গুগল কত বড় এবং কেন বিশ্বসেরা

টিউন বিভাগ গুগল
প্রকাশিত
জোসস করেছেন
Level 7
২য় বর্ষ, বগুড়া আজিজুল হক কলেজ, গাইবান্ধা

হ্যালো টিউডার বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই? আশাকরি  আপনারা সবাই ভালোই আছেন। বরাবরের মতো আজও আমি নিয়ে এসেছি আপনাদের জন্য আকর্ষণীয় একটি টিউন। কথা না বাড়িয়ে মুল কথায় যাওয়া যাক।

বর্তমানে ইন্টারনেট জগতের প্রায় ৯০ ভাগ দখল করে আছে গুগল। গুগল সার্চ ইঞ্জিন প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৬৩০০০ সার্চ রিকোয়েস্ট এবং প্রতিদিন প্রায় ৫.৬ বিলিয়ন সার্চ রিকোয়েস্ট হ্যান্ডেল করে আসছে যা পৃথিবীর বিরল রেকর্ডও বটে।

পৃথিবীর আর কোন সার্চ ইঞ্জিনকে এত সার্চ রিকোয়েস্ট হ্যান্ডেল করতে হয়না।

ইউটিউবের রয়েছে ১৩০ কোটি ব্যবহারকারী যারা নিয়মিত ইউটিউব ব্যবহার করে আসছে।
প্রতি মিনিটে ইউটিউবে চারশত ঘন্টা ভিডিও আপলোড হয়ে আসছে।

প্রতিদিন গড়ে ৫ বিলিয়ন করে ইউটিউব ভিডিও ভিউ হয়ে আসছে। ইউটিউবের রয়েছে প্রতিদিন ৩০ মিলিয়ন ভিজিটর।

গুগলের রয়েছে অ্যান্ড্রয়েড প্লে স্টোর, যেখানে ৩৯৭০০০০ অ্যাপ অ্যাভলঅ্যাবল রয়েছে। বর্তমানে অ্যাপস গুলোর ৭০% নিয়মিত ব্যবহার হয়ে আসছে। ২০১৫ সালের ১১ই মার্চে এটি চালু হয়।

২০১৬ সালে গুগল সার্চ ইঞ্জিন ১.২ ট্রিলিয়ন সার্চ রিকোয়েস্ট হ্যান্ডেল করেছে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী সার্চ ইঞ্জিনের মার্কেট শেয়ারের প্রায় ৯১% দখল করে আছে গুগল এবং ভারতের সার্চ ইঞ্জিন মার্কেটের ৯৫ ভাগ গুগলের দখলে।

ইন্টারনেট ব্যবহারকারী একজন মানুষ গড়ে প্রতিদিন তিন থেকে চারটি প্রশ্নের উত্তর জেনে নেয় গুগলের মাধ্যমে।

মুল কথা সেটা না, মুল কথা হচ্ছে গুগল আসলে কত বড়? গুগল অনেক বড় যা হয়তো আপনি, আমি আসলে কল্পনা করতেও পারব না। চলুন তাহলে শুরু করা যাক।

গুগলের শুরুটা হয়েছিলো ১৯৯৬ সালে দুই বন্ধু Larry page এবং Sergey brin এর হাত ধরে। ক্যালিফোর্নিয়া স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি তে পড়ার সময় দুজনের রিসার্চ প্রজেক্ট হিসেবে গুগলের পদযাত্রা।

ল্যারি পেজ এবং সার্জেই ব্রিন তাদের সার্চ ইঞ্জিনের নাম দিয়েছিলেন Backrub। কারণ সার্চ ইঞ্জিনটি ব্যাক লিংক থেকে ডাটা কালেক্ট করে প্রদর্শন করত।

পরবর্তীতে তারা তাদের সার্চ ইঞ্জিনের নাম পরিবর্তন করে গুগল রাখেন।

১৯৯৭ সালের ১৫ ই সেপ্টেম্বর তারা google.com ডোমেইনটি কিনে নেন।

১৯৯৮ সালের চৌঠা সেপ্টেম্বর গুগলকে কোম্পানি হিসেবে প্রথমবারের মতো প্রতিষ্ঠা করেন তাদের নিকট বন্ধু সুসান এবং জচিক্কির গ্যারেজে। ক্যালিফোর্নিয়ার মেনলো পার্কে সেটাই ছিলো তাদের প্রথম কোন অফিস। এর পুরো নাম সান্তা মার্গারিট এভিনিউ-মেনলো পার্ক।

এরপর স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি তে অধ্যায়নরত ক্রেগ সিলভারস্টেইন নামে পিএচডি রত এক স্টুডেন্ট কে তারা তাদের প্রথম ইমপ্লয়ী হিসেবে ব্যবহার করেন।

১৯৯৮ সালের আগস্ট মাসে গুগল ইনকর্পোরেট হওয়ার আগে Sun Microsystems এর কো-ফাউন্ডার Andy Bechtolsheim ১ লক্ষ ইউএস ডলার গুগলে ইনভেস্ট করেন।

যা ছিল সে সময় তাদের জন্য অনেক বেশি উপকারী এবং ইতিহাসে তিনিই প্রথম গুগলে ইনভেস্টর।

এরপর ১৯৯৮ সালে গুগল ইনকর্পোরেটেড হয়ে যায় এবং তিনজন এঞ্জেল ইনভেস্টরের এর কাছ থেকে ইনভেস্ট পেয়ে যায়। একজন ছিলেন Amazon.com এর জেফ বেজোস।

আরেকজন ছিলেন স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সাইন্সের ডেভিড চ্যারিটন। সর্বশেষ জন ছিলেন ইন্ডিয়ান বংশভুত অ্যামেরিকান বিজনেস ম্যান রাম শ্রীরাম।

যাদের প্রারম্ভিক ইনভেস্ট এ গুগলের সম্পদের পরিমান বেরিয়ে যায় ১ মিলিয়ন ডলারের উপরে এবং এই অর্থের কারনেই গুগলের অফিস গ্যারেজ থেকে স্থানান্তর হয় ক্যালিফোর্নিয়ার মেলনো পার্কে। যা ছিলো গুগলেত নিজস্ব প্রথম কোন অফিস।

পরবর্তীতে ১৯৯৮ সালের শেষের দিকে এবং ১৯৯৯ সালের শুরুর দিকে গুগল আরো ২৫ মিলিয়ন ডলারের ফান্ড পেয়ে যায়। যার ঘোষণা আসে ৭ ই জুন ১৯৯৯ সালে।

সেসব মেজর ইনভেস্টরের তালিকায় ছিলেন VENTURE CAPITAL, KLEINER PERKINS, SEQUOIA CAPITAL ইত্যাদি।

দিন দিন গুগলের চাহিদা ও কোম্পানির পরিধি বারতে থাকায় দুই পন্ডার ল্যারি পেজ এবং সার্জেই ব্রিন নতুন করে কোম্পানিকে নিয়ে ভাবতে শুরু করেন এবং তারা ২০১৫ সালের দোসরাই অক্টোবর তারা তাদের ভাবনার শেষ প্রান্তে এসে দারান এবং প্রতিষ্ঠা করেন Alphanet inc.।

এটা হচ্ছে গুগলের যত প্রতিষ্ঠান রয়েছে তার মধ্যে প্রধান। বর্তমানে গুগলের আওতাধীন থাকা প্রায় দুশো অ্যাকুয়ার্ড প্রতিষ্ঠানের সবগুলই Alphabet inc. এর সহ প্রতিষ্ঠান মাত্র এবং গুগল নিজেও Alphabet inc. এর সহপ্রতিষ্ঠান মাত্র।

বর্তমানে Alphabet inc এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হচ্ছেন ল্যারি পেজ।

আর গুগলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্রতিস্থাপিত হয়ে হয়েছেন সুন্দর পিচাই।

বর্তমান ইন্টারনেট জগতের প্রায় 90% গুগলের দখলে। গুগল ব্যবসা করে আসছে কম্পিউটার সফটওয়্যার, ইন্টারনেট, ক্লাউড কম্পিউটিং, কম্পিউটার হার্ডওয়ার, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সহ আরো অনেক কিছু।

ওয়েব এবং নন ওয়েব পেজ সহ গুগলের অসংখ্য প্রোডাক্ট রয়েছে।

যার মধ্যে রয়েছে Google search, Google image, Youtube, Google News Google Finance, Google shopping, Google Books, Google patents, Google data set search, Google scholar, Google Hotel finder, Google alerts, Google assistant, Google translate, Google custom search, Google flight, Google groups, Google web history, Google ads Google marketing platform ইত্যাদি।

এছাড়াও নামের পাশে গুগল নেই এমন কোম্পানির সংখ্যা ও অসংখ্যা। উদাহরন স্বরুপ প্লে-স্টোর এবং ইউটিউব এর কথা বলা যায়।

২০০১ সালের ১২ ই ফেব্রুয়ারিতে প্রথমবার গুগল তাদের কোন কোম্পানি নিজের শেয়ারের আওতাধীন করে নেয়।

যার নাম ছিলো Deja web অ্যামেরিকান কোন স্ট্যাটাব যেটিকে গুগল পরবর্তীতে তাদের গুগল ম্যাপের সাথে ইন্টিগ্রেড করে ন্যায়।

২০০১ সাল থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে গুগল দুশোটির বেশি কোম্পানি নিজের আওতাধীন  করে ন্যায় যে কোম্পানি গুলো কোন না কোন ভাবে গুগলের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলো কিংবা গুগলের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে ওঠার মতো ছিলো।

সবগুলোকেই গুগল নিজের আওতায় করে নিয়েছে। এমন অনেক কোম্পানিই রয়েছে যেগুলো গুগল এর আওতাধীন হওয়ার পরে বাজারে হইচই ফেলে দিয়েছে এবং জনপ্রিয়তার শীর্ষে রয়েছে।

যার মধ্যে ইউটিউব এর কথা নির্দ্বিধায় বলা যায়। গুগলের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় সাকসেসফুল যত প্রোডাক্ট রয়েছে তার মধ্যে ইউটিউব অন্যতম।

বর্তমানে ইউটিউবে প্রায় ৪০০ ঘণ্টা ভিডিও আপলোড হচ্ছে প্রতি মিনিটে। গড়ে ৫-৭ বিলিয়ন ভিডিও ভিউ হচ্ছে প্রতি মিনিটে।

গুগলের ইতিহাসে ইউটিউবই একমাত্র সাইট যেখানে প্রতিমাসে গড়ে ৯০০ থেকে ১০০০ মিলিয়ন ইউনিক ভিজিটর পাচ্ছে।

গুগলের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় শেয়ারের আওতাধীন কোম্পানি হচ্ছে মটোরোলা মবিলিটি। কোম্পানিটিকে নিজের অধীনে আনতে গুগল খরচ করেছে প্রায় ১২.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১১ সালের আগস্ট মাসে গুগল মটোরোলাকে অ্যাকুয়ার্ড করে ন্যায়।

গুগল কাজ করছে ড্রাইভার লেস কার নিয়ে। ২০১৫ সাল থেকে গুগলের ড্রাইভারলেস কার গুলো রাস্তাতে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। সর্বপ্রথম অ্যারিজোনাতে গুগলের ড্রাইভারলেস কার চালিয়ে পরিক্ষা সম্পন্ন করতে দেখতে পাওয়া যায়।

দীর্ঘদিনের গবেষণার ফসল হিসেবে বর্তমানে গুগলের ড্রাইভারলেস কারগুলো আমেরিকাতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।

গুগল প্রস্তুত করছে স্মার্টফোন তাদের দুটি স্মার্টফোন সিরিজ রয়েছে একটি হচ্ছে পিক্সেল এবং আরেকটি হচ্ছে নেক্সাস।

এছাড়াও গুগলের রয়েছে এইচটিসি এবং মটোরোলা দুটি কোম্পানিকেই গুগল অ্যাকুয়ার্ড করে নিয়েছে।

গুগলের রয়েছে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং নিউরোসাইন্স। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ে রিসার্চ করতে গুগল ব্যয় করেছে ২৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

যা সৌশাল এবং হিউনোমিক্যাল অনেক প্রবলেম সলভ করবে বলে গুগল মনে করছে।

গুগলের রয়েছে নিজস্ব প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যার নাম হচ্ছে গো। গো টিএসপি, পাইথন, জাভা এবং রুবিয়ান রেনস এর মতই কাজ করে।
এবং এটি সম্পূর্ণরূপে একটি ওপেন সোর্চ প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ।

গুগলের রয়েছে গুগল ক্লাউড সার্ভিস যা বিশ্বে বেশ সমাদৃত। গুগলের ক্লাউড সার্ভিস এর রয়েছে অনেকগুলো বড় বড় কাস্টমার যার মধ্যে রয়েছে Ebay, Paypoul, Hsbc ইত্যাদি।

বর্তমানে গুগলের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে অ্যামাজন, ফেসবুক এবং অ্যাপেল।
গুগলের বিজনেস থিউরি সম্পূর্ণরূপে আলাদা অন্যান্য বিজনেস তত্ত্ব থেকে।

অর্থের বিবেচনায় ২০১৮ সালে গুগল আয় করেছে ১৩৬.৮২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যেখানে গুগলের নিট ইনকাম ছিলো ৩০.৭৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

এই সময় অ্যামাজন আয় করেছিলো ২৩২.৮৮৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর নিট ইনকাম ছিলো ১০.০৭৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

একই সময় অ্যাপেল আয় করেছিলো ২৬৫.৫৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর নিট ইনকাম ছিলো ৫৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

যদি অর্থ বিবেচনা করা যায় তাহলে দেখতে পাওয়া যায় এই দুটি কোম্পানি থেকে গুগল অনেক ছোট।

কিন্তু যদি নিট ইনকামের কথা ভাবা যায় তাহলে আমরা এখানে দেখতে পাবো যে এই কোম্পানিটি অ্যামাজন থেকে কিছুটা এগিয়ে এবং আপেল থেকে অনেকটা পিছিয়ে।

তো আপনারা এখানে প্রশ্ন করতেই পারেন গুগলকে ফেসবুকের সাথে কিভাবে তুলনা করা যায়। ২০১৮ সালে ফেসবুক ইনকাম করছে ৫৫.৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং নিট ইনকাম ছিলো ২২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

ফেসবুকের মোট এমপ্লয়ির সংখ্যা হচ্ছে ৩০২৭৫ জন এবং গুগলের হচ্ছে ৯৮৭৭১ জন।

সব দিক দিয়েই গুগল অনেকটা এগিয়ে আছে। এখানে সব দিক দিয়েই গুগল এবং ফেসবুকের তুলনা করে দেখা যায় যে গুগল ফেসবুক থেকে প্রায় তিন গুণ বড়।

গুগলের সাথে মাইক্রোসফট এর তুলনা হয়না কারণ দুটি আলাদা আলাদা বিষয় নিয়ে কাজ করে। তারপরও কিছুটা তুলনা করা যায়।

২০১৮ সালে মাইক্রোসফট আয় করেছে ১১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর নিট ইনকাম ছিলো ১৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

এদিক থেকে গুগল মাইক্রোসফট থেকে বড় কিন্তু মাইক্রোসফট এর ইমপ্লয়ির সংখ্যা হচ্ছে ১৩৪৯৪৪ জন। এদিক থেকে মাইক্রোসফট বড়।

মানুষ গুগলে যা সার্চ করে তার ১৫% আগে থেকেই গুগলে থাকে। তার মানে হচ্ছে মানুষের কমন ধারনা গুলো গুগল আগেই সংরক্ষিত করে রেখেছে।

২০১৭ সালে শুধুমাত্র অ্যাডসেন্স থেকেই গুগল আয় করেছে ৯৫.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যা পৃথিবীর অ্যাডসেন্স ইতিহাসে বিরল রেকর্ড।

গুগলের একজন ইমপ্লয়ীর এভারেজ বেতন ১ লক্ষ ৯৭ হাজার ২৭৪ মার্কিন ডলার এর মতো। যেখানে একজন অ্যামেরিকান মানুষের বাৎসরিক স্যালারি ৫৬.৫১৬ ডলার। তো সেদিক থেকে গুগলের জবকে একটি ড্রীম জব ও বলা যায়।

গুগলের নিজের ইমেইল সেবা জিমেইল প্রকাশিত হয় ২০০৪ সালের পহেলা এপ্রিল। অনেকে এই বিষয়কে শুধুমাত্র মজা ভেবে ছিলো।

গুগলের ইতিহাসে ৬ টি জন্মদিন আছে বছরে। কিন্ত তারা ২৭ সেপ্টেম্বরকে জন্মদিন হিসেবে পালন করবে বলে সিধান্ত নিয়েছে।

সর্বশেষ 2 বিলিয়ন লাইন কোডের মাধ্যমে গুগল সার্ভারটিকে সচল রাখা হয়েছে।

তো বন্ধুরা এই ছিলো আজকের টিউন। ভালো লাগলে জোসস 👍 দিতে ভুলবেন না। মন্তব্য থাকলে টিউমেন্ট 🖌️ এ জানতে ভুলবেন না। এতক্ষন সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

Level 7

আমি মো তানজিন প্রধান। ২য় বর্ষ, বগুড়া আজিজুল হক কলেজ, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 91 টি টিউন ও 65 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 24 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 4 টিউনারকে ফলো করি।

কখনো কখনো হারিয়ে যাই চিন্তার আসরে, কখনোবা ভালোবাসি শিখতে, কখনোবা ভালোবাসি শিখাতে, হয়তো চিন্তাগুলো একদিন হারিয়ে যাবে ব্যাস্ততার ভীরে। তারপর ব্যাস্ততার ঘোর নিয়েই একদিন চলে যাব কবরে।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

প্রিয় ট্রাসটেড টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ক্যাশ’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।

কারণ:

টিউনে ওয়াটারমার্ক যুক্ত ইমেইজ যোগ করা হয়েছে। টেকটিউনস টিউনে কোন ধরনের ওয়াটারমার্ক যুক্ত ইমেইজ যোগ করা যায় না।

করনীয়:

‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুযায়ী টিউনে হাই-রেজুলেশনের ওয়াটারমার্ক মুক্ত ইমেইজ যোগ করুন। সেই সাথে হাই-কোয়ালিটি, টিউনের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক, Copyright Free ও Royalty-Free ইমেইজ Full Size এ যোগ করুন।

উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।

    টিউনে ওয়াটারমার্ক যুক্ত ইমেইজ পরিবর্তন করেছি। ভবিষ্যতে আর যোগ করব না ইনশাআল্লাহ।

প্রিয় ট্রাসটেড টিউনার,

আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ক্যাশ’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।

কারণ:

টিউনে লো-রেজুলেশনের ইমেইজের ডাইমেনশন রিসাইজ করে বা লো-রেজুলেশনের ইমেইজের পিছনে অতিরিক্ত ব্যাকগ্রাউন্ড যোগ করে ইমেজকে বড় ডাইমেনশনের বানিয়ে টিউনে যোগ করা হয়েছে। টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন অনুযায়ী টিউনে লো-রেজুলেশনের ইমেইজের ডাইমেনশন রিসাইজ করে বা লো-রেজুলেশনের ইমেইজের পিছনে অতিরিক্ত ব্যাকগ্রাউন্ড যোগ করে ইমেজকে বড় ডাইমেনশনের বানিয়ে টিউনে যোগ করা যায় না।

করনীয়:

‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুযায়ী টিউনে হাই-রেজুলেশনের ইমেইজ যোগ করুন। সেই সাথে হাই-কোয়ালিটি, টিউনের সঙ্গে প্রাসঙ্গিক, Copyright Free ও Royalty-Free ইমেইজ Full Size এ যোগ করুন।

উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।

    টিউনে লো-রেজুলেশনের ইমেজ বা ডাইমেনশনাল রিসাইজ করা ইমেজ বা লো-রেজুলেশনের ইমেইজের পিছনে অতিরিক্ত ব্যাকগ্রাউন্ড যোগ করা ইমেজ পরিবর্তন করেছি বা বাদ দিয়েছি।

    আমি আমার সাধ্য অনুযায়ী আরো একবার হাই রেজুলেশন ইমেজ যুক্ত করেছি।আপনারা একটু তাড়াতাড়ি আমাকে জানাবেন যে কি করতে হবে।

আমাকে কিছু জানান প্লিজ।