থামুন? অন্তত একবার এই পোষ্ট টা দেখুন।

টিউন বিভাগ খবর
প্রকাশিত

ডাক অফিস এর পিয়নরা সরকারী চাকুরী জীবি এই কজের জন্য এরা নির্দিষ্ট বেতন পাই। এদের সাধারন মানুষ কে হয়রানি করা ঠিক। এদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার মত কেউ কি নেই। এই কথা গুলো লেখার কারন হলো আমরা যারা ফিল্যান্সিং করি তারা অনেকেই আছে মাষ্টারকাড বা বিভিন্ন পিন পাওর জন্য আবেদন করে থাকি। আমেরিকা থেকে ঠিকই মাস্টার কাড তারা পাঠাই কিন্তুূ আমারা পাইনা। কারন পিয়ন ইচ্ছা করে দেয় না এতে এদের লাভ কি? আর যারা ভূল করে মাস্টারকড পাইছে তারা পিয়ন কে কিছু টাকা দিয়ে বলেছে ভাই এরকম যদি কোন চিঠি আসে তাহলে পৌছে দেবেন। তাহলে পিয়ন খুশি ।
এর জন্য প্রতিবাদ চাই।
কোন ভূল হলে ক্ষামা করে দিয়েন।

Level 0

আমি শাওন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 134 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

apne DHL use korte paren jodi jiniis valuable hoy,,,,,

Level 0

পোষ্ট অফিস থেকে ডেলিভারি না পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক সময় পিওনদের কোনো দোষ থাকে না। তাদেরকে ঢালাওভাবে দোষারোপ করা ঠিক নয়। কেন, তা ব্যাখ্যা করছি। চিঠি/ ডকুমেন্ট ডেলিভারি পাওয়ার জন্য ঠিকানাটি যতদূর সম্ভব ডিটেইলস লেখা উচিত। শহরে হলে রোড নম্বর/ নাম, বাসা নম্বর/ নাম, পোষ্ট কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখতে হবে। একটা উদাহরণ দিচ্ছি। ধরুন কেউ ঢাকার মুগদাপাড়ায় থাকেন। তিনি তার ঠিকানা লিখলেন, (রবিউল হাসান, 167, মুগদাপাড়া, ঢাকা।) প্রথমেই উত্তর মুগদা না দক্ষিণ মুগদা সেটা লেখা হয়নি। এখন অনেক ক্ষেত্রেই নির্দিষ্ট বাসা নম্বরটি হতে পারে বিরাট বড় একটি ফ্ল্যাট বাসা। সেখানে রবিউল হাসান থাকার পরেও কেউ তাকে চিনতে পারছে না বা চেনে না। ঢাকায় এটা হরহামেশাই হয়। পাশের বাসার লোকটির নামও অনেকে জানে না। এক্ষেত্রে পিওন ব্যাটা ঠিকই এসেছিল এবং এই নামে খোঁজ করার পরে পায়নি তাই ফেরত নিয়ে চলে গেছে। সেক্ষেত্রে পিওন না পাওয়ার কারণ লিখে সেটি রিটার্ন করে দেয়। সুযোগ সন্ধানী পিওনেরা এক্ষেত্রে চিঠিটি নিজের কাছেই কয়েক সপ্তাহ রেখে দেয়। কোনো কোয়ারি বা কমপ্লিন এলে সেটা ঠিকঠাক ডেলিভারি দিয়ে দেয়। তা না হলে ভিতরের জিনিস হাতিয়ে নেয়। এক্ষেত্রে ফ্ল্যাট নম্বর ব্যবহার করা উচিত ছিল। আরো সতর্কতা হিসেবে C/O: (বহুল পরিচিত কোনো ব্যক্তি বা দোকানের নাম। ব্যবহার করা যেতে পারত। অথবা হতে পারে ডকুমেন্টটি পিওন ব্যাটা নির্দিষ্ট ফ্ল্যাটের মেইলবক্সে রেখে গেছে। যেহেতু অধিকাংশ মেইলবক্সে ফ্ল্যাটের অধিকাংশ লোকেরই এক্সেস থাকে তাই অন্য কেউ গায়েব করে দিয়েছে। অথবা পিওনের কাছ থেকে আপনার নাম দিয়ে রেখে দিয়েছে এবং আপনাকে তা দেয়নি। অথবা হতে পারে অভিজ্ঞ কোনো পিওন প্রথম দর্শনেই বুঝে নিল ঠিকানাটি ইনকমপ্লিট। তাই সে সেটা ডেলিভারির জন্য না নিয়ে টেবিলে বসেই রিপোর্ট লিখে রিটার্ন করে দিলো অথবা নিজের কাছে রেখে দিলো পূর্বের মতো সুযোগ সন্ধানের জন্য। বাংলাদেশের বাস্তবতায় এটা আমরা সবাই জানি সৎ লোক পাওয়া খুব কঠিন। সেই হিসেবে সৎ পিওন বা ডেলিভারি ম্যান পাওয়াও কঠিন। এর মানে এই নয় যে কোনো পিওনই সঠিকভাবে কাজ করে না। এই সকল পিওন/ ডেলিভারি ম্যানরাই কাজ করে। তাই এরা প্রথম দর্শনেই কিছু হাতিয়ে বা গায়েব করে দেয় না। চেষ্টাটুকু অন্তত করে। তারপর বেনিফিশিয়ারি/ প্রাপক পাওয়া না গেলে সুযোগের সন্ধানে থাকে। তাই অভিযোগ করলে হয়ত মনের ঝাল মিটতে পারে কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ডকুমেন্ট ফেরত নাও পাওয়া যেতে পারে। আপনি যদি জানেন আপনার নামে একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ চিঠি/ ডকুমেন্ট আসবে এবং সেটি হারালে আপনার অনেক ক্ষতি হবে, তাহলে প্রথম দিন থেকেই আপনার করণীয় : 1. সেন্ডারকে আপনার ডিটেইলস এ্যড্রেস দিন। 2. সেন্ডারকে সবকিছু স্পষ্ট করে লিখতে বলুন। 3. পোষ্ট অফিসে গিয়ে প্রথমেই খুজে বের করুন আপনার এলাকার ডেলিভারি ম্যানকে। 2. তাকে আপনার ডিটেইলে এ্যাড্রেস দিয়ে বলুন আপনার কাছে ঠিক কোথা থেকে কী ধরনের চিঠি আসবে বা এসেছে। 3. প্রয়োজনে তাকে কিছু অগ্রিম বখশিশ দিয়ে রাখুন এবং তার সাথে খুব খুব খুব ভালো ব্যবহার করুন (এছাড়া কিচ্ছু করার নেই, কারণ তার হাতেই এখন আপনার কাজ)। 4. তার মোবাইল নম্বরটি নিয়ে নিন। প্রয়োজনে নিজেরটিও দিয়ে দিন। বলবেন চিঠিটি এলেই নিজেকে আপনাকে ফোন করে জানানোর জন্য। 5. তাকে যতই বখশিশ দিন না কেন এবং তর সাথে যতই ভালো বব্যহার করেন না কেন, তার ফোনের অপেক্ষায় বসে থাকা বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। আপনি নিজেই মাঝে মাঝে তাকে ফোন করে আপনার ডকুমেন্টের খোজ নিন যে সেটা এসেছে কিনা। 6. সেন্ডারের নিকট থেকে শিপিং নম্বর বা রশিদ নম্বরটি নিয়ে নিন। 7. আপনার এলাকার পিওনকে উক্ত নম্বরটি দিয়ে রাখুন। আপনি যদি এই সতর্কতাগুলো অবলম্বন করেন, তাহলে আপনার ডকুমেন্ট গায়েব হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই থাকবে না। এই কথাগুলো লিখলাম আমার অভিজ্ঞতা থেকে। আমি একটি কুরিয়ার কোম্পানিতে 05 বছর ইনচার্জ হিসেবে চাকরি করার সুবাদে এই পরামর্শগুলো দিলাম। আশা করি প্রাপকগণ উপকৃত হবেন।

ভাই আমরা বাঙ্গালীতো তাই ফ্রী/সস্তাই খাওয়ার রীতি রয়েছে। দয়া করে DHL use করেন তাহলে এমন হবে না। আর সরকারি কর্মচারির পেছনে কম লাগেন ভাই। তাদের কেও মানুষ ভাবেন।

Level 0

নিশাচর মামুন@মাস্টার কার্ড কি আমাকে ডি এইচ এল এ ফ্রি ফ্রি দেবে। আমি মানিবুকার্স এ পিন এর জন্য আবেদন করে ছিলাম আমাকে তারা চিঠি ঠিকই পাঠিয়ে দেছে কিন্তুূ আমি পালাম না কোন? এর আগে আমাকে একই ঠিকানায় মাস্টার কার্ড আইছে।কিন্তূ এটা আসল না কেন?এই কথার জবাব দেন ? এই চিঠি কোথাই গেল হাওয়ায় উইরা গেল!!!!!!

ভাই, আপনার কথায় একমত হতে পারিনি, আরেকটু যাচাই করে লিখা উচিত ছিল, ধন্যবাদ ।