পুরস্কার বিজয়ী তিন নারী ফ্রিল্যান্সার

বর্তমানে আউটসোর্সিংয়ের কাজে বিশ্বের সেরা ফ্রিল্যান্সারদের কাতারে যুক্ত হচ্ছে বাংলাদেশের নারীদের নাম। গত কয়েক বছর ধরে আউটসোর্সিং-এ দেশ সেরা মুক্ত পেশাজীবী বা ফ্রিল্যান্সারদের পুরস্কার দিচ্ছে সফটওয়্যার খাতের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস)। চলতি বছর আলাদাভাবে তিন সেরা নারী ফ্রিল্যান্সারকেও পুরস্কৃত করছে সংগঠনটি। পুরস্কারজয়ী তিনজন হচ্ছেন এমরাজিনা ইসলাম, নুসরাত জাহান,শাহরিনা ইয়াছমিন

এমরাজিনা ইসলাম
২০১০ সাল থেকে নিয়মিত ফ্রিল্যান্সিং করে যাচ্ছেন ঢাকার এমরাজিনা খান। দেশের বাড়ি নীলফামারীতে, তবে পড়াশোনাটা ঢাকাতেই।অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সব মিলিয়ে দুই হাজার ঘণ্টা কাজ করেন। ইল্যান্স ও ওডেস্কে গ্রাফিকস ডিজাইনের কাজ করেন তিনি। ইংরেজি বিষয়ে স্নাতক পড়ার পাশাপাশি শিখেছেন ছবি আঁকাও।
এক বন্ধুর কাছ থেকে প্রথম ফ্রিল্যান্সিংয়ের বিষয়টি জানেন এমরাজিনা। পরবর্তী সময়ে নিজেই যুক্ত হয়ে যান ফ্রিল্যান্সিংয়ে। বিয়ের পর স্বামী এবং পরিবারের উৎসাহে ফ্রিল্যান্সিংকেই এখন ধ্যান-জ্ঞান হিসেবে নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। নিজের কাজের সঙ্গে যুক্ত করেছেন তাঁর ননদ ও আরও কয়েকজন নারীকে।
এমরাজিনার বাবা এমদাদুল ইসলাম ছিলেন ব্যবসায়ী। তিনি মারা গেছেন ২০০৫ সালে। মা সেলিনা আক্তার সংগীত শিক্ষক।
এমরাজিনা বলেন, ‘নারীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং দারুণ একটি কাজ। এতে করে ঘরে বসে যেমন কাজ করা যাবে, তেমনি সংসারও সামলানো যাবে। স্বপ্ন দেখি আরও অনেক নারীকে এর সঙ্গে যুক্ত করার।’

নুসরাত জাহান
পড়াশোনা করছেন ফার্মেসি বিষয়ে, তবে আউটসোর্সিংয়ের কাজ করছেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও) এবং ওয়েবডেভেলপমেন্ট নিয়ে ।২০১০ সাল থেকেই এ পেশায় যুক্ত ঢাকার মেয়ে নুসরাত জাহান। এক বন্ধুর মাধ্যমে জানতে পারেন ফ্রিল্যান্সিংয়ের কথা। সে সময় অনেকটা শখ থেকেই শুরু।তবে বর্তমানে নিয়মিত করে যাচ্ছেন কাজ। গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার মাসুরগাঁওয়ে। তবে ছোটবেলা থেকেই বেড়ে ওঠা আর পড়াশোনা ঢাকায়। শুরুতে এসইওর কাজ শেখেন, তারপর শুরু করেন কাজ। ব্যবসায়ী বাবা কাজী মো. হান্নান ও গৃহিণী মা তাহমিনা কাজীর তিন মেয়ে আর এক ছেলের মধ্যে বড় নুসরাত। ‘কাজ শিখে মার্কেটপ্লেসে প্রথম কাজ পাই এসওই বিষয়ে। তার পর থেকেই নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছি’—বললেন নুসরাত। বর্তমানে সব মিলিয়ে প্রায় দুই হাজার ঘণ্টা কাজ করা নুসরাত পরামর্শ দিলেন বায়ারদের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক রাখার। নারীদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং দারুণ একটি ক্ষেত্র বলে মনে করেন নুসরাত এবং শুধু নারীদের নিয়েই একটি ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান করার স্বপ্ন দেখেন তিনি।

শাহরিনা ইয়াছমিন
কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগে স্নাতক শেষে ২০১০ সাল থেকে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করেন শাহরিনা ইয়াছমিন। মাঝে অবশ্য কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে চাকরিও করেছেন। শাহরিনা ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ওয়েবডেভেলপমেন্ট  ও ওয়েবভিত্তিক অ্যাপ তৈরির কাজ করছেন সফটওয়্যার প্রকৌশলী স্বামীর আগ্রহে।সব মিলিয়ে প্রায় দুই হাজার ঘণ্টা কাজ করা শাহরিনার বাবা মো. ইদ্রিস আলী সরকার সরকারি চাকরি করেন। মা শিরিন আকতার গৃহিণী। দুই ভাই এক বোনের মধ্যে বড় শাহরিনার গ্রামের বাড়ি রাজশাহী। তবে বাবার চাকরির সুবাদে পড়াশোনা করেছেন চট্টগ্রামে। বিয়ের পর থেকে ঢাকায় আছেন।
ফ্রিল্যান্সিংয়ে বাংলাদেশে নারীদের সংখ্যা অনেক কম। শাহরিনা বলেন, ‘আসলে ফ্রিল্যান্সিংকে পেশা হিসেবে নেওয়াটা এখন বাংলাদেশে জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি। তবে ক্ষেত্রটি এগিয়ে যাচ্ছে এবং নারীরা অনেক ভালো করতে পারবেন।’
তাঁর মতে, এ ক্ষেত্রে পরিবারের সহযোগিতা লাগবে। আর কাজের ক্ষেত্রে ইচ্ছাশক্তি আর ধৈর্য প্রয়োজন। ভবিষ্যতে নিজেই একজন উদ্যোক্তা হতে চান শাহরিনা।

...........-.________
----/ \_)_______)  'Am here @ FACEBOOK.
...........    ()___)
................()__)
----\___()_)

আমার আর টিউন্স ঃ-

১। লেবু দিয়ে আগুণ ধরান ! ভয় পাবেন না LED লাইটের আগুণ !

২।আপনার Nokia মোবাইল দিয়ে হাই আওয়াজে গান শুনুন,China সেটের চেয়ে বেশী আওয়াজে !

৩।এবার আসুন আপনার NOKIA মোবাইল দিয়ে আগুন ধরিয়ে দেই ! কি ভয় পেলেন !

৪।আগুন ! বরফ দিয়ে আগুন ধরান ? অবাক হবার কিছু নাই, আগুন ধরবেই।

৫।চাবি ছাড়া তালা খুলুন !অবাক হবার কিছু নাই তালা খুলবেই!

৬। আপনার চোখের চেয়ে বেশী দেখে আপনার NOKIA মোবাইল !

৭। [[ CAPTCHA কি এবং কিভাবে কাজ করে। ]]

৮. Tense ফ্রী “Tense”! Tension ছাড়া Tense শিখুন ।

৯. প্রতি মাসে বাপের কিছু টাকা বাঁচান !

১০. একটু দেখে যান !আপনার পক্ষে উত্তর দিবে আপনার মেইল।

১১. ██▓▓▒▒░░ যত্নে থাকুক সাধের ল্যাপটপ ░░▒▒▓▓██

Level New

আমি R!zwan B!n Sula!man। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 68 টি টিউন ও 348 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

I don't have anything extra ordinary to share with you.


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

এইটা ভালো লাগছে।

এরকম উৎসাহ মাঝে মাঝে খুব দরকার। ধন্যবাদ আপনার গল্প সবার সাথে শেয়ার করার জন্য।

ভাল লাগলো পোস্টটি পড়ে । ধন্যবাদ আপনাকে ।

Level 0

@নামহীন: ভাই উনিতো টিউন করাই ছেড়ে দিছিলো আমি বলে কয়ে অনুরোধ করছি পড়ের টিউনগুলো করতে।আর আমার ঐ কমেন্টের মানে উনি আর আমি ছাড়া কেউ বুঝবেনা।উনার সাথে আমার সম্পর্ক টিটির বাইরেও। 🙂

থেঙ্ক সবাইকে

আরেকটা কথা না বললেই নয় ।
আমি জানি না কার কেমন লাগে যখন মানুষ FB তে মেসেজ দিয়ে বলে “এইটা ভালো হয় নাই”
যাক আমি আপনাদের অনুরধ করবো অন্তত যারা এই লেখাটা দেখছেন তারা যেন কাউকে এমন কষ্ট না দেয়।
দেখেন !
একটা লোক লিখছে । কার জন্য ।
এখানে লিখলে sowrdfish (টেক টিউন এর এডমিন ) আমারে কি কোন টাকা দেয় !
আমি কি কারো তাকার বিনিময়য়ে লিখি। তো আপনি যদি উৎসাহ দিতে না পারেন কোন comment করবেন না । it is much more better for u to not to talk when it is scop for someone to heart him.
ঐ মাসেজ টা পেয়ে ভাবতেছি টেকটউন্স থেকে বিদায় নিবো।
আমি জানি আমি থাকলেও কারো কিছু দিতে পারব না ………… না থাকলেও টেক টিউন্স এর কিছুই আসবেনা যাবেও না ।
আমি আর মাত্র একটা টিউন করবো ।
“আলু দিয়ে কীভাবে electric সাপ্লাই দেয়া যায়”
এর পর বিদায় “টেক টিউন্স”
সবাই আমাকে দুয়া করবেন !
bye ………………………………………………………………………………………………………………………….

আপনার এই টিউনটি ভালো লাগলো, আশা করি চালিয়ে যাবেন। থামবেন না, যার তার কথায় কিছু মনে করবেন না। অনেকে আছে শুধু ফাল পারে কামের বেলায় নাই, টিউন তো করেই না পারে শুধু বকবক করতে। চালিয়ে যান আমি আছি আপনার সাথে।