ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বা ভিজিটর বাড়াতে ব্লগিং কতটা ইফেক্টিভ ভূমিকা রাখতে পারে? বিজনেস ব্লগিং সম্পর্কে ক্লিয়ার ধারণা নিন

টিউন বিভাগ এসইও
প্রকাশিত

বর্তমানে ব্লগিং বহুল আলোচিত জনপ্রিয় একটি বিষয়। ব্লগিং সম্পর্কে খুঁটিনাটি ধারণা রাখেন না বা ব্লগ পড়েন না এমন লোকের সংখ্যা খুব      হাতেগোনা। ব্লগিংকে আপনি নেশা বা পেশা দুটোই বলতে পারেন। অনেকে নিজের যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে প্রফেশানালি ব্লগিং করে ভাল ইনকাম করতেছে আবার অনেকে ব্লগিং করেন একদম শখের বশে, যে কারণে তারা নিজেদের যে বিষয়ের উপর ভাল দক্ষতা থাকে সে বিষয়ের উপর নিয়মিত লেখালেখি করেন। এভাবে তাদের লেখালেখির যেমন ভাল একটা অভ্যাস গড়ে উঠে সেই সাথে পাঠকদের কাছে ভাল একটা পরিচিতিও ফুটে উঠে। যেমন আমার নিজের কথা যদি বলি ক্রিয়েটিভ আইটিতে এসইও কোর্স করার আগে ব্লগ নিয়ে তেমন একটা আগ্রহ ছিলনা বললেই চলে। কিন্তু কোর্সের শুরুতেই একরাম স্যার ব্লগিং এর প্রতি গুরুত্ত্ব দেন, রেগুলার ব্লগ পড়তে বলেন এবং লেখালেখি করতে বলেন। তখন থেকেই উনার পরামর্শে ব্লগে ঘাটাঘাটি করি, সাথে পড়ে যা শিখছি বা জানতে পারছি সেগুলো নিয়ে টুকটাক লেখার চেষ্টা করি। ব্লগিং এর স্বাদ এবং গুরুত্ত্ব এখন বেশ ভালোভাবে বুঝতে পারছি যে কারণে খুব আফসোস লাগে আরো আগে কেন আমি ব্লগ পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে পারলাম না! তবে হ্যা এখনো আমার মানসম্পন্ন লেখার মত যথেষ্ট যোগ্যতা হয়নি, কিন্তু নিয়মিত একটু আধটু লিখতে লিখতে পরবর্তীতে নিজের লেখার মানটা আরো ভাল করতে পারব এবং লেখালেখির ভাল অভ্যাস গড়ে তুলতে পারব এটা ভেবে নিজেকে আশ্বস্ত করার চেষ্টা করি।

এবার আসুন দেখি কেন করবেন বিজনেস ব্লগিং? অনলাইনে দীর্ঘমেয়াদিভাবে আপনার ওয়েবসাইটকে টিকিয়ে রাখতে ব্লগিং কতটা ইফেক্টিভ ভূমিকা রাখতে পারে?

কেন করবেন বিজনেস ব্লগিং?

নিচে কয়েকটি টপিকস এর মাধ্যমে আমি ওয়েবসাইটের জন্য ব্লগিং এর কার্যকারীতা তুলে ধরছি।

১.  ওয়েবসাইটে নিয়মিত নতুন ভিজিটর পেতে বা ট্রাফিক বাড়াতে

অনলাইনের ব্যাপারটা আপাতত বাদ দিলাম! কখনো চিন্তা করে দেখেছেন আমরা লোকালি কীভাবে একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে কাস্টমারদের কাছে তুলে ধরি? কীভাবে তাদেরকে আমাদের কোম্পানির পণ্যের সাথে পরিচয় করিয়ে দিই এবং কীভাবে তাদেরকে আমাদের পণ্য ব্যবহারের জন্য আগ্রহী করে তুলি? খুব সিম্পল! আমরা সাধারণত লিপলেট বিতরণ করি, পোস্টারিং করি, ব্যানার টাঙ্গাই, প্রতিষ্টানের সামনে বড় বড় হরফে সাইনবোর্ড লাগাই, টিভি চ্যানেল/রেডিওতে বিজ্ঞাপণ দিই, পেপার পত্রিকায় প্রচার করা ছাড়াও আরো অনেক কিছু করি।

এবার আছি অনলাইনের ক্ষেত্রে। ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিটর কে না চাই? সবাই চাই তাদের সাইটে রেগুলার যথেষ্ট পরিমাণ ভিজিটর আসুক। কিন্তু পোস্টারিং, লিপলেট বিতরণ বা সাইনবোর্ড লাগিয়ে আপনার ওয়েবসাইটটিকে কতটা প্রচার করতে পারবেন বা যারা আপনার পোস্টারিং দেখছে আপনার কি মনে হয় যে তারা সবাই ইন্টারনেট ইউজার? সে কারণে অনলাইনে আমরা অন্যভাবে সাইটের বিজ্ঞাপণ করে থাকি এবং বিভিন্ন পদ্ধতিতে সাইটে ভিজিটর নিয়ে আসার চেষ্টা করি। বিজনেস ব্লগিংও হচ্ছে অন্যতম একটি মার্কেটিং টেকনিক এবং আমার মতে অনলাইনে বিজনেস প্রচার বা টিকিয়ে রাখার সবচেয়ে ইফেক্টিভ টেকনিক।

এবার বলুনতো আপনার সাইটে কতগুলো পেইজ আছে। অবশ্যই টন পরিমাণ পেইজ নেই! চিন্তা করুন প্রায় সময় কি আপনার সাইটের পেইজগুলো আপডেট করার প্রয়োজন হয়? সেটাও অবশ্যই না। তাহলে ব্লগিং এর মাধ্যমে অবশ্যই সাইটের পেইজগুলোর বিজ্ঞাপন করা যায়। কারণ পেইজগুলো যদি নিয়মিত আপডেট করার প্রয়োজন হত তাহলে ব্লগিং এর মাধ্যমে সাইটের প্রচার চালানোটা একটু কঠিন হয়ে যেত। কারণ পোস্টটির লিংক থেকে যে ভিজিটর আপনার সাইটে আসবে সে দেখবে ব্লগে পড়লাম এক জিনিস আর সাইটে ঢুকে দেখি আর এক জিনিস। কিন্তু সেতো আর বুঝতেছে না যে সাইটের ভিতরের কনটেন্টগুলো আপনাকে নিয়মিত আপডেট করতে হয়। তখন সে তার প্রয়োজনীয় কিছু না পেলে  এক মুহূর্ত দেরি না করে সাইট থেকে বিদায় নিত এবং এভাবে আপনার সাইটের বাউন্সরেট বেড়ে যাবে যেটাকে সার্চ ইঞ্জিন কখনোই ভালো চোখে দেখেনা। কাজেই যখনি আপনি ব্লগে পোস্ট করবেন অবশ্যই সাইটের সার্ভিস সম্পর্কে ভাল তথ্য দিবেন যা দেখে ভিজিটররা আপনার সাইটে আসতে পারে। আপনি যদি পোস্টে আপনার সাইটটি সম্পর্কে অনেক ভাল তথ্য দিতে পারেন গুগলসহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিনগুলোও আপনার সাইটটিকে বিবেচনায় রাখবে এবং চেকিং করে বুঝতে পারবে হ্যাঁ এই সাইটটি অনেক ভাল এবং ইউজারদের জন্যে কাজে লাগতে পারে। এভাবে সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমেও সাইটে ভিজিটর পাবেন। কাজেই বুঝতেই পারছেন ঘুরে ফিরে সেই ব্লগিং।

স্যোসিয়াল মিডিয়াতে খেয়াল করলে বুঝতে পারবেন ইউজাররা ভাল কিছু পেলে নিজেরাই অন্যদের সেগুলো সাথে শেয়ার করে নেয়। ব্লগের ভাল পোস্টগুলো স্যোসিয়াল মিডিয়াতে(ফেসবুক, টুইটার, লিংডইন, গুগল প্লাস ইত্যাদি) একবার শেয়ার করলেই হবে। ভাল লাগলে ইউজাররাই সেগুলো নিজেরা শেয়ার করে নিবে এবং সেখান থেকেও সাইটে ভাল ভিজিটর পাবেন।

কাজেই বিজনেস ব্লগিং এর প্রথম যে বেনিফিট সেটা হচ্ছে সাইটে ভিজিটর এবং ট্রাফিক বাড়ানো যায়, সার্চ ইঞ্জিনের কাছে ভালভাবে সাইটটিকে উপস্থাপন করা যায় এবং স্যোসিয়াল মিডিয়াতেও সাইটের গুরুত্ত্ব বাড়ানো যায়।

২. রিটার্নিং ভিজিটর পেতেঃ

আমি একটু আগে দেখিয়েছি কীভাবে ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে সাইটে নতুন ভিজিটর বাড়ানো যায়। তাহলে আপনি এখন ব্লগিং এর মাধ্যমে ভাল ভিজিটর পাচ্ছেন। কিন্তু আপনি বলতে পারেন ব্লগিং না করে শুধুমাত্র স্যোসিয়াল মিডিয়া, ফোরাম পোস্টিং, ব্লগ কমেন্টিং এর মাধ্যমেও সাইটে ভাল ভিজিটর পাওয়া যায়। তাহলে ব্লগিং না করলেও চলে, কেন অবশ্যই করা লাগবে?

আচ্ছা, এবার বলুনতো আপনার ওয়েবসাইটটিকে দীর্ঘস্থায়ীভাবে টিকিয়ে রাখার জন্য মেইন টার্গেটটা কি? অবশ্যই বলবেন নিয়মিত ভিজিটর রাখা! তাহলে প্রথমবারের মত যে ভিজিটর পেলেন তাদেরকে ধরে রাখতে হবেনা? ভিজিটররা তাদের প্রয়োজনে সাইটে আসল, প্রয়োজন শেষ করে বিদায় নিল। অর্থাৎ আগের ভিজিটররা একবার প্রয়োজন শেষ করে সাইটে আর আসলোই না। তাহলে কি আপনি রিটার্নিং ভিজিটর পাচ্ছেন? আর যথেষ্ট পরিমাণ রিটার্নিং ভিজিটর না পেলে আপনার সাইটের ট্রাফিক কীভাবে বাড়াবেন? কাজেই ভিজিটরদের জন্য এমন ব্যাবস্থা করতে হবে যেন তারা বারবার আপনার সাইটে আসার প্রয়োজন ফিল করে। রিটার্নিং ভিজিটর পাওয়ার সবচেয়ে ভাল উপায় হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটের নিঃজস্ব একটি ব্লগ রাখা যাতে ভিজিটররা অন্তত ব্লগটি পড়ার জন্য বা কমেন্ট করার জন্য হলেও সাইটে আসে। প্রত্যেকটি বড় বড় ওয়েবসাইটে খেয়াল করলে দেখবেন তাদের নিঃজস্ব একটি ব্লগ থাকে যেখানে তারা রেগুলার ইনফরমেটিভ পোস্ট দেয় এবং অনেক ভাল কমেন্ট পায়। যে কারণে তাদের সাইটে অনেক ভাল ভিজিটর থাকে।

এছাড়া আপনি প্রত্যেকটি পোস্টে কল-টু-অ্যাকশন বাটনের ব্যবস্থা করতে পারেন। কল-টু-অ্যাকশন হচ্ছে পোস্টে আপনার সাইটের যে কোন পেইজের ফ্রী কোন সার্ভিস যেখানে ক্লিক করলে ভিজিটররা আপনার সাইটের নির্দেশিত পেইজে চলে যাবে এবং অফারকৃত সার্ভিসটি এনজয় করতে পারবে। এভাবেও অনেক ভাল রিটার্নিং ভিজিটর পাওয়া যায় যে কারণে ভাল ওয়েবসাইটগুলো সবসময় এই কাজটি করে থাকে।

এই ধরণের কল-টু-অ্যাকশন গুলো হতে পারে ফ্রী ই-বুক,  ফ্রী হোয়াইটপেপার, ফ্রী ফ্যাক্টশীট, ফ্রী ট্রায়াল ইত্যাদি অনেক কিছু। কল-টু-অ্যাকশন বাটনটি কীভাবে কাজ করে এক নজরে দেখে নিন

  • সাইটে যথেষ্ট পরিমাণ রিটার্নিং ভিজিটর পাবেন
  • ভিজিটররা ব্লগ পোস্টে কল-টু-অ্যাকশন এর ফ্রী অফার নিতে চাইবে যে কারণে তারা সাইটে আসবে এবং সাইটের প্রতি তাদের ভাল ধারণা তৈরি হবে।
  • কল-টু-অ্যাকশন বাটনে ক্লিক করে ভিজিটররা ওয়েবসাইটের নির্দেশিত পেইজে চলে যাবে এবং সেখানে একটি ফর্ম পাবে যেখানে কিছু ইনফরমেশন দিয়ে ভেরিফাই করতে হবে।
  • ইনফরমেশন সাবমিট করে তারা ফর্মটি ফিল আপ করবে এবং ফ্রী অফারটি নিয়ে নিবে।

আশা করি বুঝতে পারছেন সাইটে রিটার্নিং ভিজিটর পেতে যে কোন পদ্ধতির চাইতে ব্লগিং অনেকাংশে কার্যকরী।

৩. অথরিথি বিল্ড আপ করতে

অথরিথি বিল্ডিং হচ্ছে ব্র্যান্ডিং, ব্লগার হিসেবে নিজেকে পাঠকদের কাছে পরিচিত করে তোলা বা যে বিষয়ের উপর লিখছেন সে বিষয়ে নিজের যোগ্যতার প্রমাণ দেওয়া। এটি যেহেতু বিজনেস ব্লগিং এক্ষেত্রে ব্র্যান্ডিংটা হবে আপনার কোম্পানি বা ওয়েবসাইটের। তবে হ্যা আপনি যদি নিজেই ব্লগিং করেন তাহলে প্রতিষ্ঠানের সাথে সাথে নিজেরও ভাল কমিউনিটি হয়ে যাবে অর্থাৎ কোম্পানির সাথে নিজেরও ফ্রী ব্র্যান্ডিং হবে।

অধিকাংশ ভাল বিজনেস ব্লগগুলিতে দেখবেন প্রত্যেকটি পোস্টে তারা তাদের কাস্টমারদের গুরুত্ত্বপূর্ণ কমন প্রশ্নগুলোর রিপ্লাই দিয়ে থাকে। এভাবে হয় কি টাইমলি রিপ্লাই দেওয়ার মাধ্যমে টার্গেটেড কাস্টমারদের কনফিউশনগুলো দূর করা যায়। এতে করে তাদেরও আপনার কোম্পানির প্রতি ভাল আস্থা তৈরি হয়ে যায় অর্থাৎ তাদের কাছে অটোমেটিকলি কোম্পানির অথরিথি বিল্ড আপ হয়ে যায়। আর ইউজারদের কাছে আপনার কোম্পানির যদি ভাল ধারণা তৈরি হয়ে যায় তাহলে তারা অন্য কোম্পানি থেকে সার্ভিস নেওয়ার আগে অন্তত একবার হলেও আপনার কোম্পানির কথা ভাববে। যে কারণে তাদেরকে নিজেদের কোম্পানির পারমেনেন্ট কাস্টমার হিসেবে পাওয়ার ভাল সম্ভাবনা থাকে।

৪. লং-টার্ম রেজাল্ট পেতে

সবসময় সহজভাবে চিন্তা করবেন, এত জটিলতায় যাওয়ার দরকার নেই। ধরুন, দুই এক ঘন্টা সময় নিয়ে সুন্দর ইনফরমেটিভ একটি ব্লগপোস্ট লিখলেন এবং সাথে সাথে পোস্ট দিয়ে দিলেন। তাতে কি হবে? খুব বেশি কিছু না হোক আজকে অন্তত ১০০ জন সেই পোস্টটি পড়বে এবং সেখান থেকে অবশ্যই ১০ জন সাইটের নিয়মিত ভিজিটর পেয়ে যাবেন। বিভিন্ন স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইট বা অন্য কোনভাবে পরেরদিন আরো ৫০ জন আপনার পোস্টটি পড়ল এবং সেখান থেকে ৫ জন ভিজিটর পেলেন। আরো কয়েকদিন পরে ভিউয়ার সংখ্যাটা আরেকটু বাড়বে এবং ভিজিটরও কয়েকজন বাড়বে। সেই পর্যন্ত সবকিছু কাটছাট করে আপনার সাইটের রেগুলার ভিজিটর সংখ্যা কম করে হলেও ১৫ জন থাকবেই অর্থাৎ অন্তত ১৫ জন লোকে আপনার সাইটটিকে মনে রাখবে এবং প্রয়োজন পড়লে তারা অবশ্যই আপনার সাইট ভিজিট করবে।

শুধু কি তাই? আপনার ব্লগ পোস্টটি এখন সার্চ ইঞ্জিনের র‍্যাংকিংয়ে আছে অর্থাৎ সম্ভাব্য কী-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ দিলে পাওয়া যাচ্ছে। তার মানে কি? দিন যাবে, মাস যাবে, বছর চলে যাবে কিন্তু আপনার সেই একটি পোস্টের মাধ্যমেই কন্টিনিউ সাইটে ভিজিটর বাড়তে থাকবে। আর তাছাড়া সেই  পোস্ট বাদেও আপনিতো আরো পোস্ট দিবেন। সেগুলোতে কি ভিউয়ার পাবেন না? সেই ভিউয়ারদের থেকে কম করে হলেও ১৫ জন রেগুলার ভিজিটর পাবেন না? এবং দিন, মাস, বছর শেষে সেই পোস্টের মাধ্যমে ভিজিটর বাড়বে না? অবশ্যই বাড়বে। কাজেই খুব সহজভাবেই চিন্তা করে দেখুন আজকের দুই এক ঘন্টা সময় নিয়ে লেখা একটি পোস্ট ভবিষ্যতে আপনার সাইটে হাজার লক্ষ ভিজিটর বাড়িয়ে দিতে পারে এবং সাইটকে  লং-টার্ম লিড দিয়ে যাবে।

কাজেই অনলাইন বিজনেসের ক্ষেত্রে বা ওয়েবসাইটের প্রচার বাড়ানোর জন্য ব্লগিং এর কোনো বিকল্প নেই। লেখার শুরুতেও বলেছি এখনো বলছি অন্য অনেক ভাবেও সাইটের বিজ্ঞাপণ করা যায়, সাইটে ভিজিটর বাড়ানো যায় কিন্তু ব্লগিং এর তুলনায় সেগুলো অতি নগন্য। তাই আপনাকেই বলছি, অনলাইন বিজনেস এর ব্যাপারে যদি আগ্রহী হন উপরের টিপসগুলো নিয়ে চিন্তাভাবনা করুন এবং সঠিক ট্র্যাকে থাকার চেষ্টা করুন।

আমাদের ব্লগসাইট থেকে ঘুরে আসতে পারেনঃ জেনেসিস ব্লগ.কম        টেকবাংলাদেশ .কম

Level 0

আমি Antar Chakma। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 8 টি টিউন ও 14 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আমি অন্তর চাকমা। পড়াশুনা করি পাশাপাশি এস ই ও রিলেটেড কাজ করি । নিত্য নতুন অনেক কিছু আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করব। ফেইসবুকে আমি http://www.facebook.com/antar.looser


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস