টেকটিউনসের ভিজিটর, এডমিন এবং টিউনারদের কাছে আমার জানতে চাওয়া

টেকটিউনস কে মূলত আমি বলব প্রযুক্তি বিষয়ক জ্ঞান শেয়ার করার একটি আদর্শ এবং মানসম্মত সাইট যেখানে আমরা অনেকেই আছি শুধুমাত্র ভিজিটর হিসেবে আবার অনেকেই আছেন যারা মানুষদের সাথে তাদের জ্ঞান শেয়ার করে থাকেন। আমরা যারা ভিজিটর হিসেবে থাকি তাদের জন্য খুব কম টেকটিউনসের মধ্যে বিতর্ক সৃষ্টি হয়ে থাকে। বিতর্ক মূল সৃষ্টি হয়ে থাকে টিউনাদের সাথে যা আমরা কখনই আশা করি না। আমি অনেকদিন ধরেই টেকটিউনসের পাঠক হিসেবে আছি তবে কখনই লেখার আগ্রহ থাকা সত্তেও লেখার মনোভাব ব্যাক্ত করি না। এর প্রধান কারন হচ্ছে টেকটিউনসে কোন টিউনার নতুন কোন টিউন করলেই বলা হয় আপনার টিউনটি মানসম্মত না, তবে কখনই এই কথাগুলো আমি টেকটিউনসের সম্মানিত সডারেটরের মুখেও কখনও শুনি নি। শুধুমাত্র কিছু টিউনারগন এইরকম বাক্য ব্যবহার করে থাকেন। যা একজন ভবিষ্যত টিউনারকে টিউন করতে অনুৎসাহিত করে। কেননা শিশু প্রথম প্রথম হাটতে গেলে একটু আকটু পরে গিয়ে ব্যাথা পাবেই। তাই বলে শিশুটিকে সবসময় কোলে কোলে রাখরে সে কখনই হাটা শিখবে না। টিউনারগন সব সময়ই বলে থাকেন তাদের টিউনে কমেন্ট পরে খুব কম। যারা এইরকম কথা বলে থাকেন তাদের জন্য আমার একটাই কথা বলা সেটা হল টেকটিউনসে মূলত লেখার প্রধান কারন হল মানুষের সাথে জ্ঞান শেয়ার করা সেটা কোন বিনিময় বা স্বার্থ ছাড়াই। যদি আপনি কমেন্টের আশাই করলেন তাহলে তো কমেন্ট পাওয়া এবং সুনাম অর্জনের একটি স্বার্থ চলেই আসল তাই না। আর প্রত্যেক টপটিউনার এবং সাধারন টিউনারদের কাছে আমার একটাই প্রশ্ন সেটা হল কিভাবে মানসম্মত টিউন পরিমাপ করব? যেটা অনেকেই বলে থাকেন যদি আপনাদের জানা থাকে তাহলে সাধারন টিউনারদেরকে সেটা বলুন তাহলেই সেটার মাধ্যমে টিউনটি মানসম্মত কি না তা পরিমাপ করেই টিউন পাবলিশ করবে। অনেকেই আছেন যারা একটু ভিন্ন টিউন করতে পছন্দ করেন তবে কখনই টেকটিউনসে ২-১ জনের জন্য টিউন করা হয় না। টিউন করা হয় সকলের জন্যই। টেকটিউনসে যেমন জ্ঞানীগন আছেন তেমনি আমার মত মূর্খলোকও টেকটিউনস ভিজিট করে থাকে। তাই বলে সাধারন টিউনকে কোন টিউনার অপমান করতে পারে না কেননা হয়ত সেটা অন্য কারও প্রয়োজনে লাগবে। শুধুমাত্র বেশি কিছু জানে বলে অহংকার করা ঠিক না। যে যেভাবে প্রযুক্তিভিত্তিক টিউন করে পারে সে করুক না, এক সময় না একসময় তার কাছ থেকেই অনেক কাজের টিউন পাওয়া সম্ভব হবে। অনেকেই এই কতগুলো কারনে টেকটিউনসে আসা এবং টিউন করা বন্ধ করে দিয়েছে। আবার অনেকেই টেকটিউনসে আসেন ঠিকই কিন্তু বিপরীতমূখী কমেন্টের ভয়ে কমেন্ট করেন না। যদি টেকটিউনসে এইরকম মানে নতুন টিউনারদের টিউন অবহেলা এবং তাদের টিউন দেখে মানসম্মত টিউন হয় নি এইরকম কমেন্ট করা হয় তাহলে এখন যে কয়জন টিউনার আছেন তাদের সবাই কখনই সবসময়ের জন্য টেকটিউনসে টিউন করতে পারবে না। আস্তে আস্তে টেকটিউনের নামটি ওয়েব পেজ থেকে মুছে যাবে এবং জনপ্রিয়তা হারাবে। তাই নতুন টিউনারদেরকে উৎসাহিত করতে হবে নতুন কিছু পাবার আশায়। আর যারা টপটিউনার এবং ভাল টিউনার তাদের তো এমনিতেই অনেক ভক্ত তাহলে শুধুমাত্র কমেন্টের প্রত্যাশা কেন করেন। যদি নিস্বার্থভাবে টিউন করে যান দেখবেন সাফলতা এবং সবাই আপনাকে ভালবাসবে। আমার মনে হয় একমাত্র সম্মানিত মডারেটরই বিচার করবে কোনটা মানসম্মত আর কোনটা মানসম্মত নয় এই বিষয়টি নিয়ে অনর্থক একজন নতুন টিউনারকে অনুৎসাহিত না করাটাই ভাল। এর ফলে আমরা হয়ত হারাব একজন নতুন টিউনারকে এবং একজন ভিজিটরকে। কেননা এই টেকটিউনসের পিছনে তারও কিছুটা হলেও অবদান আছে। তার মাধ্যমেও হয়ত অন্যজনের কাছে ফৌছে যাবে টেকটিউনসের নাম যা টেকটিউনসের বিজ্ঞাপন হিসেবে কাজ করবে। হয়ত এই টিউনটি অপ্রয়োজনীয় একটি টিউন তবে এই টিউনে নতুন টিউনার এবং মানসম্মত টিউনারদের মনোভাব কিছুটা হলেই ফুটে উঠবে। সকল টিউনার এবং ভিজিটরদের কাছে আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি তাদের সময় নষ্ট করার জন্য। আর কোন বিতর্ক সৃষ্টি করার জন্য আমার এই টিউনটি করা উদ্দেশ্য নয়। উদ্দেশ্য সকলে মিলে মিশে থাকার। সকলকে ধন্যবাদ........

Level 0

আমি রোমান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 70 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

হুম ,…… সহমত। তবে দয়া করে মডারেটরকে “মহামান্য” বলে ডাকবেন না। এই পদবীটা আমাদের দেশে শুধু মাত্র মহামান্য রাষ্ট্রপতিকেই দেয়া হয়ে থাকে।

ধন্যবাদ

    টিনটিন ভাই এখন ঠিক করে দিয়েছি।

    ভাই সব বাধ দেন টপটিউনার লিস্টটাই যত ঝামেলা বাধায় তাই এই লিস্টটাকে ডিলেট করেন সব ঠিক হইয়া যাইব।

    মহামান্য……মহামান্য……মহামান্য……মহামান্য……মহামান্য……মহামান্য……মহামান্য……

    আমি কমু দেখি আমারে কে ঠেকায়

Level 0

দারুন বলেছেন… ধন্যবাদ।

কোনো কোনো টিউনার মান নিয়া বেশি মানামানি করে। ১০০০ শব্দ এর টিউন কে বসে বসে পরে আমি জানি না। তবে যাদের কাজ আসে তারা নিশ্চয় নয়। আরেকটা বাপ্যার হছছে ২, ১ জন টপ টিউনার আগে ৪ লাইনেরও টিউন করেছেন। কিন্তু তারা এখন অনুরুপ টিউন দেখলেই আকাশ বাতাস কাপিয়ে তোলেন। আজ়ীব্বব্বব্বব

    আপনার সাথে একমত।

    এটা ঠিক যে আমি কোন টিউন ড্রাফট, ডিলেট বা পেন্ডিং বা মডারেশন সাপোর্ট করি না (যদি কপি পেস্ট বা ঝামেলা না হয়) তাই বলে এটাও সাপোর্ট করবো না যে খারাপ টিউনকে ভালো বলা, বরং ভদ্রভাবে কাওকে আঘাত না করে সবাইকে সম্মানের সাথে সমালোচনা করা উচিৎ যদি বাজে টিউন হয়। কারন আলোচনা সমলোচনা না হলে কখনোই টিউনের মান বাড়বে না।

    আর এটা কোন যুক্তি না যে একসময় আমি ভুল করেছি বলে সবাই সে ভুল করবে বরং আমি যে ভুল করেছি তা যেন কেউ না করে তার থেকে সচেতন করা আমার দায়িত্ব বলে আমি মনে করি তার থেকে আমি যে শিক্ষা পেয়েছি তা সবাইকে জানানো আমার কর্তব্য।

    তবে এটাও ঠিক মান বিচার শব্দ গুনে করা উচিত না কারন অনেক কম শব্দের একটি টিউন যেমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে তেমনি ১০০০ শব্দের টিউনও অর্থহীন হতে পারে।

    @শাকীল ভাই, তবে এটাও ঠিক মান বিচার শব্দ গুনে করা উচিত না কারন অনেক কম শব্দের একটি টিউন যেমন অনেক গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে তেমনি ১০০০ শব্দের টিউনও অর্থহীন হতে পারে।

    এই কথাটাই বুঝাইসি। অনেক ধন্যবাদ।

    সাম্য ভাই টেকনলজি জিনিসটাতে কোন শর্টকাট নেই।

    আপনার “১০০০ শব্দ এর টিউন কে বসে বসে পরে আমি জানি না” এ মন্তব্যটার সাথে আমি ১০০% বিপক্ষে।

    কোন কিছু জানার শর্টকাট কোন পদ্ধতি নেই।

    আমার মনে হয়, E = MC^2 সূত্রটা সবাই জানে।

    কিন্তু এর প্রয়োগ জানে কয়জন??

    কেন জানে না?? – আপনার ঐ নীতির কারনে।

    এ মানুষিকতার কারনেই আমরা জাতি হিসেবে দুনিয়াতে পিছিয়ে আছি।

    আমি কয়েকদিন আগে স্টিং থিওরীর উপর একটা বই পড়া শুরু করেছিলাম।

    এর নাম ছিল: McGraw-Hill Professional String Theory Demystified।

    সেখানে Preface এ একটা কথা খুব পরিষ্কার করে লিখা ছিল।

    উক্ত বইয়ের তথ্যগুলো পড়ার জন্যে আপনাকে অবশ্যই তিনিটি বই আগে পড়ে নিতে হবে:

    ১। Griffiths’ Elementary Particles অথবা Quantum Field Theory Demystified।
    ২। Complex Variables Demystified
    ৩। Michio Kaku’s popular physics

    অর্থাৎ আগে তিনটি প্রায় ১০০০ পৃষ্ঠার বই পড়ে শেষ করার পরই ঐ বইটি বুঝা সম্ভব!!!!!!!!!!!!

    একটি থিওরী জানতেই এত কষ্ট।

    অথচ আমরা মাত্র ১০০০ শব্দের একটি টিউনিই পড়তে রাজি না।

    তাহলে আমরা টেকটিউনসে তাহলে কোন টেকনলজির কথা আলোচনা করি????

    টেকনলজি সম্পর্কে জানতে তিনটি বই তো দূরে থাকুক ১০০০ ওয়ার্ডের একটি টিউনই পড়তে যারা রাজি নয় তারা টেকনলজির “ট” ও বুঝে না।

    সেই E=MC^2 সূত্রটি লিখা বড় সহজ বটে তবে এর প্রয়োগ ও প্রভাব নিয়ে লিখতে গেলে তা ১০০০ বইয়েও কলাবে না।

    আর তখন আপনার মত মানুষ মন্তব্য করবে এ টিউনকে কেউ পড়ে নাকি??

    এটা টেকনলজির প্রতি সরাসরি অসম্মান প্রদর্শন।

    যদি টেকনলজির প্রতি যোগ্য সম্মান প্রদর্শন না করতে পারেন তাহলে দয়াকরে এটা সম্পর্কে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকুন।

    @শাকিল ভাই: আমার মনে হয় যেখানে ভালো ভালো টিউনগুলোই চলে না সেখানে কেউ অপ্রয়োজনীয় কথা নিয়ে ১০০০ ওয়ার্ডের টিউন করার সাহস করবে না।

    যারা ভালোকে মূল্যায়ন করতে পারেনা তাদের ক্ষেত্রে অবশ্য বিষয়টা উল্টা। (সেটা আমি বুঝি)

    তারেক ভাই ১০০০ শব্দের একটি প্রতিবেদন তৈরি করলেই তা মান সম্মত হয় কি না জানি না। তবে যেহেতু তুমি বেশি মানসম্মত মানসম্মত কর তুমি বলে দেও না রোমানের প্রশ্নের উত্তরটা। তাহলেই তো সব ঝামেলা চুকে যায়। আর তুমি যেসব প্রতিবেদন নিয়ে টিউন করেছি আমার মনে হয় সবাই পড়ে সেগুলো ক্ষনিকের জন্য আনন্দ এবং কিছু তথ্য জানতে পারে। তবে ১ জনও ইন্টারনেট ব্যবহার কারীকে দেখাতে পারবে না যাদের পরবর্তীতে তোমার টিউনগুলো কাজে লেগেছে। যদি পার দেখাও। আর তুমি তোমার মত টিউন কর অন্যকে তোমার মত টিউন করতে বল না কেননা তুমি যেমন তোমার মত থাকতে পছন্দ কর তেমনি অন্যরাও অন্যদের মত থাকতে পছন্দ করে। তাই নিজের মত টিউন করে যাও অন্যকে অনুৎসাহিত করে লাভ নেই।

    এই প্রশ্নটা আমিও টিনটিন ভাইকে করেছিলাম তিনি নিজেও এই প্রশ্নটির উত্তর দিতে পারেন নাই। তুমি যেহেতু বেশি মানসম্মত নিয়ে প্রশ্ন তুলে থাক তাই তুমি উত্তরটি দিয়ে দাও।
    কিভাবে মানসম্মত টিউন পরিমাপ করব?

    তারেক ভাই আপনি যে উদাহরনটি দিলেন আমার মনে হ্য় টেকটিউনসের খুব কম মানুষই তা বুঝতে পেরেছে। কারন আমি ভালভাবে বুঝতে পারি নাই। আর এই কথাটিতে আপনিতো বুঝাতে চাচ্ছেন “আমার মনে হয় যেখানে ভালো ভালো টিউনগুলোই চলে না সেখানে কেউ অপ্রয়োজনীয় কথা নিয়ে ১০০০ ওয়ার্ডের টিউন করার সাহস করবে না” আপনার টিউনগুলোই শুধু মানসম্মত অন্যদের টিউনগুলো মানসম্মত না। সেটা সরাসরি বললেই তো হয় যে শুধুমাত্র আপনি টিউন করবেন অন্যদের কোন টিউন করার প্রয়োজন নেই। আপনি একাই ১০০। সরি ভুল হয়ে গেল আপনি একাই সব।

    @তারেক মাহবুব,
    টেকনলজি সম্পর্কে জানতে তিনটি বই তো দূরে থাকুক ১০০০ ওয়ার্ডের একটি টিউনই পড়তে যারা রাজি নয় তারা টেকনলজির “ট” ও বুঝে না। এই টা দিয়া কি বুজাইলেন?
    কইয় দিন হইসে কম্পিউটার কিনসেন? কতটুকু বুইঝা গেছেন রে ভাই? আমরা যা বুঝি তা হছছে একটি সফটয়ার নিয়া ১০০০ শব্দ অলস পোলাপান ছারা আর কেউ লিখবেও না পরবেও না।যা আপনি করেন।
    আপনি ৫০০০ শব্দ লেখেন কিন্তু সফটয়ার টা যেন আডবি দ্রিময়েভার হয়। সামান্য মোবাইল সফটয়ার নিয়া গরুর রচনা লেইখা কি লাভ?

    তারেক ভাই আপনি যে ভাল টিউন করেন তা আমরা একদিকে যেমন সবাই পছন্দ করি তেমনি এরকম টিউন বেশি পরিমানে হোক এটা চাই। কিন্তু আপনি বললেন যে আপনি যে বইটা পড়তে গিয়েছিলেন তা পড়ার জন্য আগে আরো তিনটা বই পড়ার দরকার না হলে ওই বইটার কিছুই বুঝবে না এর কারন বইটা অনেক উচু পর্যায়ের ঠিক তেমনি আপনার টিউনটাও অনেক উচু পর্যায়ের যা বুঝতে আগে আরো অনেক টিউন পড়া দরকার কিন্তু তা তো আপনি করছেন না। তাই আপানার টিউন পর্যন্ত যেতে হলে আগে যেই ধরনের টিউন পড়ার দরকার তা যদি কেউ করে তাতো আমরা নিরুৎসাহিত করতে পারি না।

    আবার টিউনে শব্দই যে গুরুত্বপূর্ন তা কিন্ত নয় আমার শেষ টিউনটির কথাই ধরুন ওখানে অনেক লেখা আছে কিন্তু ওই লেখাগুলো যতনা জিনিস গুলোকে বোঝাতে পেরেছে ছবিগুলো তারচেয়ে অনেক সহজে অনেক কিছু বোঝাতে পেরেছে।

    একজন সেলিব্রটি বা একজন রাজনীতিকের কথা ধরুন তাদের নিয়ে পত্র পত্রিকায় হাজার আজেবাজে কথা লেখা হলেও তাতে তাদের কিছু আসে যায় না কিন্তু হাজার কথার চাইতে ওনাদের কোন বাজে কাজের একটা ছবি ওনাদের ক্যারিয়ারটাই শেষ করে দিতে পারে। তাহলে বুঝুন শব্দ সংখ্যাই সবজায়গায় গুরুত্বপূর্ন নয় হাজার শব্দ কে একটি ছবি দ্বারা অতি সহজে ব্যাখা করা যায়। আমাদের দেশের রাজনীতিতে বিভিন্ন ছবি কিন্তু বিভিন্ন সময় বিশাল ভূমিকা রেখেছে এবং খুব তাড়াতাড়ি আলোচিত হয়েছে যা একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন কিন্তু প্রতিদিন হাজার হাজার শব্দ লেখা হচ্ছে কে তার হিসাব রাখে?

    আর যারা অল্প শব্দের মাঝে টিউন করেন তাদের যুক্তি হল অনেকেই আছেন যারা এগুলো জানেন না তাদের জন্য। হ্যা এটা ঠিক তবে তাদের চেয়েও আরো অজ্ঞ লোক আছেন যারা ওটুকুও বোঝে না, এত সংক্ষেপে উপস্থাপনের আগে তাই তাদের কথাও চিন্তা করতে হবে এবং টিউনে আরো অনেক বিস্তারিত লিখতে হবে।

    আর এসব কিছুর জন্য দায়ী মূলত টেকটিউনস কতৃপক্ষ কারন তারা এখনো ব্লগ শব্দটির মর্মার্থই বুঝতে পারেনি। ব্লগ হল মত প্রকাশের মুক্ত স্থান সেখানে এত বাধা দিলে হবে কি করে? তারা শুধু বিশাল আর অনেক ভাল টিউন হলে রাখবে (যদিও এখন কিছুটা শিথিলতা এসেছে) আর না হলে রাখবে না। এক লাইনের একটা টিউন হলেও সেটাকে আপনার সরানে যাবে না ওই একলাইনের প্রতি শ্রদ্ধা দেখাতে হবে আবার সবটিউনেই এডমিন প্যানেল থেকে এডিট ফরমেটিং করা হয় যা একজনের পরিশ্রমকে অপমান করার মত এ ধরনের জঘন্য কাজ কোন ব্লগে অন্তত করা হয় না। এতই যদি মান বজায় রাখার ইচ্ছা থাকত ব্লগ না বানিয়ে নিজেরা কনটেন্ট যোগাড় করে সাইট বানালেই হত নাকি কৌশলে নিজেদের সাইটের জন্য ভালো কনটেন্ট সংগ্রহ করে নিচ্ছে এটাকে ব্লগ বলে। তারা আমার প্রথমদিকে করা বেশকিছু ছোট টিউনকে ড্রাফট তো করলোই ভয়ে ছোট টিউন বিভাগটিই বন্ধ করে দিল বোঝেন তাদের মানসিকতা। কিন্তু কি কারনে ছোট টিউন ড্রাফট করবে? তাতো কপি পেস্ট না তহলে? তাহলে তাদের সাইটে যেন অন্য কেউ মুক্তভাবে লেখালেখি করতে না পারে শুধু যেন তাদের সাইটের জন্য অতি ভালো কিছু কনটেন্ট দেয় তার মানে তারাই কিন্তু মুক্ত ব্লগিং কে অনুৎসাহিত করছে আর অন্য কারো দোষ দিয়ে লাভ কি?

    যেমন তারা সেদিন বলল যে শাকিল আরেফিন ট্যাগটিকে ভেঙে দেয়া হবে লোগো ট্যাগটিকে আগেই ভাঙা হয়েছে কিন্তু ভাই আমি আপনার সাইটে শ খানেক লেখা দিলাম আর আমার নামকে আপনি সহ্য করতে পারেন না এমন মানসিকতা হলে তো চলবে না আমি তো আর এখানে লিখে আর কোন লাভবান হই না শুধু নামটাই থাকে তাও আপনি সহ্য করবেন না?

    আসলে কতৃপক্ষের কোন আপডেটেড ও কার্যকরী নীতিমালা না থাকায় এবং তাদের চরম সেচ্ছাচারীতার আর খেয়ালী আচরন সর্বোপরী ব্লগের প্রতি উদাসীন ভাবের (যার প্রমান টেকটিউনস তৈরীর পর প্রায় এক বছর টেকটিউনস কে বলুন পেজে টেকটিউনস বানানটিই ভুল ছিল যদিও সেদিকে তাদের দৃস্টি ছিল না) ফলেই আজ মান নিয়ে এত প্রশ্ন। তাই কতৃপক্ষ যেন তাদের একটি কার্যকরী নীতিমালা তৈরী করে তাহলেই সব ঝামেলা চুকে যাবে।

    আসলে সাইটের নিয়মিত কেউ এগুলো বলতে সাহস করেনা তাই এই অবস্থা কিন্তু কতৃপক্ষের বিভিন্ন বিষয়ে একটা চাপা ক্ষোভ অনেকেরই আছে আমি অনেকের কাছেই শুনেছি তাদের এসব ক্ষোভের কথা তাই আমার লেখাগুলো কেউ খারাপভাবে না নিয়ে সমালোচনা হিসেবে নিয়ে শুধরানোর উদ্দ্যেগ নেবেন সেই আশাই করি। আর অবশ্যই কমেন্ট কে কেউ ব্যাক্তিগত ভাবে নেবেন না।

    যার বুঝার সামর্থ্য নেই তাকে বুঝানোর চেষ্টা করা বৃথা।

    বলি কি আর বুঝে কি??

    @তারেক মাহাবুব আপনি তো অর্থ বুঝেন, আমাদেরকে অর্থটা বুঝান না। আর কোনটা মান সম্মত এবং কোনটা মানসম্মত নয় তা মডারেটর থেকেও আপনি ভাল পরিমাপ করেতে পারেন। আচ্ছা আমাদেরকে জানিয়ে দিলেইতো হয় কিভাবে আপনি মানসম্মত টিউন পরিমাপ করেন। যদি সঠিক যন্ত্রের সন্ধান দিতে পারেন তাহলে আপনার কথাটা মানা হবে অন্যথায় অন্যের কোন টিউনে নাক গলাবেন না। আর আপনি প্রতিবেদন টিউন করতে থাকেন যাদের কোন কাজ নেই তারাই সেই টিউন ঘন্টা খানিক সময় লাগিয়ে পড়বে। ৭-৮ ধরে টিউন করলেই তা প্রযুক্তি ভিত্তিক এবং মানসম্মত টিউন হয় কি না জানি না। হয়ত আপনি ওভাবেই টিউনের মানসম্পন্নত কি না তা পরীক্ষা করে থাকেন।

    পূর্বের মন্তব্য দ্রষ্টব্য।

    শাকিল ভাই এত বড় মন্তব্য কখন করলেন??

    আমি ২য় মন্তব্যটি করেছিলাম তখন আপনার মন্তব্যটি ছিল না।

    (অর্থাৎ আমার সেই মন্তব্যটি আপনাকে উদ্দেশ্য করে লিখিনি, দয়া করে বিভ্রান্ত হবেন না।)

    আপনার মন্তব্যের উত্তর হিসেবে একটু বলি:

    @শাকিল ভাই: সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

    টেকটিউনসের মূল্য উদ্দেশ্য মানুষ টেকনলজি সম্পর্কে জানানো।

    ধরুন আপনি HTTP সম্পর্কে বিস্তারিত একটি টিউন করলেন যা কালের অতলে হারিয়ে যাবে।

    আর পরবর্তিতে সেই HTTP নিয়েই আরেকটি বিভ্রান্তমূলক টিউনের কারনে অনেকেই ভুল পথে চালিত হতে পারে।

    তাহলে তো টেকটিউনসের সেই উদ্দেশ্য ব্যাহত হল। কারন জানাতে চেয়েছিল সঠিক হলো ভিন্ন।

    কিন্তু টেকটিউন যদি আপনার বিস্তারিত টিউনটি কোন পদ্ধতিতে তার কাছে পৌছে দিত তাহলে সে উপকৃত হত এবং সেই ভিজিটর টেকটিউনস এ নিয়মিত হত।

    আমি কিন্তু এখন পর্যন্ত কোথাও বলিনি, ছোট টিউন করা উচিত না। (তবে টেকনলজিকে অসম্মন করে নয়)

    আপনি বলেছেন টিউনগুলোকে বিস্তারিত করে লিখা উচিত কারন এতে সাধারণ পাঠকরা উপকৃত হবে।

    কিন্তু বিস্তারিত লিখলে আমাদেরই অনেকে সেটাকে গরুর রচনা মনে করে। (তারা সম্ভবত গরুর রচনাও লিখতে পারে না, কারন নাচতে না জানলে উঠোন বাঁকা)

    আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

    একটা জিনিস প্রথম থেকেই নির্ভুল করে তৈরী করা সম্ভব নয়।

    টেকটিউনস ও ধীরে ধীরে শিখছে এবং আশাকরি সামনে টেকটিউনস আরো নির্ভুল হবে।

    শাকিল ভাই, উপরের কমেন্টের “নিম্নোক্ত” শব্দটি ভুলে বসানো হয়েছে সেখানে হবে “সেই”

আমার মতে যে টিউন থেকে কিছু শিখা যায় সেটাই মানসম্যত টিউন

এত সুন্দর ভাবে আপনার কথা গুলো উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Tune kore kemne?

আপনার সাথে সম্পুর্ণ একমত।

টিউনার টিউন করে নিজের ইচ্ছা থেকে। তার স্বতঃস্ফূর্ততা বাধাগ্রস্ত হলে তার সত্তার মৃত্যু ঘটতে বাধ্য। যে ভাল টিউন করে তার কিছু টিউন খারাপ থাকতে পারে। আর যে খারাপ টিউন করে তার কিছু টিউনও এমন হয় যা সবাইকে তাক লাগিয়ে দিতে পারে। আমরা স্বতঃস্ফূর্ততাকে বাধাগ্রস্ত না করি।

একজন খারাপ টিউনার ক্রমাগত খারাপ টিউন করে যাচ্ছে? করুক না। ১০-১৫ টা টিউন পর তো একটা ভাল টিউন করবে অটোমেটিক্যালি। ১৪ টা খারাপ টিউনের পর যদি ১ টা ভাল টিউন পাই সেটাও কাজে লাগতে পারে অনেকের। কিন্তু তার টিউন খারাপ বলে যদি সে টিউন না করে তাহলে ভাল টিউনটা আসবে কোথা থেকে?

টেকটিউনসে তো সংকলিত লেখা প্রকাশিত হয় না? তাহলে বাধা কিসের ? হোক না তা ভাল কিংবা খারাপ। প্রযুক্তি বিষয়ক হলেই হলো। আর ভাল টিউন চাই ভাল টিউন চাই করে লাফাতে থাকলে ঠক বাছতে গাঁ উজাড় হয়ে যাবে সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না।

একজন টিউন করলো ” কিবোর্ড দিয়ে এভাবে লিখতে হয় ” আমি এটাকে খারাপ টিউন বলব না যদি না পদ্ধতিটা ভুল হয়। একটা বাচ্চা ছেলেও টেকটিউনসে আসতে পারে। আপনার আমার কাজে না লাগলেও এটা তার কাজে লাগবে। সবাইতো আর হাই-থটের না। আর যদি কেউ ভাবেন টেকটিউনসের প্রত্যেকটা টিউনই তার জন্য উপকারী হতে হবে, তাহলে আমি বলব U R wrong.

আমরা সহনশীল হই। নতুন টিউনারদের নিরুৎসাহিত না করি। আপনার খারাপ লাগলো টিউনটি? চোখ বন্ধ করে থাকুন যদি না সে ভুল টিউন করে। কারও এটা ভাল লাগতে পারে। তাই এটাকে খারাপ টিউন বলার অধিকার আপনার নাই।

কেউ বলছে বাংলাদেশের রাজধানী নিউইয়র্ক। আপনি সংশোধন করে ঢাকা বলুন “কি আজাইর‌্যা কথা বলেন?” এটার পরিবর্তে। কেউ টিউন করছে “মজিলা ফায়ারফক্স ১ সবচেয়ে ভাল ব্রাউজার” । আপনি বলুন মজিলা ফায়ারফক্স ৩.৫ এ অনেক সুবিধা পাওয়া যায়। এটাতে …. করা যায়। ইত্যাদ্দি ইত্যাদি।

আর টিউনাররা কমেন্টনির্ভর না হই। যার যার স্বকীয়তা থেকে টিউন করে যায়। ” ধরুন একদিন সকালে অচেনা একজন আপনাকে ফোন করে বললো ,”ভাইয়া, আপনি না খুব ভাল । আপনি খুশিতে গদগদ হয়ে গেলেন। পরদিন আপনাকে আরেকজন কল করে আপনাকে ইচ্ছামত গালি দিল। আপনি সারাদিন মন খারাপ করে বসে থাকলেন” । এরকম আমাদের ফিলিংসকে আমরা অন্যের মন্তব্যে প্রভাবিত না করি। আপনি যা আপনি তাই।

আর যদি আপনি কমেন্টের আশাতেই টিউন করে থাকেন তাহলে আমার আর কিছু বলার নাই। আমি মনে করি কমেন্টকে গুরুত্ব দিয়ে টিউন করতে গেলে এটা একরকম ব্যবসার মত হয়ে গেল ( হাততালি পাবার আশায় )। আপনি কেমন টিউন করছেন ( ভাল না খারাপ ) সেটা আপনার চেয়ে ভাল নিশ্চয়ই কেউ জানে না।

কমেন্টটা বোধয় অনেক বড় হয়ে গেল। 😛 যাহোক, সবাই পজিটিভ হই। valo thaki . 😛

    রনি পারভেজ-এর সাথে সম্পূর্নভাবে একমত।

    ভাইয়া আমি তোমার সাথে একদম একমত।কাওকে একতু খারাপ কথা বলেই বিদায়ের কথা এসে জাই বা খুব মাইন্ড করে

    রনি ভাই সহজভাবে বোঝার জন্য ধন্যবাদ। আশা করব আপনার মত সবা্ই ব্যাপারটা বুঝতে পারবে।

রোমান ভাইয়া তূমি টিঊন টাতে যেসব কথা বলেছো সেগুলোর সাথে আমি একমত।তবে কোণ কোন সমই অনেকে অকাজের টিউন করে ।তখন আর ভাল লাগে না।

    @dip mazumder ভালর সাথে ২-১ টা খারাপ টিউন থাকতেই পারে তাই বলে মানসম্মত মানসম্মত করা ঠিক হবে না। বরং বুঝিয়ে বলাটাই সবচেয়ে ভাল একটি পন্থা। খারাপ কমেন্ট করে কখনই ভাল টিউন আশা করা যায় না।

    দ্বীপ প্রযুক্তি সম্পর্কিত কোন টিউনই অপ্রয়োজনীয় হয় না। ব্যাপারটা এমন হতে পারে; কোন কিছু নিয়ে হ্য়ত একটা টিউন হলো, যেটা তুমি আগেই জানতে। তাই তোমার কাছে সেটা তোমার কাছে অপ্রয়োজনীয় বলে মনে হবে। তাই বলে তুমি সেটা নিয়ে বাড়াবাড়ি করবে না। কিন্তু এখানে এমন কিছু লোক আছে, যারা ভাবে “আমি জানি মানে; পৃথিবীর সবাই তা জানে। তাদের মনোভাব থাকে, সেটা নিয়ে আর কোন লেখা প্রকাশ করা যাবে না, তাহলেই সেটা মানসম্মত টিউনের সংজ্ঞা হারাবে।” তাদের উচিত এমান মনোভাব থেকে বেরিয়ে আসা।

    @হাসিব ভাই: আপনার সাথে আমি একমত, খারাপ কমেন্ট করে কখনই ভাল টিউন আশা করা যায় না। বরং খারাপ মন্তব্য ভালো টিউন করার ইচ্ছেটাকে দমিয়ে দেয়।

রোমান ভাই !!!!!!!!!! দেখছেন বিতর্ক তো এখানেো হইতেছে। করেন, বিতর্কের মাঝেই সমাধান ! তবে সব বিতর্কের শীর্ষে একটা কথা মনে রাখতে হবে, আমরা সবাই টেকটিউনস পরিবার। এটা আবার কেউ ভ্ইলা যাইয়েন না।

    @শোন ভাই, আপনার সাথে আমি একমত, আমরা সবাই টেকটিউনস পরিবারের সদস্য। কিন্তু অনেকের কথায় মনে হয় আমরা একজন আরেকজনের শত্রু। আর পরিবারের একজনের সাথে আরেকজনের কথা কাটাকাটিতো একটু হবেই, এটা কোন ব্যাপার না। আশা রাখি আমরা সবাই যে যার ভূল বুঝতে পেরে একটা নির্দিষ্ট সমাধানে আসতে পারব। আপনার মতামতের অপেক্ষায় রইলাম।

    সহমত।

*** সাইট মডারেটারদের কাছে আমার অনুরোধ, প্রতি মাসে কি একটি টপ ১০ তালিকা তৈরী করা যায় যেখানে ভোটাভুটির মাধ্যমে টিউনাররাই ঠিক করবেন এই মাসের টপ টিউনার কারা? প্রতি মাসের শেষ ৩ দিন এই ভোট নেওয়া হোক। আমার মনে হয় এতে করে লেখার মান উন্নত হওয়া সম্ভব, এতে একটা সুস্থ ও সুন্দর প্রতিযোগিতা সৃষ্টি হবে। সাইটে আগত পাঠকরাই স্থির করুন কাদের লেখা তাদের পছন্দ হচ্ছে। এমন অনেক টিউনার আছেন যারা হয়তো অনেক ভাল মানের টিউন করেন, কিন্তু অল্প টিউন করার ফলে তারা টপ টিউনার তালিকায় নেই। সেইসব টিউনারের মূল্যায়ন হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। এক মাসে যারা অন্ততপক্ষে ৫’টি টিউন করেছেন (“সাহায্য চাই” বিভাগের লেখা বাদ দিতে হবে) সেইসব টিউনাররাই মনোনয়ন পাবেন, তাদের লেখাকেই ভোট দেবেন পাঠকরা। প্রতি মাসের ভোটের ভিত্তিতেই প্রকাশ করা হোক বছরের শ্রেষ্ঠ ১০ টিউনার তালিকা। প্রস্তাব ভেবে দেখুন, সম্ভব হলে ২০১০ সালের জানুয়ারি থেকেই শুরু করা যায় কিনা দেখুন।

    রিয়া আপুর সাথে একমত হয়ে মডারেটরকে অনুরোধ করব প্রস্তাবটি ভেবে দেখার জন্য। আপনাকে ধন্যবাদ মতামত দেয়ার জন্য। এর সাথে সবাইকে অনুরোধ করতে চাই, আরো সুন্দর সুন্দর মতামত দিয়ে টেকটিউনসকে দৃষ্টি নন্দন করে তোলার জন্য।

    সহমত।
    সবার দৃষ্টি আকর্ষন করছি।

Level 0

ভাই তুনে করলে পারা পারা করে লিখলে পড়তে ভালো লাগে. এটা সবার জন্য. তা না হলে রচনা রচনা লাগে. তখন পুরা টা পড়তে মন চায়না.

    ওয়েব রুলস আপনার কথাটা বুঝতে পারলাম না। আপনি কি বড় লেখাগুলোকে প্যারা করে লেখার অনুরোধ করেছেন নাকি পর্ব করে লেখার কথা বলেছেন?

ঝগড়া বিবাদ ধংসের অন্যতম মূল। কেন যে একে-অপরের প্রতি কটাক্ষের প্রতিযগিতা চলছে তা বোধগম্য নয়। পোষ্ট এবং মন্তব্য-এর বিষয় সামঞ্জস্য হওয়া জরুরী। চুল টানাটানির জায়গা এটা না।

এই পোষ্টটিকে অত্যন্ত মূল্যবান মনে হচ্ছে। পোষ্টটি স্টিকি করা উচিত যাতে কেউ মিস্‌ না করে।

    হ্যাভেন আপনার কথার বিপরীতে আমি একটু বলব। আসলে ঝগড়া বিবাদ বা কটাক্ষ প্রতিযোগিতা কথাটির সাথে আমি একমত না। আপনি এটাকে বিতর্ক বলতে পারেন। আপনাকে শোন ভাইয়ের মন্তব্যটা একটু দেখতে বলব। এর সাথে সাথে মন্তব্যটির উত্তরটিও লক্ষনীয়। আশা করছি বুঝতে পেরেছেন। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।