ভেজাল খাবার – নিজকে ও পরিবারসহ জাতিকে বাঁচাতে চান?

ভেজাল খাবারের সুদরপসারী প্রতিক্রিয়া   -  মোঃ মাহফুজুল হক ( কাজল ভাই)

ভেজালের মাঝেই আমাদের বসবাস,
ভেজাল নিয়েই করি হা-হুতাস।
ভেজাল খেয়ে ও আমরা এখনো এ্যাকটিভ,
ফরমালিন কে আদর করে ডাকি প্রিজারভেটিব।
ভেজাল শুধু ভেজাল, যেদিকে তাকান আর হাত বাড়ান ভেজাল যেন এখন আমাদের এখন আমাদের নিত্যসঙ্গী।বর্তমানে ভেজাল খাদ্যদ্রব্যে  পণ্য বাজার ছেয়ে গেছে। যেন ভেজাল খাবারই সাধারন ঘটনা। সাধারণ মানুষ খাচ্ছে ভেজাল খাদ্য আর বাড়ছে রোগ, থেমে নেই ভোগান্তি। ভেজালকারী নিত্য নতুন কৌশল নিয়ে অতি আধুনিক পদ্ধতিতে ভেজাল ছড়িয়ে দিয়ে ভেজালকারীরা কোটিপতি হচ্ছে। আর বতমান ও ভবিষ্যত প্রজম্মর ভবিষ্যত অন্ধকার।
নানা রকম ফলের তৈরি জুস - টেলিভিশন খুললেই চোখে পড়ে নানা ধরনের আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন। ‘আসল আমের মজা অমুক জুসে’ কিংবা অমুক ব্র্যান্ডের জুস খেলে মনের গোপন কথা বেরিয়ে যায় অজান্তে। তবে এই ব্র্যান্ডিস জুস যারা তৈরি করছে তারাই বা কতটা ভেজালমুক্ত সেটাই সবার প্রশ্ন। বাজারে অহরহ নামি-বেনামি বিভিন্ন ধরনের কথিত জুস পাওয়া যাচ্ছে। অতি আকর্ষণীয়ভাবে প্যাকেটজাত করার কারণে সব বয়সী মানুষের কাছে এগুলোর কদর বেশ। মহাখালীর স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের অত্যাধুনিক ল্যাবরেটরি থেকে বেরিয়ে এসেছে ভেজাল জুস রহস্য। এসব ফলের তৈরি জুসে নেই ফলের রসের ন্যূনতম উপাদান, তারপরও স্বাস্থকরী ভিটামিন জুস বলে সাধারণ মানুষকে ঠকিয়ে ভেজালকারীরা টাকার পাহাড় গড়ছে। নির্দিষ্ট রঙ, চিনি, প্রিজারভেটিভ, পানি আর ওই ফলের ফ্লেভার মিশিয়ে বোতলজাত করা হয় আমের জুস কিংবা অমুক অমুক জুস নামে। এ ধরনের অস্বাস্থ্যকর জুস নামের ভোগ্যখাদ্যে যেসব কেমিক্যাল ব্যবহারিত হয় তা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর বলে চিকিৎকরা জানিয়েছেন।
পাটালি গুড় মুড়ি তৈরিতে - পাটালি গুড় অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি খাবার। এই মুখরোচক পাটালি গুড় তৈরি কাহিনী বেশ বিস্ময়কর, এর সঙ্গে মেশানো হয় অস্বাস্থ্যকর নানা উপাদান। জানা গেছে, ৪০ কেজি পাটালি গুড় তৈরি করতে লাগে মাত্র ৮ কেজি আখের গুড়, ৫ কেজি চিটাগুড়, ১০ কেজি চিনি, আলুর মণ্ড, আটা, চুনের সঙ্গে সালফেট ও হাইড্রোজ কেমিক্যাল। আবার মুড়ি তৈরিতেও ব্যবহার করা হচ্ছে বিষাক্ত কেমিক্যাল এবং একই ধরনের পদ্ধতি। মুড়িতে টেক্সটাইলে ব্যবহারিত সাদা রঙ, ইউরিয়া মিশ্রিত পানি, সোডিয়াম, হাইড্রো সালফাইড কেমিক্যাল ব্যবহার করা হচ্ছে। ফলে মুড়ির রঙ ধবধবে সাদা এবং মোটা হয়, তাতে ক্রেতারা বেশি আকৃষ্ট হয়। তবে পাটালি গুড় বা মুড়িতে ব্যবহার্য এসব কেমিক্যাল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর বলে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা জানান।
মিষ্টি, মধুতে - বর্তমানে যে মিষ্টি আমরা দোকান থেকে কিনে খাচ্ছি তার অধিকাংশই ভেজাল। জানা যায়, যে কোন মিষ্টিতে ১০% মিল্ক ফ্যাট না থাকলে সেটি ভেজাল বলে বিবেচিত হয়। স্টার্চ, পাউডার, কেমিক্যালের মিশ্রণে মিষ্টিকে আরও বেশি ফুলিয়ে এবং ভারি করে বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে। সাধারণের চোখকে ফাঁকি দিয়ে ঠকিয়ে অর্থ আয় করছে স্বার্থান্বেষী ব্যবসায়ীরা। আবার মধুর ক্ষেত্রেও তাই, চিনি স্যাকারিন পানি রঙ কিংবা কেমিক্যাল মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে নামি-বেনামি বোতলজাত মধু। এসব মধু আপাত দৃষ্টিতে বোঝার উপায় থাকে না সেটা কতটা ভেজাল বা কতটা খাঁটি। বোতলের গায়ে ক্রেতা আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন লাগিয়ে হরহামেশায় এগুলো বিক্রি হচ্ছে।
তরল দুধ কনডেন্স মিল্ক - দুধে মিশানো হচ্ছে নানা ক্যামিকেলসহ প্রানঘাতি ফরমালিন।এছাড়াও ছানার পানির সঙ্গে কেমিক্যাল মিশিয়ে তৈরি হচ্ছে ঘন তরল দুধ। সাদা পাউডার, বেকিং পাউডারের সঙ্গে কিছু কেমিক্যাল, ছানা মিশিয়ে তৈরি করা হয় বোতলজাত বাজারের সেরা তরল দুধ। জনস্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটে আসা নমুনার পরীক্ষা থেকেই এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে। আরও জানা যায়, এ ধরনের দুধের মধ্যে এমনও আছে যেগুলোর উপাদানে বিন্দু পরিমাণ দুধের গুণাগুণটুকু নেই, সম্পূর্ণভাবে সেগুলো ভেজাল। স্টার্চ, মাস্টার ওয়েল, ক্যালসিয়াম বাই কার্বনেট, বেকিং পাউডার, দুধসদৃশ সুগন্ধী পানিতে মিশিয়ে অতি সহজে তৈরি করা হয় ভেজাল দুধ। জানা যায়, প্রকৃত দুধে ৩.৫% ফ্যাট থাকে, এছাড়াও আরও কিছু নির্দিষ্ট খাদ্যগুণাগুণ থাকতে হয়, কিন্তু বাজারের প্যাকেটজাত দুধে তার কোনটাই নেই বলে জানান স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের কর্মকর্তারা। কনডেন্স মিল্ক ছাড়া দুধ চা হয় না, কিন্তু এই কনডেন্স মিল্কেও রয়েছে ভেজাল। যদিও দুধ বলে চালিয়ে দেয়া হচ্ছে, তবে এতে দুধের সামান্য পরিমাণও উপস্থিত থাকে না বলে স্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটের পরীক্ষায় বেরিয়ে এসেছে। মূলত পামওয়েল, ভেজিটেবল ওয়েল এমনকি চাল কুমড়ার মতো উপাদান আর কিছু ক্ষতিকর কেমিক্যালের মিশ্রণে তৈরি করা হয় সুস্বাদু ঘন কনডেন্স মিল্ক।
ঘি তৈরিতে - দুধ ছাড়া যে ঘি তৈরি সম্ভব নয়, এটা সবাই জানে। তবে এখন অসম্ভবও সম্ভব হচ্ছে অসাধু ভেজাল ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে। বর্তমান বাজারের অন্যতম উপাদেয় খাদ্যদ্রব্য ঘি তৈরি হচ্ছে দুধ ছাড়াই। সয়াবিন বা পাম ওয়েল তেলে একটি বিশেষ ধরনের ফল মিশ্রিত করে আগুনে কিছুক্ষণ জ্বাল দিলেই ঘি সদৃশ রঙ চলে আসে। ঘ্রাণ তৈরিতে ব্যবহার করা হয় আরও কিছু কেমিক্যাল। খুবই সহজে এই সাধারণ তেলে কিছু রাসায়নিক পদার্থ মিশিয়ে তৈরি করা হচ্ছে বাজারের এক নম্বর খাঁটি ঘি। যা খেয়ে মানব শরীরে দানা বাঁধছে নানা ধরনের মরণব্যাধি। হাতে নাতে ধরা হচ্ছে এসব ভেজাল ব্যবসায়ীদের। তবে আইনের ফাঁকফোকর আর জটিলতায় সহজে ছাড় পেয়ে যান এ ধরনের খোলস আবৃত ভেজালকারীরা।
সরিষা, সয়াবিন তেল - দৈনন্দিন প্রয়োজনে সরিষার তেল, সয়াবিন কিংবা নারকেলের তেল অন্যতম। খোলা কিংবা প্যাকেটজাত তেলের মধ্যে হরদাম চলছে ভেজাল। প্রায় প্রতি দিনই এসব ভেজাল ভোগ্যপণ্য আসছে জনস্বাস্থ্য ইন্সটিটিউটে পরীক্ষার জন্য। জানা গেছে, বর্তমান বাজারে ৯৫ শতাংশ সরিষার তেলই ভেজাল। নিুমানের ভোজ্যতেল আর কেমিক্যালের মিশ্রণে তৈরি হচ্ছে নামি-বেনামি ব্র্যান্ডের সরিষার তেল। এছাড়া ইঞ্জিন তেল, তিলের তেল, গর্জনের তেল কিংবা ব্যারনের তেল মিশ্রিত করে অসাধু ব্যবসায়ীরা লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরিষার তেলের ঝাঁজ বানানো হয় এক ধরনের কেমিক্যাল দিয়ে। পামওয়েল বা সয়াবিন তেলের মধ্যে কয়েক ফোঁটা কেমিক্যাল মেশালেই হুবহু অরিজিনাল রঙের সরিষার তেল তৈরি হয়ে যায়। আর এসব ভেজাল সরিষার তেলে বর্তমান বাজার ছেয়ে গেছে। তবে সয়াবিন তেলও ভেজালের হাত থেকে মুক্ত নয়। পামওয়েল, সুপার পামওয়েল যেগুলো আবার গ্রিজ তৈরিতে ব্যবহারিত হয় এমন খনিজ তেল, ডালডা আর ইঞ্জিন ওয়েল দিয়ে প্রস্তুতকৃত তেলই বাজারজাত করা হচ্ছে আর্কষণীয় ব্র্যান্ডের সয়াবিন তেল নামে। জনস্বাস্থ্য ইন্সটিটিউট জানিয়েছে ভোজ্যতেলের মাঝে ভেজালের পরিমাণ আরও বেশি থাকে। বেড়েই চলেছে ভোগান্তি, সেইসঙ্গে বাড়ছে অপরাধীর সংখ্যা, তারপরও নেয়া হচ্ছে না কার্যকরী কোন পদক্ষেপ।
হলুদ, মরিচ গুঁড়া, লবণে - রান্না-বান্নার ক্ষেত্রে হলুদ, মরিচ গুঁড়ার বিকল্প নেই। গ্রাম বাংলায় এক সময় কাঁচা হলুদ আর কাঁচা মরিচ শুকিয়ে তা গুঁড়া করে তরকারিতে ব্যবহার করা হতো। কিন্তু আধুনিক বিশ্বে তাল মিলিয়ে আর সময় বাঁচিয়ে দিতে বাজারে এসেছে প্যাকেটজাত হলুদ, মরিচের গুঁড়া। তবে সময় বাঁচালেও এসব পণ্য জীবন বাঁচানোর ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। টেক্সটাইল রঙ, লৌহজ রঙ, আটা-ময়দা, ডালের গুঁড়া হলুদ কিংবা মরিচের সঙ্গে মিশিয়ে সেগুলো খোলা বাজার ও প্যাকেটজাত করা হচ্ছে। এমনিতেই এসব মিশ্রণে যা দেয়া হচ্ছে, তা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তবে তার চেয়ে ক্ষতিকর হচ্ছে ইটের গুঁড়া, কাঠের গুঁড়া। লবণে মেশানো হচ্ছে বালু, আর তাতে ঠিকমতো আয়োডিনও মেশানো হচ্ছে না। লবণে মেশানো এই বালি শরীরের জন্য খুবই ভয়ানক বলে তার বর্ণনা দেন চিকিৎসকরা।
মাছ / মটরশুটি – পচনশীল মাছ বিষাক্ত ফরমালিনের প্রভাবে এখন পচেঁ না। মাছে দুধে ফরমালিন এখন স্বাভাবিক ঘটনা। রান্নার ক্ষেত্রে আরেকটি উপাদেয় খাবার হচ্ছে মটরশুটি। আমাদের দেশীয় বাজারে যে মটরশুটি আমরা খাই, সেগুলো অস্ট্রেলিয়া, ফিলিপাইনসহ ইউরোপ, আমেরিকায় ঘোড়া বা গবাদিপশুর খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মটরশুটির মতো দেখতে এসব ফল দেশে এনে স্বার্থান্বেষী ব্যবসায়ীরা রঙ আর কেমিক্যাল মিশিয়ে মটরশুটি নামে বাজারে ছাড়ছে, যা ঘোরতর অপরাধ।
অন্যান্য - মুরগীর খাবারে বিষাক্ত ট্যানারির বজ্য ভয়ঙ্কর বিষাক্ত রাসায়নিক যুক্ত চামড়ার ভুসি ব্যবহার করা যচ্ছে যাতে সবধরনের দেশী মুরগী/ফারমের মাংস ও ডিম বিষাক্ত হয়ে পড়ছে । ইদানিং শুনা যাচ্ছে জনগনকে বিষাক্ত ডিমও নাকি খাওনো হচ্ছে।
চিকিৎসক, পুষ্টিবিজ্ঞানীরা যা বললেন
এসব ভেজাল ভোগ্যপণ্য গ্রহণের ফলে নানা দুরারোগ্য ব্যাধিতে মানুষ আক্রান্ত হচ্ছে। প্রতিটি ভেজাল খাবার গ্রহণের ফলে ছেলে-বুড়ো সবাই তার ভুক্তভোগী হচ্ছে। বাচ্চাদের জন্য এসব ভেজাল খাবার মারাÍক ক্ষতিকর। শিশুর মানসিক, বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশের ক্ষেত্রে এসব ভেজাল পণ্য প্রধান প্রতিবন্ধক বলে চিকিৎসকরা জানান। যে খাবার আমরা খাই সেটা পেট থেকে লিভার হয়ে কিডনিতে প্রবেশ করে এবং তা শরীরের অন্যান্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। ফলে ভেজাল খাবারের কারণে শরীরে লিভার ক্যান্সার, স্টমাক ক্যান্সার, ফুসফুস, কিডনিসহ অন্যান্য অঙ্গগুলো দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত হচ্ছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. সুদীপ রঞ্জন দেব বলেন, ‘আমাদের মিডিয়ায় খুবই আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে ভেজাল জুস, দুধ, ঘিসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্য উপস্থাপন করা হয়। কিন্তু সাধারণ মানুষ তো জানে না এসব ভোগ্যপণ্য আসলে কতটা অস্বাস্থ্যকর। এসব ভেজালপণ্য শিশুদের জন্য খুবই ক্ষতিকর। বাচ্চার বুদ্ধি বিকাশ ও মানসিক বিকাশের জন্য ভেজাল খাবার অন্যতম দায়ী।’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞান ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক খোরশেদুল জাহিদ বলেন ‘কেমিক্যাল মিশ্রিত খাবার খেলে মানবদেহে মারাত্বক রোগ হতে পারে, যা শরীরে বিষের মতো কাজ করে। এজন্য  ফল, সবজিসহ অন্যান্য ভোগ্যপণ্য কেনার সময় এসব বিষয়ের প্রতি সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে’।
প্রতিকার -  ভেজালকারী এই অপরাধীদের বিরুদ্ধে নেয়া হচ্ছে না কোন কার্যকরী পদক্ষেপ। মাঝে মাঝে লোক দেখানো যেসব পদক্ষেপ না হয় তা খুবেই সামান্য, যা সমাজের সাধারণ মানুষের মাঝে হতাশার সৃষ্টি করছে।
 আমাদের দাবী যে কোন ভেজাল এর বিরুদ্ধে কঠোর থেকে কঠোতর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে । ভেজালকারীর নিঃসন্দেহে খুনী। এসব নীরব খুনীরা সমাজকে  বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে চলবে, আর আমরা নীরবে কতকাল সহ্য করব।সরকার সহ সবার প্রতি অনুরোধ আমরা ভেজালের বিরুদ্ধে ব্যপক জনসচেতনতা গড়ে তুলি এবং সরকার বাধ্য করি কাযকর আইন প্রনয়ন ও ব্যবস্থা নেয়া। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করূন।
এই লেখাটি প্রথম আমার এই সাইটে প্রকাশিত ।

ভেজাল খাবার সম্পকে আর  নীচের সাইট গুলিতে ভিজিট করুন।

প্রসঙ্গ – ভেজাল খাবার : প্রেক্ষিত আমাদের খাদ্যাভ্যাস, কিছু অজানা তথ্য ।

http://www.bodlejaobodledao.com/archives/20549

ভেজাল খাবার

http://www.jeeon.com/index.php?option=com_content&task=view&id=404&Itemid=473

ভেজাল খাবার – ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির দুর্দান্ত প্রয়াস

http://www.bodlejaobodledao.com/archives/23032

ভেজাল খাবার আর ওষুধে আমরা নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছি!

http://bd24live.com/1/%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%B0-%E0%A6%93%E0%A6%B7%E0%A7%81%E0%A6%A7%E0%A7%87-%E0%A6%86%E0%A6%AE%E0%A6%B0%E0%A6%BE/

ভেজাল খাবারে স্বাস্থ্য ঝুঁকি

http://mamunmck.wordpress.com/2011/06/27/%E0%A6%AD%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%87-%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF-%E0%A6%9D/

ভেজাল আর বিষে ভরা খাদ্য

http://www.somewhereinblog.net/blog/hulamama275/29402146

Level 0

আমি Kajal bai। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 9 টি টিউন ও 103 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

very nice for sharing this important article….i will visit the links also, i have a site of interior designing you can see also http://www.creativecubebd.com

    Level 0

    @সামির কবির: আপনার সাইটটি ভাল লাগল। ধন্যবাদ। অনুরোধ খাদ্য ভেজালের কঠোর প্রতিবাদ জানান।

আমাদের মত অসচেতন জাতির জন্য অত্যন্ত সচেতনতামূলক টিউনের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। এই টিউনটির মাধ্যমে অনেকেই সতর্ক হতে পারবে।

    Level 0

    @রাকিবুল আলম: ভেজাল খাবারে আমরা ও আমাদের ভবিষ্যত প্রজম্ম পঙ্গু হয়ে জম্মাবে, সুতারং েএটা শেয়ার করি , জনসচেতনতা গড়ে তুলে সরকার ও কতৃপক্ষকে বাধ্য করি অনিয়ম যেন আর নিয়মে পরিনত না হয়। ধন্যবাদ।

Level 0

sundor tune ………….. Onek onek dhonnobad apnake

    Level 0

    @Razurocker: @Razurocker: @Razurocker: @Razurocker: @রাকিবুল আলম: ভেজাল খাবারে আমরা ও আমাদের ভবিষ্যত প্রজম্ম পঙ্গু হয়ে জম্মাবে, সুতারং েএটা শেয়ার করি , জনসচেতনতা গড়ে তুলে সরকার ও কতৃপক্ষকে বাধ্য করি অনিয়ম যেন আর নিয়মে পরিনত না হয়। ধন্যবাদ।

Level 0

VAi onek dhonnobad apnar tune er jonne ..jodio eta technology tune na …Acha amader janaben ki kivabe amra ey vejal theke bachte pari…?

    Level 0

    @kasif: ভাইজান, আসুন সকলে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এসব অনাচারের বিরুদ্ধে জনমত গঠন ও প্রতিবাদ জানাই। ধন্যবাদ।