স্যামসং গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস – রিভিউ

গত কয়েক বছর ধরেই অ্যান্ড্রয়েড জগতে সবথেকে বড় ইভেন্ট হয়ে দাড়িয়েছে প্রতি বছরের স্যামসংয়ের নতুন গ্যালাক্সি এস ডিভাইসের উন্মোচনের ইভেন্টটি। আর এবারেও তার ব্যতিক্রম হয় নি বরং এ বছরের গ্যালাক্সি ডিভাইসটি আমরা বছরের শুরুতেই পেয়ে গেলাম। ফেব্রুয়ারীর শেষ দিকে বিশ্বব্যাপী মুক্তি পেয়েছে নতুন স্যামসং গ্যালাক্সি এস ৯ এবং এস ৯ প্লাস। আর আজকের টিউনে আমি নিয়ে এলাম গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস এর রিভিউ এস ৯ আর এস ৯ প্লাসের মধ্যে পাথর্ক্য খুবই কম, শুধু ডিসপ্লে সাইজটা একটু বড়, বড় সাইজের ব্যাটারী আর পেছনে দুটি লেন্সের ক্যামেরা রয়েছে গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাসে।

গ্যালাক্সি এস সিরিজের আগের ডিভাইসগুলোর মতোই এই গ্যালাক্সি এস ৯ সিরিজের ডিভাইসগুলো বিশ্বে দুটি হার্ডওয়্যার সংস্করণে পাওয়া যাচ্ছে। আমেরিকা, জাপান এবং চীন দেশের সংস্করণে থাকছে কোয়ালকোম স্ন্যাপড্রাগন ৮৪৫ প্রসেসর চিপ থাকবে আর দুনিয়ার বাকি দেশের জন্য স্যামসংয়ের লেটেস্ট Exynos 9810 প্রসেসর চিপ থাকছে। তবে আগের ডিভাইসগুলোতে এর প্রসেসরের তেমন কোনো পার্থক্য না থাকলেও এবারের গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাসের স্ন্যাপড্রাগন হার্ডওয়্যারযুক্ত সংষ্করণটি বেশ উন্নত হয়েছে অন্যটির থেকে।

গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস ডিভাইসে রয়েছে ৬.২ ইঞ্জির বড় 2960 x 1440 সুপার এমোলেড ডিসপ্লে, ৬ গিগাবাইট র‌্যাম, মডেল ভেদে ৬৪ গিগাবাইট থেকে ২৫৬ গিগাবাইট পর্যন্ত রম, ৩৫০০ mAh ক্ষমতার ব্যাটারী, পেছনের ফিঙ্গার প্রিন্ট স্ক্যানার, USB-C ক্যাবল পোর্ট, ৩.৫ এমএম হেডফোন জ্যাক সহ আরো অনেক কিছু্। ক্যামেরায় পাবেন দুটি ১২ মেগাপিক্সেলের লেন্সযু্ক্ত পেছনের ক্যামেরা আর সেলফি ক্যামেরাটাও খারাপ নয়।

ডিজাইনের দিক থেকে গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস ডিভাইসে স্যামসং কোনো বড় ধরনের পরিবর্তন আনেনি। গ্লাস এবং সাইডের দিক দিয়ে মেটালের দিয়ে ডিজাইন করা হয়ে এবারের গ্যালাক্সি এস ডিভাইসকে। আর গ্যালাক্সি এস ৮ এবং এস ৮ প্লাস এর মতোই এবারের সেটেও আপনি পাবেন সুন্দর ও চমৎকার Curved ডিসপ্লে স্ক্রিণ।

তবে গ্যালাক্সি এস ৮ ডিভাইসের মতোই এস ৯ প্লাস ও এস ৯ ডিভাইসটি সহজেই হাত থেকে পিচ্ছিল হয়ে পড়ে যেতে পারে। তাই একটু সাবধানে ব্যবহার করবেন। আর এই curved ডিসপ্লের জন্য হালকা পড়ে গেলেই ডিসপ্লে গ্লাস ফেটে যেতে পারে আর আপনার রিপেয়ারিং খরচ কিন্তু কম হবে না এই নতুন ডিভাইসে। তাই ডিভাইসটি ব্যবহার করতে হলে আপনাকে ডিসপ্লে গ্লাসে একটি গরিলা প্রটেক্টশন গ্লাস কভার আর পেছনে ব্যাক কভার লাগাতে হবে।

অন্যতম আরেকটি আপগ্রেড আপনি পাবেন এস ৯ প্লাসে সেটা হলো এর স্টোরিও স্পিকার। স্মার্টফোনে বেস্ট স্টোরিও স্পিকারের স্বাদ আপনি পাবেন এই গ্যালাক্সি ডিভাইসে। ডিসপ্লের উপরে এবং ডিভাইসে নিয়ে দুটি ফ্রন্ট ফেসিং স্টোরিও স্পিকার পাবেন আপনি।

গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস ডিভাইসটিতে IP68 ওয়ারটার প্রুফ ফিচারও রয়েছে। অর্থ্যাৎ ডিভাইসটি ৩০ মিনিট পর্যন্ত ফ্রেশ পানির নিচে টিকে থাকতে পারবে তবে সমুদ্রের লোনা পানিতে ডিভাইসটি না ভেজানোই উত্তম বলে আমি মনে করি। এছাড়াও ডিভাইসটির বড়সড় রমের পাশাপাশি পাচ্ছেন আলাদা মেমোরী কার্ড ব্যবহারের সুযোগ। আর হার্ট রেট মনিটরও রয়েছে ডিভাইসে যা আপনি স্যামসং হেলথ এপের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারবেন।

বাংলাদেশে গ্যালাক্সি এস ৯ ডুয়োস (৪/৬৪) এর দাম পড়বে ৬০০০০ টাকা, গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস ডুয়োস (৬/৬৪) এর দাম পড়বে ৬৯০০০ থেকে ৭২০০০ টাকা, গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস (৬/১২৮) এর দাম পড়বে ৭৮০০০ টাকা এবং ৬ গিগাবাইট র‌্যাম এবং ২৫৬ গিগাবাইটের রমযু্ক্ত গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস এর দাম পড়বে ৮৪০০০ টাকা।

ডিসপ্লে

গ্যালাক্সি এস ৮ এর থেকে এস ৯ য়ে আপনি তেমন কোনো বড় সড় ডিসপ্লের পরিবর্তন দেখতে পাবেন না যে আপাতদৃষ্টিতে একটি ভালো জিনিস। গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস ডিভাইসে আপনি পাচ্ছেন ৬.২ ইঞ্চির 2960 x 1440 সুপার এমোলেড ডিসপ্লে যেখানে রয়েছে curved egdes এবং রাউন্ড কর্নারস।

প্রথম পরিবর্তন যেটি এসেছে সেটি হলো রেজুলেশনের পরিবর্তন। গ্যালাক্সি এস ৮ প্লাসে আমরা 2280 x 1080 রেজুলেশন পেয়েছিলাম। এক্ষেত্রে আমরা এস ৯ প্লাসে পাচ্ছি আপগ্রেডের  2960 x 1440 সুপার এমোলেড ডিসপ্লে।

ব্রাইটনেস এর দিক থেকে গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাসে আমরা ৫৭৪ নিটস এর ক্যাপাসিটি পাচ্ছি যে গ্যালাক্সি এস ৮ প্লাসেও ছিলো। ডিভাইসটির ১০% white এ পাবেন 864 nits যার কারণে আপনি এই ডিভাইসে HDR কনটেন্ট দেখে পূর্ণ মজা নিতে পারবেন। অন্যদিকে ডিভাইসটির black point হচ্ছে ০, যার কারণে ডিভাইসটিতে আপনি পাচ্ছেন effectively infinite contrast. সবকিছুই ঠিক আছে কিন্তু স্যামসং কেন তাদের লেটেস্ট ডিভাইসগুলোর ডিসপ্লে কে সাইডের দিক দিয়ে বাঁকিয়ে দিচ্ছে কেন তা আমি বুঝি না কারণ এটি কোনো বড় ধরনের উদ্দেশ্যের জন্য বানানো নয় বরং এটির জন্যেই ডিভাইসটি হাত থেকে পড়ে গেলে সবার আগে সাইডের কাঁচগুলো ভেঙ্গে যাবার আশংকা বেশি থাকে।

সিস্টেম পারফরমেন্স

গ্যালাক্সি এস সিরিজের আগের ডিভাইসগুলোর মতোই এবারের ডিভাইসটিও এসেছে দুটি হার্ডওয়্যার সংস্করণে। আমেরিকা, জাপান এবং চীন দেশের সংস্করণে থাকছে কোয়ালকোম স্ন্যাপড্রাগন ৮৪৫ প্রসেসর চিপ থাকবে আর দুনিয়ার বাকি দেশের জন্য স্যামসংয়ের লেটেস্ট Exynos 9810 প্রসেসর চিপ থাকছে। তবে আগের ডিভাইসগুলোতে এর প্রসেসরের তেমন কোনো পার্থক্য না থাকলেও এবারের গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাসের স্ন্যাপড্রাগন হার্ডওয়্যারযুক্ত সংষ্করণটি বেশ উন্নত হয়েছে অন্যটির থেকে।

Exynox 9810 প্রসেসরটি সিরিজের আগের প্রসেসর Exynox 8895 এর আপগ্রেড সংস্করণ হিসেবে বাজারে এসেছে। সিরিজের আগের প্রসেসরের মতোই এটাতেও রয়েছে দুটি কোয়াড কোর ইউনিট, শুধুমাত্র নতুন আর্কিটেকচার ও আপগ্রেডেড ক্লক স্পিড এবং আরো বেশি cahce দিয়ে নতুন প্রসেসরটি ডিভাইসটিতে ব্যবহার করা হয়েছে। অন্যদিকে গ্রাফিক্স কার্ডের দিক থেকে ডিভাইসটিতে ব্যবহার করা হয়েছে Mali-G72 MP18 যার ক্লক স্পিড হলো 572MHz।

উপরের সবগুলো টেস্টিংয়ে গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস একটি ডিসেন্ট স্কোরে দেখতে পাবেন কিন্তু গুগল পিক্সেল ২ কিন্তু এর থেকে এগিয়ে রয়েছে।

ব্যাটারী লাইফ

আগেই বলেছি গ্লোবাল সংস্করণের থেকে আমেরিকা, চীন ও জাপানের স্ন্যাপড্রাগন সংস্করণের এস ৯ প্লাস ডিভাইসে রয়েছে বেশি চার্জিং ক্ষমতা। কিন্তু ব্যাপারটা হচ্ছে দুটি সংস্করণেই আপনি পাচ্ছেন একই 3500 mAh ক্ষমতার ব্যাটারি। অন্যদিকে শুধু এস ৯ ডিভাইসে পাবেন 3000 mAh ক্ষমতার ব্যাটারি। নিচের টেস্ট রেজাল্টগুলো লক্ষ্য করলেই তা বুঝতে পারবেন কেন স্ন্যাপড্রাগন মডেলটিতে বেশি চার্জ ব্যাকআপ পাবেন:

নেট ব্রাউজিংয়ের টেস্টে আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে এখানে WiFi ও একটি 4G LTE নেটওর্য়াক ব্যবহৃত হয়েছে। ওয়াই ফাই দিয়ে নেট ব্রাউজিংয়ের সময় ডিভাইসটিতে বেশি চার্জ ক্ষয় হয়েছে। কিন্তু অনান্য ডিভাইসগুলো এর থেকে ভালো পারফরমেন্স করছে আপনি দেখতে পাচ্ছেন। অন্যদিকে ৪জি নেটওর্য়াকিংয়ে ব্রাউজিংয়ে এস ৮ প্লাসকে অতিক্রম করতে সক্ষম হলেও এস ৯ প্লাস মাত্র ৩ শতাংশে এগিয়ে রয়েছে যেটা কোনো ভালো কথা নয়। এর মূল কারণ হলো Exynos প্রসেসরটি তুলনামূলক ভাবে স্ন্যাপড্রাগনের থেকে অনেক ব্যাটারি ক্ষয় করে তাই। অন্যদিকে ভিডিও স্ট্রিমিংয়ের ক্ষেত্রে আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে এস ৯ প্লাসের থেকে এস ৮ প্লাস দুই ঘন্টা বেশি ব্যাটারী ব্যাকআপ আপনাকে দিতে পারবে।

আবার গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস ডিভাইসটিতে চার্জিং টাইম বেশি লাগছে। ২০% থেকে ৮০% চার্জ হতে প্রায় ১ ঘন্টার মতো চার্জিংয়ে দিয়ে রাখতে হবে আপনাকে। অন্যদিকে একই ব্যাটারী ক্যাপাসিটির এস ৮ প্লাস ডিভাইসে আপনার ১১ মিনিট কম সময়ে ৮০% চার্জ করিয়ে নিতে পারবেন।

তো ব্যাটারী লাইফের ক্ষেত্রে সবার শেষে বলা যায় যে, এদিক দিয়ে আপনি কোনো আপগ্রেড নয় বরং আরো ডাউনগ্রেড পাবেন এস ৮ প্লাস এর থেকে। একই ব্যাটারী লাইফ, একই ডিসপ্লে সাইজ এবং টেকনোলজি যুক্ত এস ৮ প্লাস ডিভাইস থেকে প্রায় ১০ বা ১৫ % কম ব্যাটারী লাইফ পাবেন গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস ডিভাইসটিতে।

ক্যামেরা এবং সফটওয়্যার

ক্যামেরার বিষয়টি নিয়ে আমি এখানে বিস্তারিত কিছু লেখছি না কারণ আগের একটি টিউনে আমি এই ডিভাইসের ক্যামেরা নিয়ে একটি টিউন লিখেছিলাম। আপনার সেটি না দেখলে এক্ষুনি সেটা দেখে নিতে পারেন নিচের লিংকে ক্লিক করে:

ক্যামেরার যুদ্ধে স্যামসং এস ৯ বনাম গুগল পিক্সেল ২

সফটওয়্যার দিক দিয়ে আপনি পাচ্ছেন এস ৮ প্লাস এর থেকে নতুন একটি অপারেটিং সিস্টেম সংস্করণ যেখানে থাকছে স্মুথ পারফরমেন্স এবং নতুন কিছু ফিচার। ডিভাইসটির অপারেটিং সিস্টেমের ডিজাইনটি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে আশা করছি আপনার কাছেও বেশ ভালোই লাগবে। এছাড়াও অনেকদিন পর কোনো স্যামসং ডিভাইস চালিয়ে আপনি একটি মর্ডান মর্ডান ফিল পাবেন। তবে ডিভাইসটিতে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহার করা হলেও এটাকে হেভি ভাবে চেঞ্জ করে তারপর ডিভাইসটিতে বসানো হয়েছে তাই গুগল এপপস এবং স্টোরের অনান্য এপপস ব্যবহারে আপনি একটু আলাদা ধরন দেখতে পারবেন ডিভাইসে।

অ্যান্ড্রয়েড ৮.০ এর সকল বেসিক ফিচার আপনি গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাসে পাবেন। এছাড়াও স্যামসংয়ে এক্সট্রা হিসেবে পাবেন এডভান্সড মাল্টি উইন্ডো সিস্টেম। আর এস ৮ এর থেকে উন্নত ভয়েস এসিসটেন্স Bixby পাবেন ডিভাইসটিতে। তবে এটাকে পছন্দ না হলে গুগল এসিসটেন্স তো রয়েছেই। এছাড়াও ন্যাভিগেশন এবং স্ট্যাটাস বার কাস্টমাইজেশন, ব্যাটারি, স্টোরেজ এবং পারফরমেন্স মেইনটেন্স সেটিং ফিচার, one-handed মোড সহ অনেক কিছুই পাচ্ছেন আপনি ডিভাইসটিতে। তবে সফটওয়্যার আপগ্রেডের ক্ষেত্রে স্যামসং পিছিয়ে রয়েছে গুগলের ডিভাইসগুলোর থেকে।

পরিশিষ্ট

স্যামসং গ্যালাক্সি এস ৯ প্লাস অবশ্যই একটি ভালো ফোন। তবে খুব ভালো ফোন নয়। স্যামসং সিরিজের এই ডিভাইসে ক্যামেরার দিকে একটু বেশি নজর দিয়ে ডিভাইসটি বাজারে ছেড়েছে। তাই আপনার উচিত স্ন্যাপড্রাগন সংস্করণটি কেনা। আর সম্ভব হলে আমেরিকা থেকে বিশেষ অর্ডার দিয়ে ডিভাইসটির স্ন্যাপড্রাগন সংষ্করণটি আনিয়ে নিতে পারেন আপনি। যেখানে আপনি উন্নত ব্যাটারী লাইফ পাবেন।

ডিজাইনের দিক থেকে আপনি ডিভাইসে পাবেন নতুন স্থানে ফিঙ্গার প্রিন্ট সেন্সর যেটি ব্যবহার করা এখন আরো সহজ। আর নতুন ফিচার হিসেবে পাচ্ছেন ফেস আনলক সিস্টেম এবং সুন্দর ও চমৎকার স্টোরিও স্পিকারস।

ক্যামেরার দিক থেকে ডিভাইসটি গুগল পিক্সেল ২ এক্সএল এর থেকে পিছিয়ে থাকলেও ভিডিও রেকর্ডিংয়ের জন্য এর থেকে ভালো ক্যামেরার স্মার্টফোন বর্তমানে আপনি আর পাবেন না।

বর্তমানে যারা গ্যালাক্সি এস ৮ বা এস ৮ প্লাস ব্যবহার করছেন তাদেরকে আমি বলবো এখনি আপগ্রেড না করতে। বরং আপনি আপনার ডিভাইসটি নিয়েই খুশি থাকেন আর আরেকটি বছর অপেক্ষা করুন দেখুন স্যামসং এস ১০য়ে কি কি চমক আনছে। আর নতুন কিনতে চাইলে আমি অবশ্যই বলবো যে সম্ভব হলে স্ন্যাপড্রাগন সংস্করণটি কিনে নিন। কারণ গ্লোবার সংষ্করণে আপনি এস ৮ এর পারফরমেন্স এবং এর চাইতেও খারাপ ব্যাটারী লাইফ পাচ্ছেন।

তো এই ছিলো আজকের যত আয়োজন। টিউনটি ভালো লাগলে অবশ্যই জোস বাটনে ক্লিক করতে ভুলবেন না যেন। আর কোনো মতামত থাকলে অবশ্যই সেটা নিচের টিউমেন্ট বক্সে করতে ভূলবেন না।

Level 10

আমি ফাহাদ হোসেন। Supreme Top Tuner, Techtunes, Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 661 টি টিউন ও 428 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 149 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

যার কেউ নাই তার কম্পিউটার আছে!


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস