!!আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর!হ্যালিকারনেসাস এর সমাধি মন্দির!!প্রাচীন পৃথিবীর সপ্তাশ্চার্য

“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”

প্রথমে পরম করুনাময়ের দরবারে লাখো লাখো শুকরিয়া ও সালাম জানাই। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল।যারা ভাল নেই তাদের জন্য দোয়া করি যেন তারা ভাল থাকতে পারেন।আমি একজন নতুন ♫টিউনার, ছোট একটা টিউন নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হলাম আসা করি এই টিউনের মাধ্যমে আপনাদের মনের গহীনে ঠাঁই করে নিব।

আমাদের এই পৃথিবীটা যে সত্যিই সুন্দর তা একটু ভালো করে দেখলেই বোঝা যায়।প্রকৃতির অদ্ভুত সব সৃষ্টি আর মানুষের বিচিত্র খেয়ালে পৃথিবী সবসময়ের জন্যই সুন্দর। মানুষ পৃথিবীতে যে সমস্ত আশ্চর্য রহস্যঘেরা জিনিস তৈরি করেছে তার অনেকগুলোই আজ আর নেই। এর কোনোটা ধ্বংস হয়ে গেছে আবার কোনোটাকে মানুষ নিজেই ধ্বংস করেছে।

বিজ্ঞানীরা মানুষের তৈরি এই সমস্ত আশ্চর্য জিনিসগুলোকে সময়ের হিসেবে কয়েকটি যুগে ভাগ করেছেন। এগুলো হলো- প্রাচীন যুগ, মধ্য যুগ এবং আধুনিক যুগ। আজকে আমরা প্রাচীন যুগের রহস্যঘেরা সেইসব আশ্চর্য নির্মাণের কথাই শুনবো।

হ্যালিকারনেসাস এর সমাধি মন্দির

মাইনরের ছোট্ট একটি রাজ্য, রাজা মোসালাস তা শাসন করতেন। সেই রাজ্যের রাজধানীর নাম ছিলো হ্যালিকারনেসাস। রাজা মোসালাসের স্ত্রী ছিলেন রাণী আর্টেমিসিয়া। খ্রীষ্টপূর্ব ৩৫৩ অব্দে রাজা মোসালাস হঠাৎ মারা গেলে রাণী আর্টেমিসিয়া তার স্বামীর জন্য একটি স্মৃতিসৌধ তৈরী করবেন বলে সিদ্বান্ত নেন। তিনি তৈরি করেন পৃথিবীর মধ্যে সবচে চমকপ্রদ স্মৃতিসৌধটি। সম্পূর্ণ মারবেল পাথরের তৈরী এই স্মৃতিসৌধটি ছিলো খুবই সুন্দর ও আর্কষণীয় । অনেক দূরদূরান্ত থেকে মানুষ এই আশ্চর্য স্মৃতিসৌধটি এক পলক দেখার জন্য আসতেন। এই সমাধিটি উচ্চতায় ছিলো প্রায় ১৩৫ ফুট। এর উপরের দিকে মোট ৩৬ টি স্তম্ভ ছিলো। দুটি স্তম্ভের মাঝে একটি করে মূর্তি ছিলো। আর সমাধিটির ছাদটি ছিলো পিরামিড আকৃতির। সম্ভবত কোনো বড়ো ধরনের ভূমিকম্পে এটি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিলো। বর্তমানে স্মৃতিসৌধটির মাত্র কয়েকটি টুকরো অবশিষ্ট আছে।

আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর∆

সমুদ্রের তীরে পাহাড় বা কোন টাওয়ারের উপর বাতিঘর তৈরি করা হয়। বাতিঘরের কাজ হলো রাতের অন্ধকারে কোনো জাহাজকে জাহাজঘাটায় নিরাপদে ভেড়ানোর জন্য পথ দেখানো, যাতে ডুবো পাহাড়ের সঙ্গে জাহাজটি ধাক্কা না খায়। প্রাচীনকালে উঁচু কোনো জায়গায় কাঠ পুড়িয়ে আলো তৈরি করে বাতিঘর নির্মাণ করা হতো। প্রাচীন পৃথিবীর সবচে উঁচু ও বিস্ময়কর বাতিঘরটির নাম হলো আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর। কোথায় এটি?  ভূমধ্যসাগরের উপকূলে মিশরের ফারোস নামের এক দ্বীপ ছিলো । সেখানে আলেকজান্দ্রিয়ার একটি বিখ্যাত জাহাজঘাটায় খ্রীষ্টপূর্ব ২৯০ অব্দে একটি বিশাল বাতিঘর নির্মিত হয়। বাতিঘরটির উচ্চতা ছিলো প্রায় ৩০০ ফুট। আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর শুধু রাতে আসা জাহাজগুলোকে নিরাপদে ঘাটে ভিড়াবার ব্যবস্থাই করতো না, এটি সেই সময় একটি দর্শনীয় জায়গাও ছিলো। পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটকরা এটি দেখতে আসতেন। বাতিঘরের নিচতলায় তাদের জন্য খাবারের দোকানও ছিলো। ১৫০০ খ্রীষ্টাব্দের দিকে ভূমিকম্পে বাতিঘরটি পড়ে যায় বলেই বিজ্ঞানীরা মনে করেন। এখনও ডুবুরীরা ভূমধ্যসাগরে এই বাতিঘরের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে বেড়ায়।

রোডস এর মূর্তি

তোমরা তোমহাবীর আলেকজান্ডারের কথা সবাই জানো। পৃথিবীর ইতিহাসে সর্বশ্রেষ্ঠ বীর হলেন আলেকজান্ডার। তিনি বেঁচেছিলেন মাত্র ২৩ বছর। এই অল্প সময়েই তিনি পৃথিবীর অনেক অংশ জুড়ে তার রাজ্য বিস্তার করেছিলেন। তার রাজ্যের মধ্যে আটলান্টিক সাগরের মেডিটেরিয়ান অঞ্চলের রোডস দ্বিপটিও ছিলো। রোডস দ্বিপটি ছিলো প্রাচীন গ্রীস দেশের একটি অংশ। এই দ্বিপটি ছিলো ব্যবসা বাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু। মহাবীর আলেকজান্ডার অল্প বয়সেই কোন এক পোকার কামড়ে  খ্রিষ্টপূর্ব ৩০০ অব্দে মারা যান। আলেকজান্ডার এর মৃত্যুর পর তার তিন সেনাপতির মধ্যে রোডস দ্বিপটি দখল করা নিয়ে মতবিরোধ দেখা দেয়। রোডস দ্বীপের মানুষ জেনারেল টলেমির পক্ষে ছিলো। দুর্ভাগ্যবশত জেনারেল টলেমি মিশর দখল করলেও গ্রীসের এই অংশটি দখল করতে পারেন নি। অন্য একজন জেনারেল দ্বীপটির দখল নেন। কিন্তু রোডস দ্বীপের মানুষ এই জেনারেলকে সমর্থন না করায় তিনি বেদম চটে যান। তিনি তার ছেলেকে রোডসের মানুষদেরকে শায়েস্তা করতে বলেন। শায়েস্তা করতে এসে ঐ জেনারেলের ছেলে ব্যর্থ হন। অন্যদিকে জেনারেল টলেমি মিশর থেকে একটি সৈন্য দল পাঠান দ্বীপটিকে শত্রু মুক্ত করতে। তখন রোডসের জনগণ ও সৈন্যবাহিনী মিলে শহরকে শত্রু মুক্ত করেন।

শত্রুদের ফেলে দেওয়া অস্ত্র ও অন্যান্য ফেলে দেয়া জিনিস গলিয়ে প্রচুর তামা পেয়েছিলো রোডস এর মানুষরা। এই তামা দিয়ে তখন তারা সূর্য্য দেবতা হিলিয়াসের এক বিশাল মূর্তি নির্মাণ করে। মূর্তিটি ছিলো ১১০ ফিট উঁচু। এর ভিত্তিপ্রস্তরের উচ্চতা ছিলো ৫০ ফিট। এই সুবিশাল মূর্তিটি তৈরী করতে সময় লেগেছিলো সুদীর্ঘ ১৫ বছর । খ্রীষ্টপূর্ব ২২৯ অব্দে এক ভূমিকম্পে এটি ধ্বংস হয়ে যায়। পরবর্তীতে আর সংস্কার করা হয়নি। এই আশ্চর্য মূর্তিটি শুধু মানুষদের বিস্মিতই করেনি, স্থাপত্যবিদদেরকেও অনুপ্রেরণা দিয়েছিলো। ফলে রোডসের সেই আশ্চর্য মূর্তির ছায়াটি আমরা যেন নিউ ইয়র্কে অবস্থিত স্ট্যাচু অফ লিবার্টির ভিতরে দেখতে পাই।

অলিম্পিয়ার জিউসের মূর্তি∆

গ্রীকদের প্রধান দেবতার নাম জিউস। তিনি সব দেব-দেবীর তুলনায় অনেক বেশি শক্তিশালী। খ্রিষ্টপূর্ব ৪৩৫ অব্দে গ্রীকরা অলিম্পিয়া নগরীতে মন্দির নির্মাণ করে সেখানে দেবতা জিউসের একটি বিশাল মূর্তি স্থাপন করে। এটি উচ্চতায় ছিলো প্রায় ৪০ ফুট। এই বিশাল মূর্তিটি দেখতেও ছিলো অসাধারণ। মূর্তিটির বিশালতা ও সৌন্দর্যের কারণেই এটি প্রাচীন পৃথিবীর আশ্চর্যগুলোর মধ্যে একটি। জিউসের মন্দির তৈরির আরো একটি বিশেষ উদ্দেশ্য ছিলো- অলিম্পিক। পৃথিবীর বিশাল এই খেলার আসরটিকে দেবতা জিউসের আশীর্বাদ পুষ্ট করতেই জিউসের এই বিশাল মূর্তিটি তৈরি করা হয়েছিলো। তবে বর্তমানে মূর্তিটির খুব সামান্য অংশই অবশিষ্ট আছে।

আর্টেমিসের মন্দির

প্রাচীন যুগে গ্রীস এবং রোমের মানুষরা বিভিন্ন দেব-দেবীর পূজা করতো। প্রাচীন গ্রীসের এক দেবীর নাম ছিলো- আর্টেমিস। রোমানরা আবার তাকে বলতো দেবী ডায়ানা। দেবী আর্টেমিস বা ডায়ানা ছিলেন শিকারের দেবী। সেই যুগে বেশিরভাগ মানুষ শিকার করেই জীবিকা নির্বাহ করতো বলে দেবী আর্টেমিসের গুরুত্ব ছিলো অনেক। এজন্যই গ্রিকরা খ্্রীষ্টপূর্ব ৮০০ অব্দে ইফিসাস নগরীতে দেবী আর্টেমিসের মন্দির নির্মাণ করে। এই ইফিসাস নগরীটি বর্তমানে আমাদের কাছে পরিচিত তুরস্ক হিসেবে।

তৈরি হবার পর থেকে বহুবার এই মন্দিরটি ধ্বংস হয়ে যায়। আবার প্রতিবারই নতুন করে এটি গড়ে তোলা হয় ঠিক সেই এক জায়গাতেই। প্রথমবার আর্টেমিসের মন্দির তৈরি করতে সময় লেগেছিলো প্রায় ১২০ বছর। আর্টেমিসের মন্দির নিয়ে একটি গল্প প্রচলিত আছে। খ্রীষ্টপূর্ব ৫৫০ অব্দে এক লোক বিখ্যাত হবার লোভে নাকি আর্টেমিসের মন্দিরটি পুড়িয়ে ফেলেছিলো। মন্দির পুড়িয়ে দেবার পর ইফিসাসে আইন করে ঐ লোকের নাম উচ্চারণ করাই নিষিদ্ধ করে দেয়া হয়। ঐ লোকটির নাম উচ্চারণ করার একটিই শাস্তি ছিলো, তা হলো মৃত্যুদন্ড! নামটা শুনতে ইচ্ছা করছে তাই না? এখন অবশ্য তার নামটি নির্ভয়েই নেয়া যায়, কেউ তো এখন আর মৃত্যুদ- দেবে না! লোকটির নাম ছিলো হেরোসট্রেইটাস।

খ্রীষ্টপূর্ব ২০০ অব্দে গথ’রা মন্দিরটি ভেঙে দেবার পর আর সেটি নির্মাণ করা সম্ভব হয়ে ওঠেনি। ভেঙে ফেলার শত শত বছর পর, ১৮০০ খ্রীষ্টাব্দে ব্রিটিশ মিউজিয়ামের একটি অনুসন্ধানী দল মন্দিরটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পেয়েছিলো।

ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান∆

যেকোনো বাগানে গিয়ে বিভিন্ন রঙের ফুল, প্রজাপতি এসব দেখতে কার না ভালো লাগে! আর বাগানটি যদি হয় মাটি থেকে উঁচুতে, অনেকটা উপরে, তাহলে তো কথাই নেই! এরকমই একটি বাগান হলো ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান। আমরা সবাই জানি ইরাক দেশটির অধিকাংশ জুড়েই রয়েছে মরুভূমি। অনেক দিন আগে এই দেশেই ব্যাবিলন নামে একটি শহর ছিলো। এ শহরটি গড়ে উঠেছিলো ইউফ্রেটিস নদীর তীরে। সেই সময় ব্যাবিলন শহরের রাজা ছিলেন নেবুচ্যাডনেজার, অদ্ভুত নাম তাই না!। তিনি একদিন এক অদ্ভুত পরিকল্পনা করলেন। স্ত্রীর বিনোদনের জন্য মরুভূমির ভিতরেই একটি উদ্যান তৈরির কথা ভাবলেন। তোমরা সবাই জানো যে, মরুভূমিতে গাছ বাঁচানো এক মহা সমস্যার কথা। কারণটা সেখাকার পানির স্বল্পতা। কাজেই স্বাভাবিকভাবে তো সেখানে বাগান তৈরি করা এক কথায় অসম্ভব। এজন্যই রাজা এক বিশেষ পদ্ধতিতে বাগান তৈরির পরিকল্পনা করলেন। প্রথমেই তিনি পাহাড়ের মতো একটি জায়গা তৈরি করলেন। তারপর এই পাহাড়কে কয়েকটি তলায় ভাগ করে প্রতিটি তলার চারপাশে বারান্দা তৈরি করলেন। এই বারান্দাতেই নানা রঙের ফুল ও শোভবর্ধনকারী গাছ লাগানো হয়েছিলো। এই উদ্যানটি দেখলে মনে হতো যে গাছগুলো সব শূন্যে ভেসে আছে। মরুভূমিতে কোনো গাছ জন্মানো দুঃসাধ্য প্রায়। সেই জায়গায় এমন সুন্দর একটি বাগান তৈরি রীতিমতো আশ্চর্যের বিষয় ছিলো বৈকি। এই বাগানটি অবশ্য অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে গিয়েছে।  কয়েক বছর আগে কিছু বিজ্ঞানী ব্যাবিলনের এই উদ্যানটির কিছু ভাঙা দেয়াল খুঁজে পেয়েছেন বলে দাবি করেছেন।

গিজার পিরামিড∆

মরুভূমির একটি দেশ- মিশর। প্রাচীনকালে এই মিশরেই গড়ে উঠেছিলো এক উন্নততর সভ্যতা। প্রাচীন মিশরে ফারাও রাজবংশের রাজারা একসময় রাজত্ব করতেন । সেসময়ে মিশরের মানুষেরা বেশ কিছু অদ্ভুত বিষয়ে বিশ্বাস করতো। তারা বিশ্বাস করতো পৃথিবীতে মানুষের বাস খুব স্বল্প সময়ের জন্য, আর মৃত্যুর পরবর্তী জীবন হলো অনন্ত সুখের। তাদের বিশ্বাস ছিলো- মৃত্যুর পর তাদের মৃতদেহ যদি অক্ষত অবস্থায় সংরক্ষণ করা হয়, তাহলে তারা পরলোকে অনন্ত শান্তির জীবন যাপন করতে পারবে।

মিশরীয়রা মৃতদেহ সংরক্ষণের একটি বিশেষ পদ্ধতি আবিস্কার করেছিলো, যাতে করে তারা প্রায় অক্ষত অবস্থাতেই মৃতদেহ সংরক্ষণ করতে পারতো। এই বিশেষ পদ্ধতিতে সংরক্ষিত মৃতদেহকে বলা হয়- মমি। এই মমিকে ফারাওরা বিশাল এবং সুরক্ষিত সমাধির মধ্যে রাখতো, যাতে এর সামান্য অংশটুকু ও নষ্ট না হয়। এই সমাধিটি আমাদের কাছে পিরামিড নামে পরিচিত।

পিরামিড দেখতে অনেকটা ত্রিভুজের মতো। এই পিরামিডের সবচে বড় এবং প্রাচীনটি স্থাপনাটির নাম হলো- গিজার পিরামিড। গিজার পিরামিডকে ফারাও রাজা খুফুর পিরামিড ও বলা হয়ে থাকে। এই পিরামিডটি তৈরি করা হয়েছিলো প্রায় ৪৫০০ বছর আগে। গিজার পিরামিড এতোটাই বিশাল যে হাজার হাজার শ্রমিকের এটি তৈরি করতে সময় লেগেছিলো প্রায় ২০ বছর । মাত্র ২০০ বছর আগেও গিজার পিরামিডই ছিলো পৃথিবীর সবচাইতে উঁচু স্থাপনা। এটি নির্মাণ করতে লেগেছিলো প্রায় বিশ লক্ষ পাথরের টুকরো, যার একেকটির ওজন প্রায় বর্তমানের একটি গাড়ির সমান। প্রাচীন পৃথিবীর আশ্চর্যগুলোর মধ্যে এই স্থাপনাটিই এখনো টিকে আছে পৃথিবীতে।

শুনলেন তো প্রাচীন পৃথিবীর সপ্তাশ্চর্যের কথা। এগুলো আমাদের কাছে এখনও বিস্ময়ের এখনো রহস্যমণ্ডিতই রয়ে গেছে। কি করে তখনকার মানুষজন এতো সুন্দর স্থাপনাগুলো তৈরি করেছিলো, যা আমাদের পক্ষে তৈরি করা এখনও দুঃসাধ্য! এরকম আরো অনেক আশ্চর্যের জিনিস রয়েছে আমাদের এই পৃথিবীতে ∆

পূর্বে প্রকাশিতঃএই লিংকে

Level 0

আমি আজাদ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 21 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

মন কাঁ‍ন্দে-প্রাণ কাঁন্দে‍‍ কোথায় আছো-কেমনে। । আমার সমস্ত কর্ম জীবনে তুমিই একমাত্র উদ্দীপনা


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

স্বাগতম আপনাকে টেকটিউনস পরিবারে,সুন্দর উপস্থাপনার এবং ভাল একটি টিউন উপহার দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।আগামিতে আরো ভাল ভাল টিউন আশা করছি এবং আপনার সর্বাত্বক সাফল্য কামনা করছি।

    আল্লাহুম্মা আমীন....۩ আল্লাহ যেন আপনার দোয়া কবুল করে.আপনাকে ধন্যবাদ... :D

ভাই ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান এর থ্রিডি পিকচার বাদে অরজিনাল পিকচার অনেক খুজেছি বাট পাইনি , তবে আপনার টিউন টা হতে অনেক কিছু জানলাম । ধন্যবাদ এবং আপনাকে টেকটিউনস পরিবারে স্বাগতম ।

Level 0

স্বাগতম আপনাকে টেকের ভেতের এসে টিউন করার জন্য, খুব সুন্দর একটা টিউন করেছেন যা থেকে অনেক কিছু জানতে পারলাম। আসা করি…।। সামনে আরও আপনার কাছ থেকে সুন্দর,সুন্দর টিউন পাব। ধন্যবাদ আজাদ আপনাকে।

বাহ! আপনিতো বাজিমাত করে দিলেন। খুব সুন্দর হইছে।
ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ ভাই…
আসলেই সুন্দর হইছে…
🙂 🙂 🙂 🙂 🙂 🙂

চমৎকার টিউন কিন্তু প্রথমেই একটা ভুল করে ফেলেছেন ।
সালাম কখনও ‘ছ’ দিয়ে হয় না এটা “ছালাম” না “সালাম” হবে ।
আরবি যে কোনো শব্দ “ছ” এর মতো উচ্ছারন মনে হলেও তা “স” দিয়ে লিখতে হবে এবং উচ্চারন ‘ছ’ বা “S’ এর মতো হবে।
যেমন : Sami ; Sabbir sayed যথাক্রমে সামি , সাব্বির, সাইদ ।

Level 0

স্বাগতম আপনাকে চমৎকার টিউন হয়েছে।

অনেক কিছু জানলাম ধন্যবাদ আপনাকে।

Level 0

খুব সুন্দর হইছে। অনেক কিছু জানলাম ধন্যবাদ আপনাকে।