আপনি কি জানেন ওয়েব, ইন্টারনেট, সার্ভার, IP, DNS কিভাবে কাজ করে? নিয়ে নিন বেসিক ধারণা যা আমাদের সকলের জানা উচিত!! [গিগা টিউন]

বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাংলা সৌশাল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনসে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমি টেকটিউনার রিদম দত্ত

ইন্টারনেট এর কিছু বেসিক ধারণা যা একেবারে না জানলেই নয়।বিশেষ করে যারা নতুন ব্যবহারকারি তারা মধ্যে প্রশ্ন জাগে আইপি এড্রেস কি,ম্যাক এড্রেস কি,ডোমেইন কি সার্ভার কি ক্লায়েন্ট কি ইত্যাদি।আজকের টিউনটি মূলত নতুন দের বিশেষ ভাবে কাজে লাগবে  বলে আমি মনে করি, আমি গুগল,উইকিপিডিয়া,ইউটিউব ইত্যাদি থেকে তথ্য গুলো সংগ্রহ করেছি এবং সহজ বাংলায় বিভিন্ন উদাহরণ এর মাধ্যমে বুঝানোর চেষ্টা করেছি আশা করি প্রত্যেকের ভালো লাগবে। টিউনটি অনেক বড় তাই বানান ভুল থাকতে পারে আশা করছি এগুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।


 আজকের টিউন এ আমি আপনাদের সাথে যে বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করবো নিচে নিম্নে দেয়া  হল :

  • ইন্টারনেট কি,ইন্টারনেটের কিছু বেসিক ধারনা।
  • ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব কি, ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ইতিহাস
  • সার্ভার  এবং ক্লায়েন্ট কি,এদের কাজ কি,সার্ভার  এবং ক্লায়েন্ট সম্পর্কে  ধারণা
  • আই-পি এড্রেস কি,আই-পি এড্রেস এর কাজ কি
  • ডোমেইন নেইম  সিস্টেম,ব্যান্ডউইথ এগুলো সম্পর্কে ধারণা
  • ইউ আর এল (URL)     

ইন্টারনেট কি,ইন্টারনেটের কিছু বেসিক ধারনা

ইন্টারনেট হল একটি সংযোগ ব্যবস্থার মত,ইন্টারনেট হচ্ছে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস যেমন ( কম্পিউটার,ল্যাপটপ,মোবাইল ফোন বা স্মাট ফোন) কে একসাথে সংযুক্ত করার জন্য  একটা  সিস্টেম যার মাধ্যমে বিভিন্ন ইনফরমেশন আদান প্রধান  করা যায়। নিচের ছবিটা দেখে আমরা  বুঝতে পারি যে,প্রত্যেকে প্রত্যেকের সাথে সংযুক্ত বা Connected অনেকটা জাল এর মত।

চলুন আপনাদের একটা ডিফরেন্ট উদাহরন দেখায়

ওপরের ছবিটিতে আমরা অনেক গুলো বিল্ডিং দেখতে পারছি,আমরা যদি এক  বিল্ডিং থেকে আরেক বিল্ডিং এ  যেতে চায়  সেক্ষেত্রে আমরা কিন্ত যেতে পারবো না,কারন  বিল্ডিং গুলো একে অপরের সাথে সংযুক্ত না,এক বিল্ডিং থেকে অণ্য যেতে আমাদের একটি সিস্টেম করতে হবে সে সিস্টেমটির নাম হল রাস্তা,আমরা যদি বিল্ডিং গুলোর মাঝে রাস্তা তৈরি করি তাহলে খুব সহজে আমরা এক বিল্ডিং থেকে আরেক বিল্ডিং এ যেতে পারবো। নিচের ছবিটি দেখলে আরও ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন।

তার ম্যানে আমরা এখন বলতে পারবো বিল্ডিং গুলো পরস্পর এর সাথে সংযুক্ত বা Contented, ইন্টারনেট হল এই রকম সংযোগ ব্যবস্থার মত।

এখন আমরা যদি এই খানে নতুন একটি বিল্ডিং তৈরি করি,তাহলে কি আমরা বলতে পারবো যে  বিল্ডিংটি অন্য বিল্ডিং এর সাথে সংযুক্ত কিনা,উত্তর হবে না তার কারন বিল্ডিংটির সাথে রাস্তা নেই,  এই বিল্ডিং এর কোন মানুষ এক বিল্ডিং থেকে আরেক বিল্ডিং এ যেতে পারবে না, বিল্ডিংটি অনেকটা  বিছিন্ন নেটওয়ার্ক এর মত তাকে যদি নেটওয়ার্ক এর সাথে যুক্ত করতে হয় তাহলে তার বিল্ডিং এর  সামনে একটি রাস্তা বসাতে হবে।

নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন,এখন আমরা বলতে পারি নতুন তৈরি করা বিল্ডিংটি অন্য বিল্ডিং বা একই  নেটওয়ার্ক এর সাথে সংযুক্ত বা Connected,তো ইন্টারনেট হচ্ছে অনেক টা এই রকম।

আমরা যদি টেলিফোন এর উদাহরণ দেই তাহলে বিষয়টি আরও ভালোভাবে বোঝতে পারবো। যদিও এখন  স্মাট  ফোন এর যুগ  চলে এসেছে সবায় স্মার্ট ফোন ব্যবহার করছি,এর পরে ও লেন ফোন এর ব্যবহার কিন্ত এখনও কমে যায় নি। নিচের ছবিটি ভালো ভাবে খেয়াল করুন।

ওপরের ছবিটি দেখে আমরা বুঝতে পারছি যে প্রতিটি লেন ফোন পরস্পর এর সাথে  তার দিয়ে  সংযুক্ত বা  Connected  আমরা যেকোনো ফোন থেকে যে কোন ফোন এ যোগাযোগ করতে পারবো।
এখন যদি আমি মার্কেট থেকে নতুন একটি ফোন কিনে নিয়ে আসি আমি কি সবার সাথে যোগাযোগ করতে পারবো ? উত্তর হবে না  তার কারন আমাকে এই নেটওয়ার্ক এর সাথে যুক্ত হতে হবে তার দিয়ে। নিচের ছবি গুলো লক্ষ্য করুন

এখন আমরা বলতে পারি যে নিচের  ফোনটি উপরের নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত বা Connected

এখন কিন্তু আমরা যে কোন ফোন এ যোগাযোগ করতে পারবো,তো ইন্টারনেট হছে এই একম সংযোগ ব্যবস্থার মত,যার সাথে যুক্ত হলে আমরা বিভিন্ন কম্পিউটার এ তথ্য আধান প্রধান করতে পারব।


ইন্টারনেট এর সুচনা

ইন্টারনেট এর সূচনা হয়েছে ১৯৫০ সাল থেকে,তখন শুধুমাত্র সামরিক কাজে এবং যুদ্ধক্ষেত্রে ও যোগাযোগ এর জন্য ব্যবহার করা হত ইন্টারনেট।

ইন্টারনেট শুরুর কিছু ইতিহাস

অনেককিছুর মতোই ইন্টারনেটের জম্মও সাবেক দুই পরাশক্তির দ্বন্দ্ব থেকে।ষাটের দশকে আমেরিকা ও রাশিয়া যখন পরস্পরের প্রতিদ্ধন্দ্বিতায় লিপ্ত তখন ইন্টারনেটের ধারনাটির জম্ম নেয় আমেরিকান প্রতিরক্ষা বাহিনীর নীতিনির্ধারকদের মাথায়।১৯৬০ সালের মাঝামাঝি সময়ে আমেরিকান প্রতিরক্ষা দপ্তরের অ্যাডভান্সড রিসার্চ প্রোজেক্ট  এজেন্সি (ARPA)ইন্টারনেট নিয়ে কাজ শুরু করে।আমেরিকান প্রতিরক্ষা  দপ্তরের উদ্দেশ্য ছিল এমন একটি যোগাযোগ মাধ্যম গড়ে তোলা যা যুদ্ধকালিন  সময়ে  রাশিয়ার আক্রমণে  বিধবস্ত  হবে না। এ লক্ষ্য নিয়েই গড়ে উঠে প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক  ARPA NET। এরপর বিজ্ঞানী ও গবেষকরা বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সংযোগ ও তথ্য আদান প্রধানের উদ্দেশ্য ইন্টারনেট গড়ে তুললেন। এইটি  করতে গিয়ে তাদেরকে কিছু নতুন প্রোটোকল (Protocol)তৈরি করতে হলো।অর্থাৎ একটা কম্পিউটার আরেকটা কম্পিউটার এর সাথে তথ্য আদান প্রধান করবে কিভাবে,কি হবে তাদের ভাষা তা  নির্ধারণ করে দিতে হলো প্রটোকলের মাধ্যমে।এসব নিয়ম বা প্রটোকলের ওপর ভিওি করেই গড়ে উঠেছে  এ যুগের ইন্টারনেট।

*** অনেকে ওয়েব ও ইন্টারনেটকে এক মনে করেন,আসলে ওয়েব হলো ইন্টারনেট এর একটা অংশ মাত্র ***

ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব ইতিহাস

নিচের ছবিটি Tim Berners-Lee ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর জনক
  •    Tim Berners-Lee ১৯৮৯ সালে তিনি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব এর ধারণা প্রস্তাব করেন।
  •    তিনি তখন CERN ল্যাব (CERN ল্যাব হলো একটি  বৈজ্ঞানিক গবেষণাগার) প্রকৌশলী        হিসেবে কর্মরত ছিলেন
  •    তিনি বর্তমান World Wide Web Consortium (W3C) ডিরেক্টর
  •    তিনি পরবর্তী কালে World Wide Web Foundation প্রতিষ্ঠা করেন
  •    তিনি প্রথম একটি পূর্ণাঙ্গ ওয়েব সাইট তৈরি করেন।

ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব বা ওয়েব কি ?

ওয়েব হল একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস থেকে আরেকটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস এ তথ্য আদান প্রধান করার সিস্টেমকে ওয়েব বলে এর একটি বিশেষ শর্ত হল ইলেকট্রনিক ডিভাইস গুলো কে অবশ্যই ইন্টারনেট এ সংযুক্ত থাকতে হবে। তবে এটি ওয়েব এর পরিপূর্ণ  সংজ্ঞা নয়।
মনে করি আপনার অফিসে একটি  ল্যাপটপ আছে আর আপনার বাসায় একটি ডেক্সটপ কম্পিউটার আছে,আপনি অফিস এ বসে ল্যাপটপ এ কিছু ডকুমেন্ট তৈরি করেছেন,এখন আপনি বাসায় বসে কিভাবে সেই ডকুমেন্ট দেখতে পারবেন, ধরে নিলাম আপনার বাসার কম্পিউটার আর অফিস এর ল্যাপটপ ইন্টারনেট এর সাথে সংযুক্ত,তাহলে আমরা যে সিস্টেমটা ব্যবহার করে তথ্য আদান প্রধান করতে পারবো  তাকে ওয়েব বা  ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব বলে। তো এটার একটু বিস্তারিত সংজ্ঞা আমরা একটু পর ভালো ভাবে বুঝতে পারবো।

সার্ভার  এবং ক্লায়েন্ট কি,এদের কাজ কি,সার্ভার  এবং ক্লায়েন্ট সম্পর্কে ধারণা

ধরুন আপনি সংবাদপত্র  অফিসে ফোন করলেন,সবাদপত্র আপনার প্রশ্নের উত্তর দিল।এখানে আপনি হলেন  ক্লায়েণ্ট আর সংবাদপত্র হল সার্ভার। অথবা আমরা যদি বিল্ডিং এর উদাহরণটি দেয়। তাহলে খেয়াল করুন আমরা প্রথম বিল্ডিংটিকে আমরা ধরে নিলাম সংবাদপত্রের অফিস। শেষের বিল্ডিংটি আমার। আমি সংবাদ পত্রের অফিস এ ফোন দিয়ে  একটি নিউসপেপার পাঠানের জন্য অনুরোধ পাঠালাম,সে আমাকে নিউজ পেপারটি পাঠালেন। এইখানে আমি রিকুয়েস্ট করেছি সুতারাংআমি হলাম ক্লায়েন্ট,আর সবাদপত্রের অফিস হল সার্ভার।

একটি কম্পিউটার অন্য  একটি কম্পিউটার এ যদি তথ্য আদান প্রধান করে তখন যে কম্পিউটার থেকে তথ্য যাচ্ছে তাকে আমরা   সার্ভার বলি,আর যে কম্পিউটার তথ্য দেখছে সে হল ক্লায়েন্ট।
চলুন আমরা একটু বিস্তারিত সংজ্ঞায় যায়।

ওপরের ছবিটিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি  ১টি  সার্ভার কম্পিউটার ও ৪ টি ক্লায়েন্ট কম্পিউটার।সার্ভার কম্পিউটার এর কাছে টেকটিউনস নামক একটি ওয়েব সাইট আছে,ক্লায়েন্ট কম্পিউটার গুলো সেই সার্ভার এর কাছে রিকুয়েস্ট করেছে  যে তোমার কাছে যে ওয়েব সাইটটি আছে সেটি আমাদের দেখতে দাও।এর পর সার্ভার কি করবে সেই ওয়েব সাইটকে একটি নিদিষ্ট ফরমেট এ কনভার্ট করে ক্লায়েন্ট কম্পিউটার এর কাছে উপস্থাপন করবে।এবং ক্লায়েন্ট কম্পিউটার গুলো সেই ওয়েব সাইটটি দেখতে পারবে।

সার্ভার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজ গুলো কি

১.সার্ভার এর গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল ওয়েব সাইট হোস্ট করা। চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক।

একটা সার্ভার এ শুধু একটি ওয়েব সাইট থাকে না একাধিক ওয়েব সাইট বা ডকোমেন্ট থাকে।এবং প্রতিটি ওয়েব সাইট শুধু টেক্সট থাকবে এমনটি নয়,অডিও, ভিডিও,ছবি ইত্যাদি থাকে এবং প্রতিটি ওয়েব সাইট লিংক  দ্বারা একে অন্যের সাথে সংযুক্ত,অর্থাৎ একটি ওয়েব সাইট এ ক্লিক করলে আরেকটি ওয়েব পেজ এ চলে যাবে, বিষয়টি অনেকটা জালের মত একে অপরের সাথে সংযুক্ত,একটা ওয়েব সাইট তৈরি হয় অনেক গুলো লিংক দ্বারা।এ অসংখ্য ওয়েব সাইট এর ফাইল সার্ভার কম্পিউটার এর  হার্ডডিস্ক এ সেভ করা থাকে। এইটিকে বলে ওয়েব সাইট হোস্ট করা।

 ২.রিকুয়েস্ট হ্যান্ডেল  করা

পূর্বে বলেছিলাম  সার্ভার কম্পিউটার এ অনেক গুলো ওয়েব সাইট হোস্ট করা থাকে,এবং ক্লায়েণ্ট কম্পিউটার গুলো তাদের কাছে ওয়েবসাইট গুলো দেখার জন্য অনুরোধ করে। সার্ভার কম্পিউটার এ শুধুমাত্র একটি ওয়েব সাইট হোস্ট করা থাকে না একাধিক ওয়েব সাইট  হোস্ট করা থাকে। ক্লায়েন্ট কম্পিউটার গুলোর  কাছ থেকে অসখ্য ওয়েব সাইট এর রিকুয়েস্ট আসে,এক এক একটি ক্লায়েণ্ট কম্পিউটার এক এক একটি ওয়েবসাইট এর জন্য অনুরোধ করে থাকেন  এবং সার্ভার তা প্রোসেসিং করে,কোন কম্পিউটার তাঁর কাছে কোন ওয়েবসাইটটি চাইল তা সে একটা একটা করে প্রোসেসিং করে, এবং ক্লায়েন্ট এর কাছে তা উপস্থাপন করে  এ কাজটিকে বলা হয় রিকুয়েস্ট হ্যান্ডেলইং।

৩.একটি নিদিষ্ট ডকুমেন্ট বা হাইপার টেক্সট পেজটি ক্লায়েন্ট এর সামনে উপস্থাপন করা

আমরা যদি নিজেদের ক্লায়েন্ট কম্পিউটার থেকে কোন ওয়েব সাইট দেখতে চায় তখন আমরা সে ওয়েব সাইটটি  যে  ওয়েব সার্ভার এ স্টোর বা হোস্ট করা আছে সেখানে রিকুয়েস্ট পাঠায় এবং সার্ভার নির্দিষ্ট ফরম্যাট এ  সে ওয়েব সাইটটি আমাদের দেখায়।
আমরা কিভাবে  ক্লায়েন্ট কম্পিউটার থেকে রিকুয়েস্ট টা পাঠায়?

আমরা আমাদের ক্লায়েন্ট পিসি থেকে ওয়েব ওয়েব সার্ভার এ রিকুয়েস্ট পাঠানোর জন্য কিছু সফটওয়্যার ব্যবহার করি তাঁর নাম হল ওয়েব ব্রাউজার।

ওয়েব ব্রাউজার এ থাকে একটি অ্যাড্রেস বার এই অ্যাড্রেস বার এ আমরা ওয়েব  সাইট এর ঠিকানা লিখি  এই অ্যাড্রেস বারটিকে URL বা Uniform Resource Locator বলে।

চলুন আমরা ক্লায়েন্ট পিসি থেকে ওয়েব সার্ভারে  রিকুয়েস্ট পাঠায়

আমি আমার কম্পিউটার থেকে ওয়েব  ব্রাউজার প্রবেশ করে http://www.techtunes.io এই ওয়েব সাইটটি দেখতে  চাচ্ছি   এখন আমাদের যে ওয়েব ব্রাউজার  http://www.techtunes.io  এর সার্ভার এর কাছে রিকুয়েস্ট পাঠাবে  এর পর  টেকটিউনসের সার্ভার থেকে যখন সেই নিদিষ্ট ফর্মেট এর ওয়েবসাইট টা ব্রাউজার কে দিবে তখন ব্রাউজার সে  ওয়েব সাইটা আমাদের সামনে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করবে।


জনপ্রিয় ওয়েব ব্রাউজার গুলো হল

গুগল ক্রম,মজিলা ফায়ারফক্স,সাফারি,অপেরা,ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ইত্যাদি।

চলুন কিছু ওয়েব সার্ভার এর হার্ডওয়্যার গুলোর সাথে পরিচিত হয়ঃ

এইটি হচ্ছে আইবিএম ফ্যামিলির জেড সিরিজ এর সার্ভার

আইবিএম জেড এন্টারপ্রাইজ ইসি১২

আইবিএম জেড সিরিস  ৮০০

 

নিচেরটি হল ব্লেড সিরিজ এর সার্ভার

একটি সার্ভার রুম এ অনেক গুলো সার্ভার মেশিন রাখা হয় আর এই রুম গুলকে ডেটা স্টোর সেন্টার ও বলা হয়ে থাকে। একটি ডেটা সেন্টার বা সার্ভার রুম এ  ১০ টা ১৫ সার্ভার থেকে ১০০০,২০০০ সার্ভার মেশিন থাকে।গুগল,মাইক্রোসফট এর মত কোম্পানিতে ১০ লক্ষ এর ও বেশি সার্ভার মেশিন আছে।
নিচের ছবিটিতে আমরা কিছু তাক দেখতে পাচ্ছি এই তাক গুলোর ভিতরে অনেক গুলো করে সার্ভার মেশিন থাকে এইটি হচ্ছে CERN ল্যাব এর ডাটা স্টোর সেন্টার।

আমি পূর্বে আপনাদের বিশ্বের প্রথম ওয়েব সাইট এর জনক টিম বানারসলি সাথে পরিচয় করিয়েছিলাম,তিনি এই খানে কাজ করতেন।
আপনাদের প্রশ্ন থাকতে পারে যেকোন কম্পিউটার কি সার্ভার মেশিন বানানো যায়??

হ্যাঁ  টিম বাসারসলি যখন প্রথম ওয়েব সাইট তৈরি করেছিল,তখন সে সাধারন একটি কম্পিউটার দিয়ে ওয়েব সাইট তৈরি করেছিলেন যা আজকের যেকোনো স্মার্ট,কম্পিউটারটির নাম ছিল নেক্সট কম্পিউটার,রেম ছিল ৮ মেগাবাইট,প্রসেসর ২৫ মেগা হার্জ,হার্ডডিস্ক ২৫৬ মেগাবাইট।
তো এ বোঝা গেল আমরা ও আমাদের ল্যাপটপ বা কম্পিউটারটিকে সার্ভার বানাতে পারি তার জন্য আমাদের কম্পিউটার এ  সার্ভার সফটওয়্যার ইন্সটল করতে হবে।কয়েকটি সার্ভার সফটওয়্যার এর নাম  হলঃ Apache HTTP Server,Internet information services,Nginx,Google WEb Server,wamp ইত্যাদি।

আপনাদের যদি আরও জানার ইচ্ছা থাকে, গুগল,ইউটিউব,উইকিপিডিয়া তে সার্চ করলে আরও অনেক তথ্য জানতে পারবেন।


আই-পি ও ম্যাক এড্রেস কি,আই-পি এড্রেস ও ম্যাক এড্রেস এর কাজ কি

নেটওয়ার্ক এ সংযুক্ত কম্পিউটার ও ল্যাপটপে  যে  এড্রেস ব্যবহার করা হয় তাকে আইপি এড্রেস বলে। আইপি  এড্রেস এই কথাটির সম্পূর্ণ আর্থ হল ইন্টারনেট  প্রটোকল এড্রেস (IP Address=Internet Protocol Address)
আমরা যদি আবার সে  বিল্ডিং উদাহরণ টি দি,তাহলে আরও ভালো বুঝতে পারবো

তো  ওপরের বাড়ী গুলো পরস্পরের সাথে  নির্দিষ্ট নেটওয়ার্ক এ  রাস্তা দিয়ে  সংযুক্ত  আছে। এ সংযোগ ও নেটওয়ার্ক এর মধ্যে আমরা  নির্দিষ্ট বিল্ডিংটি  কিভাবে খুজে পায়? সে বিল্ডিংটির একটা
ঠিকানা থাকে এ ঠিকানা দেখে আমরা বুজবো যে এই টা সে নিদিষ্ট বিল্ডিং।

আমরা যদি টেলিফোন নাম্বার এর কথা চিন্তা করি এইখানে  অনেক গুলো লেন ফোন এবং সবগুলো  একে ওপরের সাথে  তার  দিয়ে সংযুক্ত।এখন আমি যদি একটি  নির্দিষ্ট ফোন ত্থেকে নির্দিষ্ট ফোনে  যোগাযোগ করতে চায় তাহলে একটা নাম্বার বা একটি ঠিকানা জানতে হবে।
তো আইপি এড্রেস হচ্ছে এই রকম একটা ব্যাপার একটা ঠিকানা।আমি পূর্বে বলেছিলাম  অসংখ্য কম্পিউটার বা ল্যাপটপ  বা মোবাইল ফোন  সবাই ইন্টারনেট এ সংযুক্ত এখন আমি যদি একটি নিদিষ্ট কম্পিউটার খুজে পেতে চায় বা একটি নির্দিষ্ট কম্পিউটার  থেকে নির্দিষ্ট কম্পিউটার এ  তথ্য আদান - প্রদান করতে চায় তাহলে সেটা খুজে পেতে একটি ঠিকানা লাগবে এই ঠিকানা টাকে আমরা বলব আইপি এড্রেস।
চলুন দেখি আইপি এড্রেসটি দেখতে কেমন

আইপি এড্রেস এর চারটি অংশ থাকে যা আমরা ওপরের ছবিতে দেখতে পাচ্ছি  এবং প্রত্যেকটি ডট চীর্ণ দিয়ে আলাদা করা থাকে,এই  অংশ গুলোর মধ্যে গানিতিক সংখ্যা থাকে যার মান হতে হয় ০ থেকে ২৫৫ ভিতর যেকোন একটা সংখ্যা

ম্যাক অ্যাড্রেস’ কি

আপনার কম্পিউটারে আপনি যে ইথারনেট বেসড  (ল্যান) কানেকশন ব্যবহার করে থাকেন সেই কানেকশনটির একটি নিম্নস্তরের সাধারণ কম্পোনেন্ট হচ্ছে এই  ম্যাক এড্রেস।

ম্যাক অ্যাড্রেস’ এর পূর্নরূপ হচ্ছে  Media Access Control Address ইথারনেট  বেসড  (ল্যান) কার্ডের মতই  ওয়াইফাই কার্ড, ব্লুটুথ ডঙ্গেল, ওয়াইম্যাক্স কার্ড ইত্যাদি ডিভাইসের অবশ্যই একটি করে অনন্য বা ইউনিক ম্যাক অ্যাড্রেস থেকে থাকে। এমনকি আপনি যে স্মার্টফোন ব্যবহার করছেন সেখানেও আপনার স্মার্টফোনের ব্লুটুথ এবং ওয়াইফাই ইউনিটের আলাদা ম্যাক অ্যাড্রেস রয়েছে।

সমগ্র বিশ্বের এরকম বিভিন্ন ডিভাইসের সংখ্যা যেহেতু অগণিত তাই ম্যাক অ্যাড্রেস ১২ ডিজিটের হেক্সাডেসিমাল নাম্বার হয় এবং তা জোড়ায় জোড়ায় কোলন দিয়ে আলাদা করে লেখা হয়। যেমন ওপরের ছবিতে ম্যাক অ্যাড্রেস এর  উদাহরণ দেয়া হল। প্রতিটা ডিভাইস প্রস্তুতকারক কোম্পানি তাদের কোম্পানির আইডি, ডিভাইস এর কোডনেম ইত্যাদি অনুসারে ম্যাক তৈরী করে থাকে।

আইপি অ্যাড্রেস এবং ম্যাক অ্যাড্রেস এর মধ্যে পার্থক্যঃ

আইপি এড্রেস হচ্ছে কোন কম্পিউটারের অ্যাড্রেস বা ঠিকানা যার মাধ্যমে আমরা একটি নির্দিষ্ট কম্পিউটারকে চিনতে পারি। যেমন,  এটাকে আমরা আমাদের ফোন নাম্বারের সাথেও তুলনা করতে পারি।
ম্যাক এড্রেসের প্রথম অর্ধেক অংশ দ্বারা বুঝায় ডিভাইসটি কোন মডেলবা ব্রান্ডের আর বাকী অর্ধেক অংশটি হচ্ছে ঐ ডিভাইসটি অনন্য বা unique নাম্বার। এটাকে মোবাইলের IMEI বা গাড়ির VIN নাম্বারের সাথে তুলনা করা যেতে পারে।


ডোমেইন নেইম  সিস্টেম ও হোস্টইং,ব্যান্ডউইথ এগুলো সম্পর্কে ধারণা

 ডোমেইন নেইম  সিস্টেম
আমরা জানি ইন্টারনেট সংযুক্ত  যতগুলো কম্পিউটার বা ল্যাপটপ আছে প্রত্যেকটির আইপি অ্যাড্রেস এড্রেস বা ঠিকানা আছে, আমরা প্রতিদিন অনেক ওয়েবসাইট  ভিজিট করে থাকি,প্রতিটি ওয়েব সাইট বিভিন্ন সার্ভার এ হোস্ট করা থাকে এবং প্রতিটি সার্ভার এর এক একটি আইপি এড্রেস থাকে,এই আইপি গুলো নিউমারিক বা সংখ্যা যা মনে রাখা অনেক কষ্টকর,আমরা যেহেতু একটি প্রতিদিন একাধিক ওয়েব সাইট ভিজিট করি তাই আমাদের আইপি এড্রেস মুখস্ত করে ওয়েব সাইট ভিজিট করা সম্ভব নয়।তাই ডোমেইন নেইম এর ধারণাটি প্রচলিত হয়েছে।
আমরা যখন একটি ওয়েব সাইট দেখতে চায় তখন আমরা ওয়েব ব্রাওজার একটি ঠিকানা লিখি,আমরা কিন্তু আইপি এড্রেস লিখি না। আমরা এড্রেস বারে কিছু ইংরেজি শব্দ লিখি এবং ওয়েব সাইটটি আমাদের  সামনে প্রদর্শিত হয়, তো চলুন দেখি ওয়েব ব্রাওজার এই কাজটি  কিভাবে করে।
 ধরা যাক 69.64.65.11 এই সার্ভার এ http://www.techtunes.io/ এই ওয়েব সাইট এর সব ডোকুমেণ্ট  69.64.65.11 এই সার্ভার এ সংরক্ষণ করা আছে,আমি যখন আমার কম্পিউটার থেকে http://www.techtunes.io/  এই এড্রেসটি লিখব তখন আমার ব্রাওজার  কিভাবে বুঝবে যে  www.techtunes.io/  ওয়েব সাইটটি  এই সার্ভার এ আছে  68.36.36.14, নাকি 88.66.66.11 আছে ???
এইটি বুঝার  জন্য আরেক ধরনের সার্ভার আছে যার নাম DNS  সার্ভার  DNS সার্ভার এর কাছে লেখা থাকে কোন ওয়েব সাইট কোন সার্ভারে বা কোন আইপি এড্রেস এ আছে।
আমি আমার কম্পিউটার  ওয়েব ব্রাওজার এ প্রবেশ করে http://www.Techtunes.com.bd এই ওয়েব সাইটটি দেখতে চায়, তখন আমার ওয়েব ব্রাওজার সে ওয়েবসাইটটি যেখানে হোস্ট করা আছে সে সার্ভার এর কাছে রিকুয়েস্ট পাঠাবে,আমার ওয়েব ব্রওজার তো জানে না সে সার্ভার এর আইপি এড্রেস টা কত তাহলে সে কিভাবে এই ওয়েব সাইটটি আমাদের সামনে উপস্থাপন করবে  আমাদের ওয়েব ব্রাওজার তখন DNS সার্ভার এর  কাছে আইপি এড্রেস এর জন্য রিকুয়েস্ট পাঠাবে আমরা জানি DNS সার্ভার এর কাজ হল সবগুলো ওয়েব সাইট এর আইপি এড্রেস সংগ্রহ করে রাখা,তো  DNS সার্ভার তার সংগ্রহে থাকা আইপি এড্রেস  গুলোর মধ্যে খুজে দেখবে  www.Techtunes.com.bd  এই ওয়েব সাইটটির আইপি এড্রেস তার কাছে আছে কিনা,যদি তার কাছে না থাকে তাহলে সে অন্য একটি DNS সার্ভার এর কাছে জিজ্ঞাসা করবে তোমার কছে  www.Techtunes.com.bd  এই ওয়েব সাইটটার আইপি এড্রেস কি আছে, এ ভাবে DNS সার্ভারগুলো খুজে বের করবে সে ওয়েবসাইটটির আইপি এড্রেসটি। যখন সে খুজে পাবে, তখন সে আমার কম্পিউটার এ থাকা ওয়েব ব্রাওজারকে তার খুজে পাওয়া আইপি এড্রেসটি দিবে,যে  www.Techtunes.com.bd  এই  ওয়েব সাইটটির আইপি এড্রেসটি  69.64.65.11 এর পর আমার ওয়েব সার্ভারটি বুঝতে পারবে এই ওয়েব সাইটটির সার্ভার এর ঠিখানা  69.64.65.11 এবং সে 69.64.65.11 এই সার্ভারটিতে রিকুয়েস্ট পাঠাবে তোমার কাছে সংরক্ষণ করা http://www.Techtunes.com.bd  টি আমাকে দাও, 69.64.65.11 সার্ভারটি তার হার্ডড্রাইভ থাকা ওয়েবসাইটটি আমাকে দেখতে দিবে। এ ব্যাপারটি হবে ইন্তারনালি মাত্র কয়েক সেকেন্ড এর মধ্যে যা আমরা একজন সাধারণ ব্যবহারকারি  হিসেবে বুঝতে পারবো না।
 আপনাদের একটি জিনিস দেখায় তাহলে আরোও ভালো বুঝতে পারবেন,আমরা জানি টেকটিউনস ডট কম অনেক বড় একটি ওয়েব সাইট এই ওয়েব সাইটটির ডোকুমেন্ট এক সার্ভার এ নয় একাধিক সার্ভার এ হোস্ট করা আছে,তো চলুন আমরা টেকটিউনস ডট কম এর ওয়েব সার্ভারটির এড্রেসটি দেখি। এবং সে এড্রেসটি দিয়ে কিভাবে http://www.Techtunes.com.bd ওয়েব সাইটটি ভিজিট করা যায়  তাও দেখবো।
প্রথমে আপনার সিস্টেম থেকে ওয়েব ব্রাওজার টি ওপেন করুন এবং এড্রেস বার এ টাইপ করুন  www.Techtunes.com.bd  এর ব্রাওজার থেকে রিকুয়েস্ট যাবে এবং ওয়েব সাইটটি আমাদের সামনে প্রদর্শিত হবে।
এখন আমরা দেখবো এই ওয়েব সাইটটি কোন সার্ভার থেকে বা কোন আইপি এড্রেস থেকে সারভ করা হচ্ছে,তো সেটি  দেখার জন্য আমাদের প্রতেকের কম্পিউটার এ কমান্ড প্রমট  নামে একটি সফটওয়্যার আছে সফটওয়্যার বললে  ভুল হবে,এইটিও এক ধরনের অপারেটিং সিস্টেম যার পুরো নাম হল MS-DOS (Microsoft Disk operating system) যাই হোক  আপনরা কিবোর্ড এর
Windows+R চাপুন এর পর টাইপ করুন cmd এর পর নিচের মত একটি  উইন্ডো আসবে।
এই খানে Ping http://www.Techtunes.com.bd এই লিখে এন্টার প্রেস করুন।
এর পর এই কোডটি আপনার ওয়েব ব্রাওজার এর এড্রেস বার এ  লিখে এন্টার প্রেস করুন,এর পর নিচের মত আউটপুট পাবেন।
তো আমরা বুঝতে পারলাম,আমার সিস্টেম থেকে যখন টেকটিউনস ডট কম এ রিকুস্ট পাঠানো   হয়,সেটা  69.64.65.11 এই আইপি এড্রেস এ রিকুয়েস্ট টা যায়। এবং এই 69.64.65.11 আইপি এড্রেস থেকে বা এ সার্ভার  থাকে আমাদের সিস্টেম এর ওয়েব ব্রাওজার  এ পেজটি আসে এবং আমারা নিদিষ্ট ফরম্যাট এ ওয়েব সাইটটি দেখতে পায়।


   হোস্টি়ং  

আপনি একটি ওয়েব সাইট তৈরি করলেন। আপনি যখন একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন তখন সেই সাইটের  কিছু ফাইল  থাকে এবং ফাইল গুলো ওয়েব সার্ভার এ আপলোড  করতে  হয়। অর্থাৎ, আপনার ওয়েবসাইটের সকল কন্টেন্ট ওয়েব হোস্টিং এ হোস্ট করতে হয়। ওয়েব সার্ভার হচ্ছে  একটা কম্পিউটার এর হার্ডডিস্ক এর  মত। যেখানে আপনার ওয়েবসাইট এর সকল  অনলাইন এ আপলোড থাকে। এতে, ভিজিটর যখন ইচ্ছে ওয়েবসাইট এ ভিজিট করে আপনার ওয়েবসাইট টি দেখতে পারে।
অনেকে বলতে পারেন,আমি  যদি আমার কম্পিউটার এ একটি ওয়েব সার্ভার ইন্সটল করি,এবং আমার ওয়েব সাইট এর ফাইল গুলো যদি সে সার্ভার এ হোস্ট  করা থাকে তাহলে কি ওয়ার্ল্ড এর যে কোন প্রান্ত থেকে ইউজার আমার ওয়েব সাইটটি  এক্সেস করতে পারবে ?
উত্তর হবে না, এর জন্য আমাদের Static IP Addres এর প্রয়োজন পরবে। তো Static IP Addres  কি ?
আমার যখন আমাদের কম্পিউটার এ ইন্টারনেট এর সংযোগ নেয়। তখন আমাদের প্রত্যেকের কম্পিউটার এ একটি করে আইপি এড্রেস দেয়া থাকে কিন্তু আইপি এড্রেস টা ইউনিক না এইটি হচ্ছে লোকাল নেটওয়ার্ক এর আইপি এড্রেস,আমরা যদি চায় আমাদের আইপি এড্রেসটি বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে এক্সেস করানোর জন্য। তার জন্য আমাদের Static আইপি এড্রেস এর প্রয়োজন পরবে।বিভিন্ন আইএসপি প্রভাইডার আমাদের এই ধরনের সুযোগ দিয়ে থাকে।তো এই ভাবে করে আমরা আমাদের কম্পিউটার কে  ওয়েব সার্ভার বানাতে পারি তবে এইটি সাধারনত কেও করে না,কারন আমাদের কম্পিউটার থেকে ওয়েব সার্ভার কম্পিউটার গুলো কনফিগারেসন অনেক ভালো,তারা অনেক রিকুস্ট হ্যান্ডেল করতে পারে এবং খুব দ্রত উজার এর কাছে ওয়েব সাইটটি সার্ভ করতে পারে যা আমাদের সাধারণ কম্পিউটার গুলো পারবে না।তো এখন আমার কি একটা ওয়েব সার্ভার মেশিন কিনতে হবে ?? না কারন একটা ওয়েব সার্ভার এর মেশিন এর মূল্য অনেক। তাহলে সমাধান কি??
 ওয়ার্ল্ড এ  হোস্টি়ং সার্ভিস দেয় এই রকম অনেক কম্পানি আছে,তাদের কাছে অনেক  ভালো মানের ওয়েব সার্ভার মেশিন আছে এবং তাদের কাছে স্ট্যাটিক আইপি এড্রেস আছে। এবং তারা  এমন একটি সিস্টেম করে রেখেছে যেখানে  একাধিক ওয়েব সাইট  এর ডকুমেন্ট  কপি করে রাখা যায়।প্রত্যেকটা ওয়েব সাইট দেখা যায় তাদের আইপি এড্রেস ব্যবহার করে।  তো আমরা যদি ওয়েব সাইট চালাতে চায় তাহলে  হোস্টি়ং সার্ভিস প্রভাইটারদের কাজ থেকে হার্ডডিস্ক ভারা নিয়ে  মাসে বা  বছরের চুক্তি করে ওয়েব সাইট চালাতে পারি। এদের কাজ থেকে যদি আমার সার্ভার  ভারা নেই তবে তারা  আমাদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ যায়গা দিবে  এবং আমার আমাদের ওয়েব সাইটটির ডকুমেন্ট গুলো সেখানে কপি করে রাখতে পারবো। শুধু রাখলে হবে তার জন্য আমাদের একটি ডমেইন নেম কিনতে হবে।প্রত্যেকটি ওয়েব সাইট এর একটি করে নাম থাকে। ওয়েব সাইট এর নাম গুলো কে ডমেইন নেম বলে।সাপোস ধরুন আমি আমার নাম এ একটি ওয়েব সাইট খুলতে চায় http://www.Redomdutta.com তাহলে আমার ডোমেইন নেইম টা কিনতে হবে,ডোমেন নেইম কিনার জন্য কিছু ডোমেইন নেইম কম্পানি আছে,এই গুলো এক বছর ২ বছর ৩ বছর বিভিন্ন চুক্তিতে ভারা নেয়া যায়। তো ডোমেইন নেইম এবং হোস্টি়ং সার্ভিস নেয়ার পর, হোস্টি়ং সার্ভিস প্রভাইটার  এর যে সার্ভার  তার সাথে আমাদের ডোমেইন নেইম টা লিংক করে দিতে হবে,এবং সে সার্ভার কম্পিউটারে যদি আমাদের ওয়েব সাইট এর ডকুমেন্ট গুলো কপি করে দেই  তাহলে ওয়ার্ল্ড এর যেকোনো জায়গা থেকে ওয়েব সাইট দেখা যাবে

ব্যান্ডউইথ

ব্যান্ডউইথ  হচ্ছে সার্ভার  মেশিন থেকে ইউজারের কম্পিউটারে  কতটুকু  ডেটা  transfer হবে  তার একটি পরিমাপ আপনার সাইট  প্রতিদিন হাজার হাজার বার বা তার চেয়ে বেশি ভিজিট হয়  তাহলে আপনার  অনেক ব্যান্ডওয়াইথ  লাগবে    মনে করা যাক আপনি হোস্টিং প্রোভাইডার এর কাজ থেকে 0.03MB*50000 = ১.৫ জিবি ব্যান্ডউইথ কিনলেন।  যদি পেজ এর সাইজ ৩০ কেবি  হয়  ,আর প্রতি মাসে যদি ৫০,০০০  আপনার ওয়েব সাইট এর ভিজিটর হয় তাহলে তাহলে আপনার জন্য ১.৫ জিবি ব্যান্ডউইথ যথেষ্ট।আর যদি আপনার  ওয়েব  সাইট এ ৭০,০০০ বা ১ লক্ষ ছারিয়ে যায় তাহলে  ওয়েব সাইটি ৫০,০০০ হাজার ভিজিটর অতিক্রম্ন করার পর সাইটির ব্যান্ডউইথ শেষ  হয়ে যাবে,এর পর সার্ভার আর লোড হ্যান্ডেল করতে না পেরে সাইটটি বন্ধ হয়ে যাবে। এই রকম উদাহরণ আমরা এসএস সি  ও এইচ এস সি  এক্সাম এর  রেজাল্ট দেখার সময় পাই।বড় সাইটগুলির মাসে 100GB এর চেয়েও বেশি ব্যান্ডওয়াইথ খরচ হয়।

ইউ আর এল (URL)

আমরা যখন একটি ওয়েব সাইট দেখতে চায় তখন ওয়েব ব্রাওজার এর এড্রেস বার এ  একটি ঠিকানা লিখি  ।  সে  ঠিকানা টিকে  ইউ আর এল (URL)  বলে। URL এই কথাটার সম্পূর্ণ অর্থ হল Uniform Resource Locator।  উনিফর্ম কথাটির অর্থ হল প্রত্যেকটি ওয়েব সাইটএর আলাদা আলাদা ঠিকানা হবে।
ওপরের এড্রেস বার এ আমি উদাহরণ হিসেবে একটা ওয়েব সাইট এর ঠিকানা লিখেছি। http:// এর অর্থ হল Hyper Text Transfer Protocol।

প্রোটোকল কি  এবং কেন

আমরা একজন আরেকজন এর ভাবের আদান-প্রদন করি বিভিন্ন ভাষার মাধ্যমে।প্রতিটি ভাষারই আছে কিছু সুসংবদ্ধ নিয়ম-কানুন বা  ব্যাকরণ। দুজনের মধ্যে ভাবের আদান -প্রদানের জন্য দুজনকে অবশ্যই একই ভাষায় কথা বলতে হবে। অর্থাৎ একজন যে ভাষায় কথা বলছে অন্য জনকে জানতে হবে নিয়ম কানুন।
মানুষের ভাবের আদান প্রদানের জন্য যেমন  ভাষা, কম্পিউটারের পরস্পরের মধ্যে তথ্য আদান প্রদানের জন্য তেমনি  রয়েছে প্রটোকল।একটি কম্পিউটার আরেকটির সাথে  কিভাবে তথ্য আদান প্রদান করবে সেটি নির্ধারণ করা থাকে প্রটোকলে।মানুষের ভাষা যেমন বিভিন্ন রকমের, তেমনি প্রটোকলও বিভিন্ন। বিভিন্ন প্রটোকলের কাজ বিভিন্ন রকম। এক কম্পিউটার একইসাথে  একাদিক প্রটোকল ব্যবহার করতে পারে।  । তবে  মুল শর্ত হলো যেসব কম্পিউটারের মধ্যে তথ্য আদান প্রদান হবে তাদের অন্তত একটি কমন  প্রটোকল ব্যবহার করতে  হবে। ইন্টারনেট কম্পিউটার সমূহ পরস্পরের সাথে যোগাযোগ করে টিসিপি/আইপি বা ট্রাস্নমিশন কন্ট্রোল  প্রটোকল / ইন্টারনেট প্রটোকল এর মাধ্যমে  ওয়েব ব্যবহার করে হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রটোকল (Http) হাইপারটেক্সট।
আমরা একটা ওয়েব সাইট দেখর সময় সার্ভার থেকে যে ফরম্যাট এ  ডকুমেন্ট পাঠায়,তখন এ ডকুমেন্ট টাকে আমরা বলি হাইপারটেক্সট,সার্ভার থেকে আমাকে হাইপারটেক্সট পাঠানো  হয়।এই হাইপার টেক্সট টার পাঠানোর মাধ্যমকে বলে ট্র্যান্সফার করা।সার্ভার ক্লায়েন্ট কাছে যখন ডকুমেন্ট পাঠাবে সে একটি হাইপারটেক্সট ট্র্যান্সফার করবে এবং সে  হাইপার টেক্সট ট্রান্সফার প্রটোকল এর নীতিমালা অনুসরণ করে ডকুমেন্ট টা পাঠাবে।
হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রটোকল এর আরও কিছু প্রটোকল রয়েছে।
HTTP :হাইপারটেক্সট ট্রান্সফার প্রোটোকল সিকিউর
FTP :ফাইল ট্রান্সফার প্রোটোকল
SMTP:সিম্পল  মেইল ট্র্যান্সফার প্রোটোকল
SSH: সিকিউর সেল
পরবর্তী তে আমার আরও প্রোটোকল এর সাথে পরিচিত হব।
একটা ওয়েব সাইট এর শেষে আমরা .Com,.net,.org,.edu ইত্যাদি আমরা লিখে থাকি। এই গুলো কে টপ লেভেল ডোমেইন (TLD) বলে।এই রকম আগে ১৩টি টপ লেভেল ডোমেইন ছিল। এখন অনেক TLD আছে যেমন বিভিন্ন দেশের জন্য BD,US ইত্যাদি দেখা যায়।
ডট কম এর আগের  অংশকে ডোমেইন এর নাম বলে।
যেমন : http://www.techtunes.io, http://www.redomdutta.blogpsot.com. ইত্যাদি হল ওয়েব সাইট এর নাম,ধরা যাক আমি একটি ওয়েব সাইট খুলতে চাচ্ছি তাহলে আমার নতুন একটি নাম দিয়ে আমার ওয়েব সাইটটি  খুলতে হবে।আমি কিন্তু http://www.Techtunes.com.bd এই নামে আর ওয়েব সাইট খুলতে পারবো না টার কারন এই ওয়েব সাইট এর নামটি ইতিমধ্যে একজন ব্যবহার করছে।উনিক একটি নাম বাছায় করে ওয়েব সাইট খুলতে হবে।
ডোমেইন নেইম এর আগের অংশ কে হোস্ট নেম বলে।
www. এই কথাটি ওয়েব কনটেন্ট দেখার জন্য। তবে এইটি কিছু ওয়েব সাইট ভিজিট করার সময় এইটি দিয়ে না,আবার অনেক ওয়েব সাইট প্রচলিত ধরন অনুযায়ী দিতে হয়. যেমন আমার  ওয়েবসাইটটি  Web.redomdutta.blogspot.com হোস্ট করা থাকত তাহলে ভিজিটর সেই এড্রেস এ ভিজিট করলে ওয়েব সাইটটি দেখতে পারত।আমরা যদি উইকিপিডিয়া  এর কথা চিন্তা করি তাহলে দেখতে পাব EN.wikipedia.org এই ভার্শনটি ইংরেজি ভার্শন,হোস্ট নেম টি EN ফরম্যাট এ আছে উজার En লিখলে ইংরেজি ভার্শনটি সো করবে আর ডোমেইন নেম এর আগে যদি Bn দেয়া হয় তাহলে উইকিপিডিয়ার বাংলা ভার্শন শো করবে।
ওপরের চিহ্নিত করা ছবিতে আমরা ওয়েব সাইট এর শেষ এর দিকে স্লাশ এর পরে blog-post.Html এইটিকে ডকুমেন্ট এর নাম বলে।আমি পূর্বে বলে ছিলাম একটি ওয়েব সাইট এ অসংখ্য ডকুমেন্ট থাকে।আমি  ওয়েব সাইট এর শেষ এ যদি ওয়েব সাইট এর অসখ্য পেজ এর মধ্যে নির্দিষ্ট পেজ এর নাম উল্লেখ করে দিলে সার্ভার শুধুমাত্র  সে পেজটি শো করবে।

***অনেকে বলতে পারেন মজিলা ফায়ারফক্স এ প্রবেশ করে যে কোন ওয়েব সাইট এর অ্যাড্রেস লিখলেই তো ওয়েব সাইটটি আমাদের সামনে প্রদর্শিত হয় এতো কিছু জানার কোন প্রয়োজন আছে, এই টিউনটি করার একটি মাত্র উদেশ্য তা হল একটি ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে,কিভাবে একটি ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব  ইউজার এর কাছে তথ্য আদান- প্রদান  করে ইত্যাদি আপনাদের জানানো। জেনে রাখুন হয়ত এখন কাজে না লাগলে ভবিষ্যৎ এ কাজে আসতে পারে।***

ধন্যবাদ সবাইকে টিউনটি পড়ার জন্য।


এই টিউনটি আগে আমার এ ব্লগ এ  প্রকাশ হয়েছে।  আপনাদের যাদের টেকটিউনস এ অ্যাকাউন্ট নেই তারা আমার আমার ব্লগে অথবা ফেসবুক ফ্যান পেজ এ গিয়ে টিউমেন্ট করতে পারেন।
আমার আপডেট টিউন গুলো সবার আগে ইমেল এ পেতে আপনারা ক্লিক করুন  এবং ইমেইল দিয়ে ভেরিফাই করুন : টেকটিউনস টিউনার»রিদম দত্ত
বিভিন্ন সোসিয়াল  সাইট এ আমাকে খুজে পেতে নিচের আইকন গুলোতে ক্লিক করুন
     
বিঃদ্রঃ আমার অনুমতি ছাড়া আমার ব্লগ ও টেকটিউনস এর টিউন অন্য কোথাও দিবেন না যদি দিতে চান আমার ব্লগ ও টেকটিউনস এর নাম উল্লেখ করে দিবেন।

আমার সকল টিউন পড়তে  নিচের ইমেজটিতে ক্লিক করুন

Level 0

আমি রিদম দত্ত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 8 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 34 টি টিউন ও 270 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

হাই আমি রিদম , জানি না তেমন কিছু তবে যা জানি তা সবার মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করি,টেকনোলজি কে অনেক ভালোবাসি টেকনোলজি ছাড়া এক সেকেন্ড ও চলতে পারি না।বর্তমানে পড়াশোনার পাশাপাশি আর্ট ওয়েব ইউ আই ইউএক্স ডিজাইন ও ওয়েব প্রোগ্রামিং নিয়ে কাজ করছি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

A great overview about Internet as like Information and technology text book.
Overall nice expression.
Thanks a lot 🙂

@আই,টি সরদার: Thanks .

এ বছরে টেকটিউন্সে আমার দেখা সবথেকে পরিশ্রমী আর ভালো মানের টিউন। আপনাকে অভিনন্দন রিদম। অসাধারন কিছু পোস্ট করে ফেলেছেন। সার্ভারের আইপি এর ব্যাপার টা, শেয়ারড হোস্টিং ই ম্যাক্সিমাম সাইট ব্যাবহার করে। তো সেগুলো সবগুলো সাইটের আইপি একি হয়। তো দেখা যায় ডিরেক্ট আইপি এড্রেস দিয়ে বেশীর ভাগ সাইট ই ব্যাবহার বা ভিজিট করা সম্ভব হয় না। এন্ড ফাইনালী, ভয়াবহ খেটে টিউন করছেন, নির্বাচিত হবার মত।

@ শিমুল শাহরিয়ার :ধন্যবাদ আপনার মত অভিজ্ঞ ওয়েব ডেভেলপার ও টিউনার এর কাজ থেকে অসাধারণ মন্তব্য পেয়ে আমি ধন্য।আপনাদের টিউমেন্ট গুলো আমার অনুপেরনা যোগাবে।

ভাই বুঝা যাচ্ছে কতো কাঠ-কোরা পইড়া টিউন করসেন অনেক দিন পড় পড়তে পড়তে হাত বেথা করল …। অনেক ধন্যবাদ টিউনের জন্য 😀

    ধন্যবাদ আপনার টিউমেন্ট এর জন্য,হাত যাতে বেথা হয় সে রকম প্রস্তুতি নিয়ে টিউনটি করেছি ।

Level 0

খুব ভালো লিখেছেন। চালিয়ে যেতে অনুরোধ করব।

s2 @: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর টিউমেন্ট এর জন্য,সময় পেলে চালিয়ে যাব সাথে থাকুন।

অসাধারণ টিউন।খুবই সাধারণ তথ্য কিন্তূ উপস্থাপনার ধরন আর লেখা গোছানোর প্যাটার্নটা এত নিখুঁত যে অভিভূত হয়ে গেলাম।

    সাঈদ মোহাম্মদ ফাহিম আবরার @ : ধন্যবাদ আপনার অসাধারণ টিউমেন্ট এর জন্য। আশা করছি পাশে থাকবেন।

টিউনটি পড়ে টিউমেন্ট না করে থাকতে পারলাম না, এক কথায় অসাধারণ! চালিয়ে যান।

    ফ্রীওয়্যার সিজান @ : আপনাদের টিউমেন্ট গুলো আমার অনুপেরনা,সময় পেলে চালিয়ে যাবার চেষ্টা করবো,ধন্যবাদ।

অসাধারন টিউন। অনেক ভাল লিখেছেন ভাই। 🙂

@ এস কে মিরাজ : ধন্যবাদ টিউমেন্ট এর জন্য, আশা করি সাথে থাকবেন ।

Level 0

OWW overall best tune. I have learned many thing. Thanks a lot brother.

@rubel88 : Thank you bro stay with me.

অসাধারণ টিউন করেছেন

রিদোয়ান হোসেন @ : ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ।

খুব সুন্দর হয়েছে । অনেক ধন্যবাদ।

এতো নিখুত ভাবে ব্যাখ্যা করা এই অসাধারণ পোস্টটি আমাকে সত্যি বিস্ময়ে করলো। Thanks for a great tune– রিদম ভাই।

    pc of shovon : আপনাদের টিউমেন্ট গুলো আমার অনুপেরনা হয়ে থাকবে,ধন্যবাদ।

টিউনটি সম্পর্কে ঠিক কোন শব্দটা মানানসই হয় বুঝতে পারছি না। টিউনটি অনেক অনেক সুন্দর হয়েছে

    ধন্যবাদ আপনার টিউমেন্ট এর জন্য সাথে থাকবেন আশা করছি।

ওরে বাপরে!! এটারে গিগাটিউন বললে কম বলা হবে! একেবারে টেরা টিউন 🙂 নির্বাচিত এবং সরাসরি প্রিয়তে! একদম মুখস্ত করে রাখার মতো টিউন 🙂 আপনার পরীক্ষা যেহেতু শেষ হয়েছে আশা করি সামনে এরকম আরো কিছু টেরাটিউন পাবো!

***অসাধারন এই টিউনটির জন্য ধইন্যার বন্যায় ভাসায়ে দিলাম 🙂

সানিম মাহবীর ফাহাদ @:ধন্যবাদ আপনার মত অসাধারণ টিউনার এর কাজ থেকে এমন টিউমেন্ট পেয়ে আমি নিজেকে ধন্য
মনে করছি,মনে হচ্ছে টিউন করা সার্থক হয়েছে। আশা করছি পাশে থাকবেন,সময় পেলে টিউন করার চেষ্টা করবো ।

দারুন দারুন সব তথ্য। ফাটাফাটি উপস্থাপনা। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ এমন সুন্দর টিউন আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

গ্রীন হোস্টিং : ধন্যবাদ আপনার সুন্দর টিউমেন্ট এর জন্য ।

Level 0

অসাধারণ টিউন

@ Abdul hay : ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য ।

ভাই আপনারে দিয়ে কিছু হবে।

@ মো আসিফ হোসেইন : ধন্যবাদ শুনে ভালো লাগলো।

অনেক অনেক অনেক অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর, এতো তথ্য সমৃদ্ধ টিউনের জন্য। নির্বাচিত টিউন করা হোক। ধন্যবাদ ভাই।

@ ব্লগার মারুফ : আপনার টিউমেন্ট পেয়ে আমি অভিভূত ,সাথে থাকবেন আশা করছি ধন্যবাদ।

এককথায় অসাধারন । সবারই কাজে লাগবে । এটাকে নির্বাচিত করা উচিত ।

    @ নীলোৎপল বেদী : ধন্যবাদ আপনার টিউমেন্ট দেখে ভালো লাগলো,সাথে থাকবেন আশা করছি।

Khub valo likhechen, tai comment na kore parlam na. Really nice post.

    ভবেশ রায় : ধন্যবাদ আপনাদের টিউমেন্ট গুলো আমার অনুপেরনা হয়ে থাকবে। সব সময় সাথে থাকবেন বলে আশা করছি।

এক কথায় অসাধারণ লেগেছে। আপনার পরিশ্রম সার্থক হোক।

ছানাউল্লাহ: ধন্যবাদ অনুপেরনা মূলক টিউমেন্ট এর জন্য ।

just awesome!! 🙂 continue.. 🙂

    ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য আগের মত আর সময় পাইনা পেলে আবার শুরু করব।

আপনাকে ধন্যবাদ দেয়ার মত ভাষা হারিয়ে ফেলেছি আপনার টিউন টি পড়ে। এতো পুরো বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ…

    আসা করি আরো নতুন নতুন টিউন আমাদেরকে উপহার দেবেন…

      আগের মত আর সময় পাইনা পেলে আবার শুরু করব।

    ধন্যবাদ আপনাদের টিউমেন্ট গুলো আমার অনুপেরনা হয়ে থাকবে।

Level 0

ধন্যবাদ । কিছু মনে করবেন না। একটা কথা যানতে চাই। তা হলো: আমরা সাবমেরিন ক্যাবল দিয়ে
কেন ইন্টারনেট চালায় বা ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করি বা এম বি ব্যবহার করি। আসলে এ্টা কি আমরা দেশে তৈরি করতে পারি না। যেমন: হাউড্রোজেন ও অক্সিজেন মিলে পানি তৈরি হয়। তো নিজেরা তৈরি না করে কেন আমারিকা বা বিদেশ থেকে পানি তৈরি করে নিয়ে আসব।

আমাদের দেশের কেই কি নেই যে হাই স্পিড এর ইন্টারনেট তৈরি করতে বা সারভিস দিতে পারে। আমার প্রশ্ন ঠিক ভাবে করা হলো কিনা আমি জানি না তবে অপ্রাসঙ্গিক হলে ক্ষমা করবেন।