আপনার জি-মেইলের নিরাপত্তায় সেরা ১০ টি উপায় যা আপনার মেইল সিস্টেমকে করবে নিশ্ছিদ্র নিরাপদ!

সকলকে অনলাইন ডায়রী টেকটিউনস.কম এর পক্ষ থেকে জানাই একরাশ শুভেচ্ছা। অনলাইন জগতে যতগুলি মেইল সিস্টেম তার মধ্যে গুগলে জি-মেইল - ই সেরা। এজন্য আমাদের অতি পরিচিত, বিখ্যাত ও অতি প্রিয় গুগল ধন্যবাদ পেতেই পারে; কী বলেন ?  অাসলেই তাই গুগল মেইল তার ইউজার-ফ্রেন্ডলীনেস ও নিরাপত্তার দিক হতে সবার থেকে  এগিয়ে রয়েছে। তারপরেও কি আপনি এজগতে নিরাপদ? গুগল তার এতগুলো নিরাপত্তা বেস্টনী দেওয়ার পরও  কি আপনার জি-মেইল একাউন্টখানি নিরাপদ? না, এর পর ও আপনি ও আপনার সাধের জি-মেইল একাউন্ট একজন হ্যাকার দ্বারা হ্যাকিংয়ের স্বীকার হতে পারে,  কারন অনলাইন জগতে হাজারো হ্যাকার,পিশার, স্পামার, স্ক্যামার যত্রতত্র তাদের ফাঁদ বিছিয়ে রেখেছেন আপনার তথ্য চুরি করার জন্য। তােই সাবধান একটু অবহেলার কারনে আপনার জি-মেইল একাউন্টটি অন্যর শিকারে পরিনত হতে পারে।

আশার কথা হল গুগল তার ইউজারদের এসকল সমুহ বিপদ হতে রক্ষা করার জন্য তার নিরাপত্তা ব্যবস্থায় কিছুটা আপগ্রেডেশন করেছেন যা আমরা আদৌ মনে হয় জানিনা। আজকে আমরা জি-মেইলের সেরা দশটি নিরাপত্তার বিষয় নিয়ে আলোচনা করব যা আপনার জি-মেইলের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে করবে আরও সুদৃড়। আসুন তাহলে আমরা এবিষয়গুলো একের পর এক অবগত হই।

১ম উপায়: টু-স্টেপ ভরিফিকেশন(Two Steps Verification)

ক্রমবর্ধমান জি-মেইল একাউন্ট চুরির বিষয়টি সামনে আসায় তা রোধ করতে গুগল সম্প্রতি তার সিকিউরিটিজ ফিচারে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন সিস্টেম যোগ করেছেন। যা ইচ্ছে করলে আপনিও আপনার জি-মেইলে ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার জি-মেইল একাউন্টটিকি নিয়ে যাবে নিরাপত্তার এক উচ্চ স্তরে। ‍যখনই কেউ আপনার জি-মেইল একাউন্টে প্রবেশ করার জন্য পাসওয়ার্ড দেবে এবং সাইন-ইন বা লগইন করার চেষ্টা করবে, তখনই গুগল স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার  ব্যবহৃত মোবাইল নম্বরে একটি কোড পাঠাবে, সেই কোড টি ছাড়া কেউ আপনার একাউন্টএ  প্রবেশ করতে পারবেনা। এভাবে আপনার মোবাইলে পাঠানো কোড নম্বর না জানলে,কেউ আপনার একাউন্টে ঢুকে আপনার একাউন্ট চুরি করতে পারবেনা। তো আরকি? করে নিন আপনার একাউন্টকে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন।  আপনার জি-মেইল একাউন্টটি যদি লগিন অবস্থায় থাকে তাহলে এই লিংকে ক্লিক করে সেটিং অপশনে প্রবেশ করুন

এখানটায় গিয়ে Start setup বাটন টি তে ক্লিক করুন আর আপনার নিকট পুনরায় আপনার জি-মেইলর পাসওয়ার্ড চাইলে পাসওয়ার্ড দিন।

সবকিছু ঠিক থাকলে আপনি নিচের ন্যায় একটি উইনেডা দেখতে পাবেন। এখানটায় গিয়ে আপনি আপনার কান্ট্রি বা দেশ সিলেকট করে পার্শ্ববর্তী বক্সে আপনার মোবালের নম্বর দিয়ে দিন্  এবং Send codes by অপশন থেকে যে কোন একটি সিলেকট করুন আর  Send code বাটনটিতে ক্লিক করুন। এখন আপনার মোবােইলে একটি কোড যাবে যে টি দিয়ে কেবল আপনিই পারবেন আপনার একাউন্টে প্রবেশ করতে অন্য কেউ নয়।

এখন উপরের Code নামক অপশনে গিয়ে আপনার মো্বাইলে পাঠানো কোডটি দিন আর পার্শ্বে  Verify বাটনে ক্লিক করুন।

২য় উপায়: HTTPS Security এনাবল করুন

Public, Wirless অথবা Non encrypted networks এর আওতায় যদি আপনার জি-মেইল এড্রেসে প্রবেশ করার প্রয়োজন আসে সে ক্ষেত্রে HTTPS আপনার নিরাপত্তার বিষয় ভাল করে বোঝে। HTTPS  যদি ডিজেবল করা থাকে তবে একজন হ্যাকার সহজেই আপনার জি-মেইল এর পাথ (Path) হ্যাক করে সহজেই আপনার জি-মেইল একাউন্টে প্রবেশ  করতে পারবে। সে জন্য উচিত HTTPS  সিকুরিটি এনাবল করে রাখা্। যদিও এটা বাই ডিফল্ট এনাবল করা ‍থাকে তবু আমার অভিজ্ঞতা বলে এটাকে ম্যানুয়ালী করে নেওয়াটাই ভাল।

এজন্য আপনার জিমেইল এর ‍সেটিংস অপশ হতে General ট্যাব এর অন্তর্ভুক্ত Browser connection এর  Always use https এর বামে ‍সিলেক্ট করুন।

৩য় উপায়ঃ Grant Access Account অপশনটি Check করুন

ধরুন একজন হ্যাকার আপনার একাউন্টে প্রবেশ করেছে সে নিশ্চয় চাইবে আপনার অলক্ষেই সেই আপনার একাউন্টে প্রবেশ করতে এজন্য সে হয়তবা Settings > Accounts and Import >Grant access to your account অপশনে গিয়ে তার নিজের একটি ফেইক একাউন্ট এড করে দিতে চাইবে। যাতে করে সে আপনার একাউন্টে প্রবেশের এডমিনিস্ট্রেটিভ পাওয়ার লাভ করবে।  এজন্য  আপনার উচিত মাঝে মাঝে এ অপশনটি চেক করা আর দেখা কেউ এখানে কোন একাউন্ট অ্যাড করেছে কিনা করলে তা তাৎক্ষনিক রিমুভ করাই শ্রেয়।

এছাড়া এই সেকশনে Mark conversation as read when opened by others অপশনটি চেক দিয়ে রাখুন যাতে করে কেউ আপনার লেটেস্ট ইমেইল পড়লে পঠিত বলেই তা সো করে। এত করে আপনি অন্তত বুঝতে পারবেন আপনি ছাড়া অন্য কেউ আপনার মেইল পড়েছেন কি না।

৪র্থ উপায়ঃ আপনার Filter, Forwarding and POP/IMAP চেক করুন

২০০৭ সালে বিখ্যাত ডিজাইনার David Airey’s Gmail account হ্যাক হয়। তিনি তার জি-মেইল একাউন্ট হতে একটি ক্ষতিকর ওয়েব সাইট ভিজিট করেছিলেন যেটাতে  backdoor এড করা ছিল আর যার ফলে তার সমস্ত জি--মেইল ইনফরমেশন  হ্যাকার extract করে নিয়েছিল। backdoor  একটি ফিলটার এটি আপনার সাইটে এড করা থাকলে তা ক্রমাগতভাবে হ্যাকারের একাউন্টে আপনার জি-মেইলের যাবতীয় মেইল ট্রান্সফার করতে থাকবে। তাই সাবধান। তাই নিয়মিত আপনার জি-মেইলের settings>Filters অপশনে গিয়ে চেক করুন দেখুন আপনার অ্যাড করা ফিলটার ছাড়া এখানে অন্য কোন ফিল্টার এড করা আছে কি না, যা কখনই আপনি এড করেননি। হতে পারে হ্যাকার আপনার একাউন্ট হ্যাক করে এখানে তার সুবিধামত ফিল্টার এড করে রেখেছে যার ফলে আপনার একাউন্টের যাবতীয় তথ্য তার হাতে চলে যাচ্ছে।  এখান হতে আপনার অপ্রয়োজনীয় ফিল্টার রিমুভ করে দিন।

এছাড়া আপনার এই Forwarding and POP/IMAP অপশন নিয়মিত চেক করা উচিৎ হবে এটা নিশ্চিত হওয়ার জন্য যে আপনার এড করা কোন ফরওয়ার্ডিং এড্রেস ছাড়া এখানে অন্য কোন অজানা এড্রেস অ্যাড করা নেই। থাকলে তা তাৎক্ষনিক রিমুভ করে দিন। আপনার সতর্ক দৃষ্টিই কেবল আপনার একাউন্টটিকে হ্যাকারের কবল হতে রক্ষা করতে পারে।

৫ম উপায়ঃ Unauthorized Access কে Revoke করুন

একটা কথা বলি, আপনি কিন্তু ফেসবুকে একাজটি হরহামেশাই করে থাকেন। আপনি বিভিন্ন অ্যাপসকে আপনার ফেসবুকে ইন্সটলের অনুমতি দিয়ে থাকেন। এসব এপস তখন আপনার ফেসবুকের যাবতীয় তথ্য আপনার অনুমতি স্বাপেক্ষে ব্যবহার করে। আপনার জি-মেইল একাউন্টের ক্ষেত্রের এটি হতে পারে তবে সব কিছু আপনার  জ্ঞাতসারে হবে এমনটি নয়। এমনটিও হতে পারে আপনার অজ্ঞাতেই আপনি এমন কিছু অ্যাপসকে আপনার জিমেইলে প্রবেশাধিকার দিয়ে রেখেছেন যেগুলো আপনার তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে। আবার আপনার প্রয়োজনেই হয়তবা একটি এপসকে আপনি ব্যবহার করেছিলেন কিন্তু এখন আর এটির প্রয়োজন নেই তাহলে আপনার উচিৎ হবে সেই এ্যপসটিকে তাৎক্ষনিক সরিয়ে ফেলা। এটি করতে আপনার জি-মেইল লগিন অবস্থায় রাখন এবং এই লিংকে প্রবেশ করুন।

আপনি একটি ওয়েব সাইট লিস্ট অথবা ওয়েব এপ্লিকেশন লিস্ট দেখতে পাবেন। এখানে আপনি কোন সন্দেহজনক এপ্লিকেশন লক্ষ্য করলে সাথে সাথে ডান পাশে Revoke Access বাটনে ক্লিক করে তা বাতিল করে দিন।

 

৬ষ্ঠ উপায়ঃ আপনার একাউন্ট অ্যাক্টিভিটি Track করুন

আপনার একাউন্ট হ্যাক হয়েছে কিনা তা লক্ষ্য করতে সবচেয়ে ভাল আপনার একাউন্টে সমস্ত এক্টিভিটি একনজরে দেখা। যাতে করে আপনি নিশ্চি হতে পারবেন আপনার একাউন্ট অন্য কোন লোকেশন হতে কেউ অপারেট করেছেন কিনা। সৌভাগ্য যে গুগল তার জি-মেইল এ এঅপশনটি অন্তভুক্ত করে দিয়েছে। আপনি চাইলেই আপনার একাউন্ট অ্যাক্টিভিটি একনজরে দেখে নিতে পারবেন। এটি করতে আপনার জি-মেইল লগিন করার পর সব নিচে ডান পাশে Last Account Activity: (number) minutes ago এর পার্শ্বে Details অপশনটিতে ক্লিক করুন।

এটাকে আপনার একাউন্টএর ট্র্যাক করা একটিভিটি দেখতে পাবেন। এখানে কোন সন্দেহজনক একটিভিটি লক্ষ্যকরলে সে অনুযায়ী ব্যাবস্থা নিন। এটি করতে আপনি এই এক্টিভিটি প্যানেলের নিচে Alert preference পার্শ্বে  Change অপশনে ক্লিক করে। আপনার সন্দেহ জনক একটিভিটির একটি এলার্ট সেট করে দিন যাতে পরবতীতে এইে সন্দেহজনক অ্যাক্টিভিটিতে আপনি একটি সতর্কতা মুলক এলাট পেতে পারেন।

৭ম উপায়ঃ আপনার ব্রাউজারে একটি সিকিউরিটি প্লাগিন লাগিয়ে নিন

আপনার জি-মেইলে পাঠানো লিংক হতে বিভিন্ন  ওয়েবসাইটে ভিজিট করেন কিন্তু জানেন না কোন সাইটটি আপনার জন্য নিরাপদ আর কোনটি অনিরাপদ। এর জন্য একটি প্লাগিন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।প্লাগিনটি র নাম WOT যার পুরো  meaning হল  Web Of Trust  প্লাগিনটি সম্পর্কে আমি প্রায় তিন বছর আগে আমার ইংরেজী ব্লগে একটি নাতিদীর্ঘ আর্টিকেল লিখেছিলাম চাইলে আপনি এখান হতে দেখে নিতে পারেন। আর সেখান থেকেই ডাউনলোড করতে পারবেন। এককথায় এটি চমৎকার একটি প্লাগিন যার দ্বারা আপনি অতি সহজেই একটি ওয়েবসাইট আপনার জন্য ক্ষতিকর কিনা তা দেখে নিয়ে তাতে প্রবেশ করতে পারবেন।

৮ম উপায়ঃ জি-মেইল ‍পাসওয়ার্ড উদ্ধার করার জন্য একটি সিকিউরিটি এনসার নোটবুকে লিখে রাখুন

আপনার জিমেইল পাসওয়ার্ড হ্যাক হওয়া হতে এ অপশনটি আপনাকে অনেক খানি সাহায্য করতে পারে। এজন্য আপনার জি-মেইলের গিয়ার আইকন হতে > Settings > Accounts and Import > Change password recovery options এ যান।

এখানে গিয়ে একটি আপনার জন্য মনে রাখা সহজ একটি প্রশ্ন বাছাই করুন এবং এর একটি সহজ ও স্টুপিড লাইক উত্তর দিন  যা কেউ কখনো আন্দাজ ও করতে পারবেনা এবং এটি আপনার ডাইরী বা নোটবুকে লিখে রাখুন।  এখন আপনার এড্রেসে ঢুকার কেউ কোন চেষ্টা করলেই তাকে সেই সিকিউরিটি কোশ্চেনের উত্তর দিতে হবে যা আপনি ছাড়া আর কেউ জানেনা।

৯ম উপায়ঃ একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড  দিয়ে রাখুন আপনার জি-মেইলে

একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড যা আপনার যে কোন একাউন্টকে করতে পারে আরও নিশ্ছিদ্র নিরাপদ। এমন ছোট অথচ সহজ পাসওয়ার্ড আপনার জি-মেইলে ব্যবহার করবেন না যা, একজন হ্যাকার সহজেই অনুমান করতে পারে  iloveyou” or “password” or “1q2w3e4r“ এমন পাসওয়ার্ড এড়িয়ে চলাই ভাল কারন এগুলো সহজেই হ্যাক হতে পারে।

 

পাসওয়ার্ড দেওয়ার সময় নিচেন তিন ধরনের পাওয়ার্ড কখনোই ব্যবহার করবেন না যা সহজেই হ্যাকার গন ধরতে পারবে। যেমন-

  •  কোন শব্দ বা শব্দসমষ্টি যা কোন ডিকশনারীতে পাওয়া যায়।
  • কেবলমাত্র শব্দ বা কেবল সংখ্যা দিয়ে দেওয়া পাসওয়ার্ড যা সহজেই অনুমেয়।
  • আপনার নাম বা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে দেওয়া পাসওয়ার্ড যা অনলাইনের কোথাও না কোথাও দিয়েছেন।

তাহলে আপনার পাসওয়ার্ডটি কেমন হবে? আপনার পাসওয়ার্ডটি হবে এমন যাতে রয়েছে শব্দ,সংখ্যা,সিম্বল আর  আপনার মেধার প্রকাশ। অর্থাৎ আপনি নিজেকেই একবার জিজ্ঞেস করুন কতভাবে পাসওয়ার্ডটিকে ইউনিক করা যায়।

১০ম উপায়ঃ কখনোই কাউকে বিশ্বাস করবেন না (পাসওয়ার্ডের ক্ষেত্রে)

আপনার জি-মেইল সিকিউরিটির বিষয় নিয়ে কাউকে বিশ্বাস না করাই আপনার জন্য মঙ্গল জনক। কারন আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে আামি বলতে পারি। আমার অনেক অনলাইনার বন্ধ আমার মেইলে মেইল করেন যার মধ্যে স্প্যাম, হ্যাকিংটুলস দিয়ে রেখেছেন যাতে আমি সহজে তাদের শিকারে পরিনত হই। তাই এদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখাটাই মনে হয় আপনার আমার সকলের জন্য মঙ্গলজনক।

সময় পেলে আমার সাইট থেকে একবার ‍ঘুরে আসবেন এখানে মজার মজার আর্টিকেল পাবেন-

Website: http://infotechlife.com

http://patroblogger.blogspot.com

Facebook Page : http://www.facebook.com/goljar.ali
Twitter : https://twitter.com/MdGoljarAli1
YouTube : http://www.youtube.com/goljar123

Level 0

আমি গোলজার আলী। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 15 টি টিউন ও 79 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।

আমি পেশায় একজন টিচার। লেখা আমার নেশা। লেখা নিয়েই থাকতে চাই। আমাকে নিচের ঠিকানায় পাবেন Website: http://infotechlife.com http://patroblogger.blogspot.com Facebook Page : http://www.facebook.com/goljar.ali Twitter : https://twitter.com/MdGoljarAli1 YouTube : http://www.youtube.com/goljar123


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

খুব ভাল হয়েছে।

গোলজার সাহেব, আপনি কী এখানে টিউন করতে এসেছেন নাকি আপনার সাইটের বিজ্ঞাপন দিতে এসেছেন? বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে টেকটিউন্সের সাথে কথা বলে পেইড টিউন দিন। দয়া করে এসব ছ্যাচড়ামি আর স্প্যামিং বন্ধ করেন।

ধন্যবাদ। তবে বিষয়টা অনেক পূরানো।

প্রিয় টিউনস e rekhe dilam.onek valo likhechen.egiye jan.onek onek dhonnobad…

টিউন টা খুব ভাল লাগল স্যার