২০১৪ সালের ৫টি বেষ্ট অনলাইন আর্নিংস ট্রেন্ডস

অনলাইনে আয়ের বিষয়টি এখন আর জল্পনা/কল্পনা নয়, বাস্তব সত্য। বাংলাদেশের অনেকেই বর্তমানে ব্লগিং, ফ্রিল্যান্সিং, এ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি বিভিন্ন মাধ্যমে আয় করছে হাজার হাজার ডলার। তবে অনলাইনে আয়ের ট্রেন্ড কিন্তু সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হয়। এ পরিবর্তনে নিজেকে ফিট করে তোলাই হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। উদাহরণস্বরুপ বলা যায়, ২ বৎসর পূর্বেও যারা অনলাইনে ওয়েব ডিজাইনের কাজ করতেন তাদের রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইন না জানলেও হত। অথচ বর্তমানে রেসপনসিভ ওয়েব ডিজাইন একটি হট ট্রেন্ড। অনলাইনে এর চাহিদা এখন তুঙ্গে। আমি একটি ক্ষেত্রের কথা বললাম, এমনিভাবে প্রতিটি ক্ষেত্রেই অনলাইনে আয়ের ট্রেন্ডস পরিবর্তন হচ্ছে। নিম্নে আমি শেয়ার করছি ২০১৪ সালের ৫টি বেষ্ট অনলাইনে আয়ের ট্রেন্ডস।

১. ব্লগিং

ব্লগিং এমন একটি পেশা যার চাহিদা অনলাইনে ২০০৪ সাল কেন আগামি ১০০ বছরেও কমবে কিনা সন্দেহ আছে।মূলতঃ দীর্ঘমেয়াদী ও হ্যান্ডসাম আয়ের জন্য ব্লগিং এর বিকল্প নেই। ব্লগিং সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে এ আর্টিক্যালটি পড়তে পারেন। তবে ব্লগিং করতে হলে আপনাকে কোমড় বেধেঁ নামতে হবে। আপনি যদি রাতারাতি বড়লোক হতে চান, তবে বলব Pls No Entry in Blogging world.

সঠিক ও সময়োপযোগী পরিকল্পনা, ধৈর্য ও পরিশ্রম করার মানসিকতা আপনাকে ব্লগিং এ সফলতা এনে দিতে পারে। ব্লগিং থেকে আয়ের উৎস হতে পারে গুগল এ্যাডসেন্স, এফেলিয়েট মার্কেটিং, ইমেজ এ্যাডভার্টাইজিং ইত্যাদি। ব্লগিং এ আয়ের কোন লিমিট নেই। মাসে ১০০ থেকে ৫ হাজার ডলার বা তার উপরও হতে পারে। আপনার ব্লগিং টপিকস, ভিজিটরের পরিমান, মার্কেট ট্রেন্ডস, এসইও ইত্যাদি বিষয়ের উপর ভিত্তি করে আয়ের পরিমান নির্ধারণ হবে।
অতএব বলা যায়, ২০১৪ সালের বেষ্ট অনলাইন আর্নিংস ট্রেন্ড ব্লগিং। হ্যাপি ব্লগিং, হ্যাপি আনিংস।

২. থিমফরেষ্টঃ ওয়েব টেমপ্লেট বিক্রয় করে আয়

বিশ্বের সর্বাধিক ও হাই কোয়ালিটি প্রিমিয়াম টেমপ্লেট ক্রয়/বিক্রয়ের মার্কেটপ্লেস থিমফরেষ্ট.নেট. এ সাইটে টেমপ্লেট এপ্রুভ করা খুব সহজসাধ্য নয়। তবে আপনার টেমপ্লেট যদি হাই কোয়ালিটি ও ইউনিক হয় তবে এপ্রুভ হবে। আর যদি একবার এপ্রুভ হয় তবে আপনাকে পায় কে? বিশ্বাস না হয় সাইটটি ভিজিট করেই দেখুন না http://themeforest.net. এক একটি টেমপ্লেট কয়েক হাজার বার বিক্রয় হয়ে থাকে। যতবার বিক্রি হবে ততবার বিক্রয়ের উপর পাবেন ৪০% থেকে ৭০% পর্যন্ত কমিশন। এ সাইটে সর্বাধিক বিক্রয় হয় ওয়ার্ডপ্রেস থিম। আপনি থিম বানিয়ে এ সাইটে জমা দিবেন আর ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আয় করবেন হাজার হাজার ডলার। ভাবছেন স্বপ্ন দেখাচ্ছি! নিচের লিংকে দেখুন ২০১২ এর আগষ্টে জমা দিয়েছে এ পর্যন্ত বিক্রয় হয়েছে ৬৮০৫৩ বার। ২ বছরে একটি থিম দিয়ে কয়েক কোটি টাকা আয় করেছে ডেভলপার।

Avada | Responsive Multi-Purpose Theme

10 Top Selling WordPress Themes

তবে হ্যাঁ, থিমফরেষ্ট কোয়ালিটির থিম তৈরির জন্য আপনাকে স্টাডি করতে হবে প্রচুর, নিজেকে গড়ে তুলতে হবে প্রফেশনাল হিসাবে। শিখুন ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট অথবা জুমলা থিম ডেভেলপমেন্ট। এগুলো শিখতে আপনাকে জানতে হবে Html, Css, Php ইত্যাদি।

৩. অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট

কতদিন আগেই একটা খবর সাড়া জাগাল গোটা দুনিয়ায় ।হোয়াটস অ্যাপ নামের স্মার্টফোনের একটি অ্যাপ্লিকেশন ফেসবুকের কাছে বিক্রি হয়েছে এক হাজার ৯০০ কোটি ডলারে!

স্মার্টফোনের এই অ্যাপ্লিকেশন (অ্যাপ) দিয়ে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কথা বলা যায়, বার্তা পাঠানো যায় ।হালজমানার স্মার্টফোনে বিভিন্ন কাজ করতে অ্যাপ লাগে । আবার গেমেরও আছে অনেক অ্যাপ । অ্যাপ জনপ্রিয় হলে তার পরিণতি কী হোয়াটস অ্যাপের উদাহরণই এ জন্য যথেষ্ট । বাংলাদেশে মুঠোফোনের ব্যবহারকারী যেমন বেড়ছে, তেমনি এখন স্মার্টফোনের সংখ্যাও বাড়ছে । তাই গড়ে উঠছে অ্যাপসের বাজার । বাংলাদেশের তরুণেরও আকর্ষণীয় সব অ্যাপস বানাচ্ছেন । আপসের সুবিধা হলো, তৈরি হলেই এটা পেতে পারে বিশ্ববাজার ।দেশে মোবাইল অ্যাপস তৈরির প্রতিযোগিতা হচ্ছে, বিভিন্ন কর্মশালা প্রশিক্ষন কার্যক্রমও চলছে । তাই এখন অ্যাপস তৈরিকে পেশা হিসেবে বেছে নেওয়া যায় সহজেই । অ্যাপস নিয়ে কাজ করছে এথিকস অ্যডভান্সড টেকনোলজি লিমিটেড (ইএটিএল) । নিজস্ব অ্যাপ ষ্টোরও চালু করেছে । ইএটিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ মুবিন খান জানালেন, বর্তমানে বাংলাদেশেই অ্যাপস কেনা যাচ্ছে নিজের মোবাইলের ব্যালেন্স দিয়ে । তাই যত বেশি অ্যাপস নির্মাতা বাড়বে, তেমনি বাড়েবে অ্যাপসের বাজার । এ ছাড়া আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা বাড়ছে অ্যাপসের । মোবাইল অ্যাপস আসলে একধরনের সফটওয়্যার, যা মোবাইল এবং ট্যাবলেট কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায় । আবার ফেসবুকের জন্যও আছে আলাদা অ্যাপস । গেম, ক্যালেন্ডার, মিউজিক প্লে-য়ার থেকে শুরু করে যেকোনো কাজের জন্যই অ্যাপ  তৈরি হতে পারে । দীর্ঘদিন ধরে দেশের ও দেশের বাইরের অ্যাপস তৈরির সঙ্গে জড়িত এমসিসি লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এস এম আশ্রাফ আবীর জানান, বর্তমানে সারা বিশ্বে অ্যাপসের বাজার রয়েছে এক হাজার ১০০ কোটি ডলারের, যা আগামী বছর হবে দুই হাজার ৬০০ কোটি ডলারের । এ বিশাল বাজারে কেউ যোগ দেওয়ার কথা চিন্তা করলেই তার সামনে পুরো বিশ্ব খুলে যাবে । অ্যাপসের আয়ের উদাহরণ হিসেবে তিনি জানান, বর্তমানে জনপ্রিয় গেম অ্যাপ অ্যাংরি বার্ডের বছরে আয় হয় ১৯ কোটি পাঁচ লাখ ডলার! একটি মাত্র আপ দিয়েই এ আয় করে এ অ্যাপের নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রোভেরিও । বাংলাদেশে ১০ কোটি লোক এখন মোবাইল ফোন ব্যবহার করছে । মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ও স্মার্টফোন খাত খুব দ্রুত বড় হওয়ায় এখন অনেকেই এ ক্ষেত্রে পেশা গড়তে চাইছেন । নিজে অ্যাপস বানাতে চাইলে তাঁকে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং জানতে হবে । আবার নিজের সৃজনশীল কোন ধারণা নিয়েও কারিগরি একটা দল বানিয়ে অ্যাপস নির্মাণ প্রতিষ্ঠান খোলা যেতে পারে । মুক্ত সফটওয়্যার লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তামিম শাহরিয়ার । তিনি জানান, চাইলে যে কেউ ফ্রিল্যান্স অ্যাপ নির্মাতা হিসেবেও কাজ করতে পারেন, আবার চাকরিও করতে পারবেন । তবে অবশ্যই অপারেটিং সিস্টেম ( অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস, উইন্ডোজ ইত্যাদি) অনুযায়ী নির্দিষ্ট বিষয়ের প্রোগ্রামিং জানতে হবে । বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর নানা আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় নিয়মিত পুরস্কৃত হচ্ছেন । ভবিষ্যতে তথ্যপ্রযুক্তি বাজার হবে মোবাইল ও মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন বাজারকেন্দ্রিক । যার কারণে প্রোগ্রামাররা এ খাতে নিজেদের পেশা গড়তে পারেন । সূত্রঃ প্রথম আলো

৪. ফ্রিল্যান্সিং

অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কারোই অজানা নয়। অমিত সম্ভাবনাময় এ সেক্টরে রয়েছে উজ্জ্বল ক্যারিয়ার, যদি হতে পারেন দক্ষ আইটি প্রফেশনাল। ফ্রিল্যান্সিং এ বাংলাদেশের অবস্থান ধীরে ধীরে শক্ত অবস্থান গড়ে তুলেছে। শুধুমাত্র ২০১৪ নয়, বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক প্রেক্ষাপটে আগামি কয়েক শতক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট মাতাবে বাংলাদেশ। সম্প্রতি অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে বাংলাদেশের ইল্যান্স-ওডেস্কের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান জানান ২০১৩ সালে বাংলাদেশের মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) শুধু ইল্যান্স ও ওডেস্কের মাধ্যমে অনলাইন আউটসোর্সিং থেকে আয় করেছেন প্রায় দুই কোটি ১০ লাখ ডলার।

অদূর ভবিষ্যতে আউটসোর্সিং খাত বাংলাদেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের একটি বড় খাত হিসেবে বিবেচিত হবে।

অতএব, ২০১৪ সাল সহ আগামি কয়েক শতকের হট অনলাইন আনিংস ট্রেন্ডস ফ্রিল্যান্সিং।

৫. ইকমার্স

উন্নত বিশ্বের মত বাংলাদেশেও ই-কমার্স ব্যবসা দ্রুত জনপ্রিয় হচ্ছে। সেদিন বেশি দূরে নয়, ভোক্তাদের একটা বড় অংশ অনলাইনে তাদের কেনাকাটা সেরে ফেলবে।

বাংলাদেশের জনপ্রিয় ই-কমার্স সাইট রকমারি.কম, আজকের ডিল, এখনি.কম ইত্যাদি সাইটসমূহ ইতিমধ্যে লাইমলাইটে চলে এসেছে। জানা গেছে, ভালই সেল হচ্ছে তাদের।
ই-কমার্স ব্যবসা করতে হলে এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে আপনাকে। কারণ যত লেট করবেন, পিছিয়ে পড়বেন। ২০১৪ সাল যদি হয় আপনার ই-কমার্স ব্যবসা শুরু, অর্থাৎ, সুন্দর একটি সাইট তৈরি, প্রোডাক্ট প্লান (কি ধরনের প্রোডাক্ট থাকবে, তার মার্কেট ডিমান্ড), কাষ্টমার সাপোর্ট সিস্টেম, এরপর আসবে সাইট মার্কেটিং/প্রোমশন ইত্যাদি। এরপর........২০১৫ সাল হতে শুরু হবে আপনার ব্যবসা/লাভ। তার পূর্বেও হতে পারে। এটা নির্ভর করে আপনার সাইটের প্রোডাক্ট, ভিজিটর, মার্কেটিং ইত্যাদি বিষয়ের উপর। কত লাভ/ইনকাম হবে মাসে? এটা বলা মুশকিল। তবে অনলাইন শপিং মল তো! যদি লক্ষাধিক ভিজিটর ঢুকাতে পারেন সাইটে, ভিজিটর তার কাঙ্খিত ও কোয়ালিটি জিনিষ পায়, তবে তো সারছে! মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা কামাতে পারবেন আপনি। কত লক্ষ? সময়ই বলে দিবে।
ই-কমার্স ব্যবসার সবচেয়ে বড় সুবিধা হল ইনভেষ্টমেন্ট কম এবং পর্যায়ক্রমে ইনভেষ্টমেন্ট (অর্থাৎ, অবস্থা বুঝে বিনিয়োগ), ফলে ঝুঁকি কম।
ই-কমার্স সাইট তৈরি করতে পারেন না, আপনি কি ই-কমার্স ব্যবসা করতে পারবেন?
হ্যাঁ, আপনিও পারবেন। তবে ই-কমার্স সাইট তৈরি শেখা কঠিন কিছু নয়। চেষ্টা করলে আপনিও শিখতে পারবেন। আর যদি নাও পারেন, কাওকে দিয়ে সুন্দর একটি সাইট তৈরি করে নিন। সাইট কিভাবে মেইনটেন করবেন, অর্থাৎ প্রোডাক্ট এড করা, অর্ডার ম্যানেজমেন্ট ইত্যাদি টুকিটাকি বিষয় শিখে নেন। এরপর শুরু করে দিন ই-কমার্স বিজনেস। আল্লাহ সহায় থাকলে সফলতা আসবেই ইনশাল্লাহ।

আর হ্যাঁ, ই-কমার্স সাইট তৈরিতে দক্ষ হলে আপনি অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সাইটেও প্রচুর কাজ করে আয় করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং সাইটসমূহে একটু ঢু মারলেই বুঝতে পারবেন এ ধরনের কাজের পরিমান ও বাজেট। ধন্যবাদ সবাইকে, ভাল থাকবেন।

 -ফরিদ আহম্মেদ

পূর্বে এখানে প্রকাশিত

Level 0

আমি ফরিদ আহম্মেদ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 9 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 13 টি টিউন ও 18 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

good information. thanks

U most welcome.

Thank u for your infofmation.Farid vai,akta help dorkar.amar HTML,CSS,JAVASCRIPT jana ase,pasapasi PHP sekhtesi.freelancing kevabe suru korbo bujhtesina.please help……

Welcome Muktomonarana vi, ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে শুরু করবেন তা নিয়ে টিটিতে অনেক পোষ্ট হয়েছে। সেগুলো দেখে আইডিয়া পাবেন। তবুও সংক্ষেপে বলছি, যে কোন নিদ্দিষ্ট বিষয়ে পরিপূর্ণ দক্ষতা এবং ফ্রিল্যান্সিং সাইটে উক্ত বিষয়ের প্রফেশনালমানের প্রোফাইল তৈরি করে নিয়মিত বিড করুন।

ভেবেছিলাম এবছর টা একটু চাকরির জন্য খাটা খাটনি করি, তবে এখন দেখছি ব্লগিং আর একটু সময় দিলে চাকরির সমান টাকা ঘরে বসেই পাওয়া যাবে

    Level 0

    @onlinesaumen: FaceBook Group- Blog or Website’s Ad Click Exchange । এই গ্রুপের মেম্বারদের কাজ হলো প্রত্যেকে প্রত্যেকের ব্লগ/ওয়েবসাইটে প্রতিদিন এড এ ২টা ক্লিক আর ১টা কমেন্ট পোষ্ট করতেহবে । যার মাধ্যমে আমরা যার যার ব্লগ অথবা ওয়েবসাইট থেকে আরো অতিরিক্ত ইনকাম শুরু করতে পারব আর ভিজিটর এবং ইমপ্রেসন ও বাড়বে।

      @desh_IT: valo kaaj vaii amake kichu blog link den to ads e click kore asiii,bess moza lagbe.
      fb.com/tsaumen

দেশ-আইটি ভাই, এটা কি ২০১৪ সালের আর একটি বেষ্ট অনলাইন আর্নিং ট্রেন্ডস? টিটির পাঠকগন কি বলেন, তাহলে টাইটেলটা পরিবর্তন করে দেই ‘২০১৪ সালের ৬টি বেষ্ট অনলাইন আর্নিং ট্রেন্ডস’

ভাই আপনার ফ্রিল্যান্সিং এর উপরে তৈরী করা আল হেরার ভিডিও টিউটোরিয়ালগুলো বেশ উপকারে এসেছিল। প্রেরনাও যুগিয়েছিল। এছাড়াও 3D Studio Max এর ভিডিও টিউটোরিয়াল সহ আউটসোর্সিং এর ভিডিওগুলো কাজে এসেছিল। আর সবচেয়ে বিশি কাজে এসেছিল WordPress এর উপরে টিউটোরিয়ালগুলো। তাই আপনাকে এবং আল-হেরা মাল্টিমিডিয়াকে ধন্যবাদ।
আর আপনার টিটিতে যোগদান আশা করি আমাদের আরও সহায়তা করবে।

আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ তানজিদুল ভাই।

Thanks Zakaria Babu vi

Level 0

সময়োপযোগী পোষ্ট । আপনার পোষ্টের বিষয়বস্তুু চমৎকার। অনুসন্ধিসুরা উপকুত হবে। আশা করি পরবতীতে ” Elance
” নিয়ে বিস্তারিত লিখবেন।