঠিন কাজ। কোনো নির্দিষ্ট সংজ্ঞা দিয়ে তাকে আটকানো যাবে না। তাই কবির কথাও পরিষ্কার, মানুষ চেনা দায়।

কবিদের কথা কখনোই ফেলনা নয়। বাসি হলেও তা একসময় ফলে। অতীতে এর বহু নজির দেখেছি আমরা। মানুষ সম্পর্কেও কবির কথা ঠিক। মানুষ চেনা জটিল এক বিষয়। অনেক সময় মানুষ নিজেকেই নিজে চিনতে পারে না। নিজেকেই সন্ধান করে ফেরে।

কলেজ-জীবনের ঘটনা। বার্ষিক পিকনিকে গেছি ক্লাসের সবাই দলবেঁধে। সবাই যে যার মতো মজা করছে। হঠাৎ আমাদের ক্লাসের এক মেয়ে গেল পুকুরে পড়ে। গভীর পুকুর। একবার ডুবছে আবার ভেসে উঠছে। এখন-তখন অবস্থা। তুমুল হাউকাউ। পাড়ে বসে সবাই চিৎকার-চেঁচামেচি করছে। কিন্তু কেউই পুকুরে নামছে না। পানিতে পড়া মেয়েটি বলছে বাঁচাওঃবাঁচাও। পাড়ে যারা আছে তারাও বলছে বাঁচাওঃবাঁচাও। অদ্ভুত কাণ্ড।

হঠাৎ আমাদের বন্ধু আশরাফ ঝাঁপিয়ে পড়ল পুকুরে। উদ্ধার করে আনল মেয়েটিকে। সবাই হাততালি দিল। চোখের সামনে হিরো হয়ে গেল আশরাফ।

সেই থেকে আশরাফের নাম হয়ে গেল উদ্ধারকারী জাহাজ হামজা। তারপর আমাদের আশরাফ ওরফে হামজাকে সেই মেয়েটি প্রাণ-মন, সব দিয়ে দিল। তাদের মধ্যে ‘ইয়ে’ হয়ে গেল। তারপর বিয়েও হলো। ‘অতঃপর তাহারা সুখে-শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিল’।

গল্পটি এমন হলে ভালোই হতো। কিন্তু তা হয়নি। নয় বছর প্রেম করে বিয়ে করা তাদের সংসার নয় মাসও টেকেনি। উদ্ধারকারী হামজা মানে আমাদের আশরাফের ওপর নির্ভর করতে পারেনি মেয়েটি। অন্যদিকে আমাদের আশরাফের বক্তব্য ছিল, মেয়েটিকে চিনতে পারেনি সে। মাঝের নয় বছর তাহলে তারা কী করল? পার্কে বসে অন্তত কয়েক মণ বাদাম চিবিয়ে কিসের সন্ধান করল তারা!

নয় বছর প্রেম করেও একজন আরেকজনকে চিনছে না। একই অবস্থা বিবাহের পঞ্চাশ বছর পার করা দম্পতিদের বেলায়ও দেখা যায়। এত দিন পরও একজনের কাছে অন্যজন অচেনাই থেকে যায়। মানুষ চেনার বেলায় দুয়ে দুয়ে চার হয় না বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই।

আমাদের মধ্যে কিছু মানুষ আছেন, যারা উদ্ধারকারী জাহাজ হামজার মতো। তারা সব সময় অন্যের উপকার করেন। পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি ধরনের। কিন্তু এই ধরনের মানুষের সংখ্যা হাতেগোনা। মানুষের মধ্যে এরা বিলুপ্ত প্রজাতির। বিলুপ্তপ্রায় প্রাণীদের জন্য যেমন অভয়ারণ্য তৈরি করা হয়, এই ধরনের মানুষের জন্যও অভয়ারণ্য জরুরি।

অন্যদিকে বেশির ভাগ মানুষই অন্যের কাছ থেকে শুধু নিতে ভালোবাসেন। অন্যকে যে কিছু দিতেও হয়, বিষয়টি তাদের মাথায় থাকে না। শুধু নেওয়াতেই তাদের সব সুখ।

প্রাণিকুলের মধ্যে মানুষই খুব অল্প সময়ের মধ্যে তার রূপ বদলাতে পারে। রেকর্ড সময়ের মধ্যে বদলে যায় মানুষ। একটু আগেও যে ছিল হাবাগোবা ধরনের, সে হয়ে যায় ধূর্ত। মিষ্টি হাসির মানুষটির চেহারায় ফুটে ওঠে হিংস্রতা। আর এ জন্যই প্রাণীদের মধ্যে শুধু মানুষকেই বারবার আয়না দেখতে হয়। অন্য প্রাণীরা কিন্তু আয়না দেখে না। প্রতিনিয়ত রূপ বদলায় বলে তাদের আয়না দেখতে হয় চেহারা মনে রাখার জন্য। নাহলে হয়তো সে নিজেকেই নিজে চিনবে না।

আবার একমাত্র মানুষই রূপ বদলাতে মেকআপ করে। বদলে ফেলে নিজেকে। মানুষ বদলাতে ভালোবাসে। এক খোলসের ভেতর থাকা তাদের অপছন্দ। তাই প্রতিনিয়ত বদলায় মানুষ, মানে আমরা।

সে রকমই এক লোক সিদ্ধান্ত নিল বদলে ফেলবে নিজেকে। প্লাস্টিক সার্জারি করাবে। গেল ডাক্তারের কাছে।

ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করল, কত খরচ পড়বে প্লাস্টিক সার্জারি করাতে?

ডাক্তার বললেন, দুই লাখ টাকা।

আর যদি প্লাস্টিক আমি দিই, তাহলে কত লাগবে?

সোজাসাপটা জানতে চাইল লোকটি!

মানুষ স্বার্থান্বেষী। মানুষ ছিদ্রান্বেষী। নিজের স্বার্থ যেদিকে মানুষ সেদিকে। স্বার্থের বিরুদ্ধে এক ইঞ্চিও সরানো যাবে না তাদের। বুলডোজার দিয়েও না। স্বার্থই তাদের সবচেয়ে বড় আপনজন। এ বিষয়ে তাদের ক্ষমতা অবাক করার মতো।

এক সৈনিক যাচ্ছে যুদ্ধে।

বিদায়বেলায় তার স্ত্রী এসে জিজ্ঞেস করল, এই, তুমি কত দিনের জন্য যুদ্ধে যাচ্ছ গো?

স্বামী বলল: এক মাসের জন্য।

স্ত্রী বলল: তুমি এক মাসের আগে এসে আবার আমাকে অবাক করে দেওয়ার চেষ্টা করো না। তাহলে কিন্তু তুমি নিজেই অবাক হয়ে যাবে!

মানুষ এমনই। যত তাদের কাছাকাছি যাওয়া যায়, ততই অবাক হতে হয়। খুব কাছের মানুষকেও মনে হয় অনেক অচেনা। আবার দূরের মানুষকেও মাঝে মাঝে খুব কাছের মনে হয়। ভালো মানুষের ভাব ধরে থাকা লোকটাও যে কত খারাপ হতে পারে, তা চিন্তাও করা যায় না। মুখে এক, মনে আরেক। এ শুধু মানুষের পক্ষেই সম্ভব।

    কোমেন্ট না অন্যকিছু ?????

    কথাগুলো অনেক পছন্দ হয়েছে। আমি কি কথা গুলো কোথাও ব্যবহার করতে পারি? যদি না আপনার কোন সমস্যা না থাকে।

    Level 0

    সাবিহা আপনার লিখাগুলো যদিও অফটপিক তাও ভালো লেগেছে। কিন্তু এ টিউনের মন্তব্যে কেন তা বুঝলাম না।

    eta vai emni lekhci.

    মনে করি, সাবিহা আপনার ছদ্মনাম। সা-সাকিব, হা-হামজা, তাহলে বি-?। হা হা হা…
    আসলেই, আমি কয়েকবার এরকম সমস্যায় পড়েছিলাম। টেকটিউনসবাসীদের অনেক কিছু বলতে ইচ্ছা করে। কিন্তু কি করব মনের কথা বলার জন্য যে “মনের আয়না” নামের কোন ক্যাটাঘরি নাই। আপনার আইডিয়াটা ভাল। তবে আমার মনে হয়। লিখাটা “টেকটিউনসে বলুন” এ দিতে পারতেন।
    যাই হোক, লিখাটা পড়ে মনে হল আপনার মন অনেক খারাপ। আরিফ ভাইয়ের দেয়া গান গুলো ডাউনলোড করে শুনুন মন ভালো হয়ে যাবে।
    আরো একটা কথা, আপনার লেখনী অনেক ভাল। গল্প কবিতা লিখেন নিশ্চয়ই।

    মানুষ চেনা দায় নাকি মানুষ নিজেকে চিনে না…. নাকি চিনতে চেষ্টা করে না… মানুষের চরিত্র অনুযায়ী সম্পূর্ণ প্রানী জগতের চরিত্র সৃষ্টি হয়েছে (কাল্পনিক)। জানি না….

Level 0

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। টিউনটি দেখার সাথে সাথে ডাউনলোড করলাম। 🙂

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য। আমিও ডাউনলোডে দিলাম। 😉

লেখাটা প্রিয়তে রাখতে হল একটি মাত্র কমেন্ট এর জন্য। মাখন ভাই কিছু মনে করবেন না, আপনার টিউনটি ও অসাধারণ সুন্দর।

    তানভীর ভাই, বুঝলাম না।

    মানে হচ্ছে, সামিহার কমেন্ট এর লেখাটা পরে অনেক ভালো লাগ্ল, নিজের জীবনের সাথে অনেক কিছু মিলে যায়…তাই ঐ কমেন্ট টা সংগ্রহে রাখার জন্যে পুরো পোস্টটাই প্রিয়ত এরেখে দিলাম।

    সেটায় তো জিজ্ঞেস করছি। টিউন করেছেন আরিফ ভাই, কমেন্ট করেছেন সাবিহা ভাই। আমাকে টানলেন কেন এর মাঝে। হা হা হা…………. আর সাবিহা ভাইয়ের লিখাটা আমারো ভাল লেগেছে। অসম্ভব ভাল লেগেছে। শুধু লিখার জায়গাটা যা একটু…………..

আমিও download করলাম। প্রথম album এর গান গুলো পেলে আর ভাল লাগতো। Thanks…

রাইট করা সিডি হার্ডডিকসে কপি হবেনা
কপি প্রটেকট করার কোন পদ্ধতি কারো জানা আছে
জানলে please অওয়াজ দিন ।বিশাল উপকার হবে। [email protected]

Level 0

রাইট করা সিডি হার্ডডিকসে কপি হবেনা
কপি প্রটেকট করার কোন পদ্ধতি কারো জানা আছে
জানলে please অওয়াজ দিন

ভাই এইটা মনে হয় কেমন জানি হলো, যেহেতু এটা একটা টেকনিক্যাল ব্লগ সেহেতু পাইরেসিটাকে সাপেআর্ট করা কি উচিত? সামুতে করা যায়, কারন ওখানে সেরকম খুব একটা দায়বদ্ধতা নেই, কিন্তু এই টেকনিক্যাল ব্লগে এরকম পাইরেসি….যাই হোউক, নিজেও খুব ভালোকরে কিছু বলতে পারছি না, কারন আমি নিজেও এমন পাইরেসি করি। যাই হোউক, ভালো পোস্ট!

    ভাই আমাদের মতো দেশে পাইরেসী কথাটি মানায় না। আপনি দেখেন আপনার পিসির সব কিছু এমনকি একসপির সিডি টাও পাইরেটেড। আর টেকটিউনসে অবাদে এসব পাইরেটেড সফট এর লিংক আদান প্রদার হয়্ ।এটই সাবাভিক।

Level 0

ভাই আমার জন্য এই ৮টা গান আপলোড করে দিতে পারবেন?
৭১ ও ভাই রে
৭৩ গাই জীবনের জয়গান
৭৪ আগুন জ্বালো
৭৮ জাগো সত্যের
৭৯ আমরা এনেছি স্বাধীনতা
৮৬ ও আলোর পথে যাত্রী
৯৪ জাগো জাগো আজ
৯৮ রাজপথে

প্লিজ, প্লিজ, প্লিজ।

Level 0

পেয়ে গেছি 🙂