[সায়েন্স ফিকশান] শুভ্র রঙের গ্রহে………..

এক.


প্ল্যানেট ইউ২৬৫এফসি

ঘুম থেকে জেগে উঠলাম। পাশে ফাস্টিগ ঘড়িরদিকে তাকিয়ে দেখলাম ঘুমের সময় এখনো শেষ হয়নি। কিন্তু আজ বার বার ঘুম ভেঙে যাচ্ছে। যাবেই বা না কেন? মানব জাতির ইতিহাসের অবিস্বরনীয় একটি মাইল ফলক রচিত যে যাচ্ছে আমার দ্বারা। কিন্তু তার জন্য আরও দুদিন বাকি। তাহলে? আমার অবচেতন মনে কি কিছু ধরা পরেছে? পরতে পারে। আর ঘুমাবনা। উঠে পরলাম। আটোমেটিক লাইট জ্বলে উঠতেই হাজির হল অ্যানি ভি২আর২৫ হাতে এক গ্লাস সবুজ স্পিডাইল । এটাই চাচ্ছিলাম। এজন্যই ৫ মাত্রার মডেল হওয়া সত্বেও অ্যানিকে ছাড়তে পারিনি। কারন ও অনুভিতি বুঝতে পারে। কিন্তু বর্তমানের গুলো পারে না! কারন মানুষের অনুভুতি বোঝার পর রোবট গুলো এমন সব কাজ করে ফেলত যা শুধু মানুষেরই করার অধিকার সংরক্ষিত। তাই ৫ মাত্রার ভি২ মডেলের রোবট গুলো নিষিদ্ধ হয়ে যায়। কিন্তু আমি বিশ্বের শ্রেষ্ঠ বৈজ্ঞানিক হওয়ায় এটা রেখে দিয়েছি। ছাদে যাব বলে ঠিক করলাম।

নেক্সটিউবে ঢুকলাম। আমার ছায়ার মত পেছন পেছন ঢুকে গেল অ্যানি। সবুজ প্রকৃতির তাজা হাওয়ায় দেহ, মন জুরিয়ে গেল। সূর্যের দেখা নেই। এত আগে ওঠার কারনে নিজের উপরেই রাগ হল। বনের মাঝে দোতলা ল্যাবেই আমার বাস। শুধু তাই না এই গ্রহে আমি আর অ্যানি ছাড়া কেউ নেই। শুনতে অবাক লাগলেও আমার নিরাপত্তার জন্যই এত কিছু। আমার অবাস্থান সামরিক বাহিনীর প্রধান ইশতি ছাড়া আর কেউ জানেনা। আরেক জনকে অবশ্য আমি বলেছি...... আমার ভাবনার সাগরে ডুবতে সময় লাগল না।

আমার ভাবনার ব্যাত্যয় ঘটিয়ে সময় হাতের রিটারের বতি জ্বলে উঠল। ওপেন সিগন্যালে কেউ কিছু বলতে চাচ্ছে। কতদিন ইশতি ছাড়া কোন মানুষের সাথে কথা বলি না! যদিও ওপেন সিগন্যালে কথা বলা যাবে না। যেই হোক কথা তো শোনা যাবে!

যান্ত্রিক কন্ঠঃ বিসিভিটি ১৩২৫ ডিআইইউওয়াই বিসিভিটি ১৩২৫-টি৫ ডিএইচইউআইও ইউওপিআরটিজিএইচজেজে

সিগনাল বন্ধ হয়ে গেল। আমার কোড মেসেজ দেখে নয় চরম বিরক্তি হচ্ছিল যান্ত্রিক কন্ঠ শূনে। কি বিশ্রি সে কন্ঠ! মনে হয় যন্ত্রটা ইচ্ছা করেই কম্পাঙ্ক নির্দিষ্ট রেখেছিল। রিটারে দেখলাম...................

ইউ এইচ ডি সি সদর দপ্তর

হ্যান্সিঃ ওদের কি ডার্ক এস্টার গ্যালাক্সি দিয়ে অরক্ষিত অবস্থায় পাঠানো ঠিক হচ্ছে?

ইশতিঃ সেটা বোধয় আপনার চেয়ে আমি কম বুঝিনা।

হ্যান্সিঃ কিন্তু তাও কেন....

ইশতিঃ দুদিন পর ইতিহাস রচিত হতে যাচ্ছে ভুলে গেলেন?

হ্যান্সিঃ তাই বলে পাচঁটা স্ট্রপার পাঠানো যায় না?

ইশতিঃ না। আপনি আছেন। আপনি বহুবার নীল মানব নিয়ে ডার্ক এস্টার অঞ্চল দিয়ে গিয়েছেন।

হ্যান্সিঃ কিন্তু এবার একটা দুটা নয় ১৫ টা তাও আবার হিমায়িত নয়, জ্যান্ত।

ইশতিঃ স্পেস শিপটাও ১১ মাত্রার যা মহাবিশ্বের সেরা এবং আপনিই প্রথম চালাচ্ছেন।

হ্যান্সিঃ টি-৫৫ সেকেন্ড সময়ের মধ্যে আমরা ডার্ক এস্টার গ্যালাক্সিতে প্রবেশ করব।

ইশতিঃ শুভ হোক।

হ্যান্সিঃ আপনি যদি মনে..........

ইশতিঃ করব না।

ডিসপ্লে থেকে চোখ সরাতেই সামরিক বাহিনী প্রধান ইশতি সার্জেন্ট টিক্সকে হন্তদন্ত ছুটে আসতে দেখলেন।

“এইমাত্র ওপেন সিগন্যালে একটা কোড মেসেজ ৫ টা গ্যালাক্সি ভেতর দিয়ে পাস করেছে” এক নিশ্বাসে বললেন টিক্স।

“এতে কী বলা হচ্ছে?” জিজ্ঞেস করলেন ইশতি।

“আমি তোমার কাছে আসছি” জবাব দিলেন সার্জেন্ট টিক্স।

“যে পাঁচটা গ্যালাক্সি দিয়ে সিগন্যাল গিয়েছে তার মধ্যে ইউওয়াইটি-৫ আছে?” জিজ্ঞেস করলেন ইশতি।

“জ্বী স্যার” সার্জেন্ট বুঝতে পারছেন না কেন জেনারেল এই কথা জিজ্ঞেস করলেন।

“ঠিক আছে তুমি যেতে পার। ভবিষ্যতে সামান্য বিষয় নিয়ে উত্তেজিত হবে না”- উদাসিন ভাবে বললেন সামরিক প্রধান।

“কিন্তু স্যার এটার কম্পাঙ্ক ৩২০০০০-৩২০০০০.০১ এর মধ্যে ছিল”-সার্জেন্ট আরও বললেন “কম্পাঙ্ক ইমুলেটার দিয়ে স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে এটা নীল মানবদের কাজ”।

“কিন্তু এধরনের কাজ করতে যে সিস্টেম দরকার তা শুধু এখানেই আছে!” অবাক হয়ে বললেন প্রধান।

“আরেকটা যায়গায় আছে স্যার”- এবার চিন্তিত মনে হল সার্জেন্ট কে।

“হান্সির শিপে!” হঠাৎই উত্তজিত হয়ে হয়ে উঠলেন প্রধান।

দ্রুত তিনি কন্ট্রোল প্যানেলে ছুটে গেলেন। ক্যাপ্টেন হ্যান্সিকে সিগন্যাল প্রেরন করার সাথে সাথে হ্যান্সির গম্ভীর মুখ ভেসে আসল।

কিন্তু দেখে খুশি হলেন না। চিন্তিত মনে। বললেন “ভুলে আপনার সাথে কানেক্ট হয়েছে”- কানেকশান ড্রপ করে বললেন “হায় আল্লাহ মানব জাতিকে রক্ষা করুন”।

“স্যার কিছু হয়েছে?” জিজ্ঞেস করলেন সার্জেন্ট।

“এজনই বলতে পারে” আনমনে বললেন প্রধান।

“কে?” প্রশ্নটা সার্জেন্ট করলেও তাকিয়ে আছে সব কর্মকর্তা কর্মচারী।

“বিজ্ঞানী ইমরান” যেন ঘরে প্লাজমা গ্রেনড ব্রাস্ট হয়েছে এমনি ভাবে সবাই চুপ হয়ে গেল।

রেয়াড়ার মত নিরবতা ভাঙ্গলেন সার্জেন্ট টিক্স “কিন্তু তিনি তো মৃত”।

“না” এই ছোট্ট উত্তর দিয়েই কমুনিকাশান ঘরের সবাইকে কাপিয়ে দিলেন প্রধান।

তিনি চিবিয়ে চিবিয়ে আদেশ দিলেন “সব ইনডোর, আউট ডোর বন্ধ করে দাও। একাটা পরমাণুও যেন এপাশ ওপাশ না হয়। সব সার্ভিস বন্ধ করে দাও। পাওয়ার উৎপাদন সর্বোচ্চ কর। প্ল্যানেট ইউ২৬৫এফসি তে ফোকাস কর। সিভি১২৫ ছাড়া কোন সিগন্যালে আমার উনমুতি ছাড়া সাড়া দেবে না। এসভি১১সি১ শিপের হিডেন এলাগ্রিম চালু কর। রিটার সিভি১২৫ তে সিগন্যাল পাঠাও”।

তার কাছে থেকে কখনো এ ধরণের গলা শুনেনি ইউ এইচ ডি সি এর কোন কর্মকর্তা কর্মচারী। তারা সাথে সাথে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে শুরু করল।

“বাইদা ওয়ে সার্জেন্ট, কেউ যেন একা চলা ফেরা না করে। কমপক্ষে দুজন এক সাথে থাকে সেটা দেখার দায়িত্ব তোমায় দিলাম”- হাসি মুখে বললেন প্রধান।

“ইয়েস স্যার। মাই প্লেজার” বলে স্যালুট করে দ্রুতই কমুনিকাশান রুম থেকে বের হয়ে গেলেন সার্জেন্ট।

নিজ হাতে কমুনিকাশান রুম লক করলেন প্রধান। এখানে কেউ ঢুকতে হলে এটা ভেঙে ঢুকতে হবে। এখন পর্যন্ত কোন অস্ত্রের সন্ধান পাওয়া যায়নি যা দিয়ে এটা ভাঙ্গা যায়। সে মতে কেয়ামত ছাড়া কেউ ঢুকতে পারার কথা নয়। কিন্তু একটু আগের ঘটনায় প্রভু আল্লাহ্‌র বলে দেওয়া “আমি মানুষকে শ্রেষ্ঠ হিসেবে সৃষ্টি করেছি”- বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে। নাকি সেটা মানুষের অন্য পর্যায় এর কথা বলা হয়েছে? তারা আগে চলে গেছে নাকি ভবিষ্যতে আসবে? কারন বর্তমানে বিশ্বের যে অবস্থা এতে মানুষের শ্রেষ্ঠত্বে চির ধরেছে। তারা দুর্নিতি, রাহাজারিতে বিশ্ববাসীকে অবাক করেছে। অতীতের “কেভ ম্যান” যদি শ্রেষ্ঠ না হয় তবে, বর্তমানের গুলো শ্রেষ্ঠ তার প্রমান কী? অথবা ভবিষ্যতে শ্রেষ্ঠরা আসবে। নাস্তিক কিংবা গবেষক যার মতই সামরিক প্রধান চিন্তা করছিলেন না কেন তার চিন্তায় ব্যাঘাত ধটাল একটা কন্ঠ।

“স্যার ক্যাপ্টেন হ্যান্সি এর শিপ, দুঃখিত এসভি১১সি১ শিপের হিডেন এলাগ্রিম চালু করা যাচ্ছে না” বললেন কমুনিকাশান সেক্টরের ক্যাপ্টেন টিনা।

“জানতাম” উদসিন ভাবে বললেন সামরিক প্রধান।

ভয়ানক চটে গেলেন রাগচটা ক্যাপ্টেন টিনা আরে এটা চালু করতে আমার ঘাম ছুটে মেকাপ উঠে গেল। বদমাশ তুই আগে বলববি না! তাহলে এমনি কষ্ট হয়? এভাবেই মনে মনে ক্ষোভের ঝাল মেটালেন টিনা। কারন তিনি ভালো ভাবেই জানেন “মাইন্ড রিডার” টাইপের কোন যন্ত্র এখনো আবিষ্কার হয়নি। হলেও অন্তত এই বেকুবটার কাছে নেই। কেননা থাকলে যেদিন প্রথম এ রুমে ঢুকেছিলেন সেদিনই তার চাকরি চলে যেত! (পাঠক, তিনি মনে মনে যাই বলুক তাতে আমার মাথা ব্যাথা নেই। আপনার আছে?) - গম্ভীর স্বরে বললেন, “রিটার সিভি১২৫ তে সিগন্যাল পাঠাতে পুরো ইউনিভার্স সার্চ করব। নাকি লোকেশানটা বলবেন?”

“প্ল্যানেট ইউ২৬৫এফসি” আস্তে আস্তে বললেন সামরিক প্রধান।

“স্যার, সা্কসেসফুলি কানেক্টেড...........একি.............

শিপ এসভি১১সি১

আর কতক্ষণ আছে? অনির্দিষ্ট কাউকে জিজ্ঞেস করলেন ক্যাপ্টেন হ্যান্সি।

“টি-১৫৬৮ সেকেন্ডের মধ্যে আমরা ডার্ক এস্টার গ্যালাক্সিতে ঢুকব” বললেন প্রফেসর সাবিহা।

“স্যার আমার একটা প্রশ্ন আছে। আপনি বিরক্ত না হলে বলতাম” অনুমুতি চাইলেন সাবিহা।

“অবশ্যই। আপনি শিক্ষানিবিশ একথাটা আমি ভুলিনি” হাসি মুখে বললেন ক্যাপ্টেন হ্যান্সি।

“ল্যাবে আপনার সম্পর্কে যা ধারনা পেয়েছি তাতে বোঝা যায় আপনার ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় আপনাকে বিপদ-আপদ আগে জানিয়ে দেয়। আপনি ১৫টা জ্যান্ত নীল মানব নিয়ে আমরা ডার্ক এস্টার গ্যালাক্সি দিয়ে যাচ্ছেন। তাও আবার অতিরিক্ত স্ট্রুপার ছাড়া । তার মানে কোন বিপদের সম্ভাবনা নেই?” নিজের ভয় লুকানোর ব্যার্থ চেষ্টা করলেন সাবিহা।

“না। আমার মনে হয়েছে নিলেই বেশি বিপদ হত। তাছাড়া বহুবার আমি নীল মানব নিয়ে আমি আমরা ডার্ক এস্টার গ্যালাক্সি দিয়ে গিয়েছি। হয়ত আগে একটা দুটা তাও হিমায়িত। কিন্তু হিমায়িত মানে মৃত নয়। তাছাড়া হিমায়ন পদ্ধতি হয়ত নীল মানবদের উপর কাজ করেনা। যেহেতু একটা নিতে পেরেছি দশটাও নিতে পারব কিংবা বিশটাও” ভিত সাবিহা কে আশস্ত করতে চাইছেন হ্যান্সি। কিন্তু তার মনে হচ্ছে নিজের নাকেই বিপদের গন্ধ পাচ্ছেন।

“চাইলে ওই মনিটরে দেখ” এই বলে তিনি নীল মানবদের সেলের ছবি তুলে ধরলেন।

“সারা দিন তাকিয়ে থাক”- হাসতে হাসতে বললেন তিনি।

কিন্তু মনিটরে যা দেখলেন..............

চলবে........................

নির্ঘন্টক

১ ফাস্টিগ ঘড়িঃ বিশেষ ধরণের ধড়ি। যাতে ইউনিভার্সাল সময় দেখা যায়।

দেখুন তো আমার কল্পনার সাথে আপনার কল্পনা মিলে কিনা?

২ ওপেন সিগন্যালঃ বিশেষ ধরণের আন আন-এনক্রিপ্টেড সিগন্যাল যা যে কেউ ধরতে পারে।

দেখুন তো আমার কল্পনার সাথে আপনার কল্পনা মিলে কিনা?

৩ ইউ এইচ ডি সিঃ ইউনিভার্সাল হিউম্যান ডিফেন্স অ্যান্ড সিকুরিটি।

দেখুন তো আমার কল্পনার সাথে আপনার কল্পনা মিলে কিনা?

৪ কম্পাঙ্ক ইমুলেটারঃ মহাজগতে আছে হাজারো প্রানী। সবার কম্পাঙ্ক এক নয়। তাই কম্পাঙ্ক ইমেলেটার দিয়ে ভাব আদান প্রদান হয়।

৫ নীল মানবঃ মানুষের এক অপভ্রংশ। যারা নিজেদের উন্নত করতে। শরীরে নানা উন্নতি ঘটিয়েছে। তাদের দেহ এতই উন্নত হয়েছে যে তারা আর মানুষ নেই। তারা পূর্ণ ইউনিভার্স দখল করতে চায়। দেহ নীল হয়ে গেছে। বিস্তারিত পাবেন মুহাম্মদ জাফর ইবালের বইয়ে 😛 ।

দেখুন তো আমার কল্পনার সাথে আপনার কল্পনা মিলে কিনা?

৬ রিটারঃ এক ধরণের যন্ত্র। যা হাতে লাগানো থাকে। ওপেন সিগন্যাল ও এনক্রিপ্টেড সিগন্যাল। রিড করতে পারে। কম্পাঙ্ক ইমুলেশান করতে পারে।

দেখুন তো আমার কল্পনার সাথে আপনার কল্পনা মিলে কিনা?

৭ ডার্ক এস্টার গ্যালাক্সিরঃ একটা গ্যালাক্সি যাতে কোন জীবিত নক্ষত্র নেই! সব কটাই শক্তিশালী ব্ল্যাকহোল 🙁 এই যায়গা মানুষের জন্য অনেক বিপদজনক। কারন মানুষ শারীরিক সীমা ব্দধতার কারনে ব্ল্যাক হোল দেখতে পায়না। কিন্তু নীল মানবদের সীমাব্দধতা কম। তাই এই গ্যালাক্সি তাদের অভয় অরণ্যে পরিণত হয়েছে।

দেখুন তো আমার কল্পনার সাথে আপনার কল্পনা মিলে কিনা?

৮ স্ট্রপারঃ স্পেস শিপ। যা আধুনিক গোলাবারুদ ও অস্ত্র যুক্ত এবং ইউ এইচ ডি সি এর তিনজন সদস্য এক একটা পরিচালনা করেন।

দেখুন তো আমার কল্পনার সাথে আপনার কল্পনা মিলে কিনা?

৯ স্পিডাইলঃ পানিয় বিশেষ। যাতে প্রয়োজনীয় পুষ্টি ও ভিটামিন থাকে। খেতে অনেক মজা! 😆

দেখুন তো আমার কল্পনার সাথে আপনার কল্পনা মিলে কিনা?

উৎসর্গঃ

আমার আব্বা,আম্মা

CEO & CTO মেহেদি ভাই

টিউনার জাকির ভাই

টিউনার সাবিহা আপু

বিশেষ দ্রব্যষ্টঃ আমার পূর্ব অনুমতি ব্যাতিরে এই টিউন/পোস্ট/গল্প/সায়েন্স ফিকশান কোন প্রকার কপি হলে। সাইট/পোস্ট এডমিন বিপদে পরবেন। কেমন বিপদ জানতে রিয়া আপুর পোস্টটি পড়ার অনুরোধ রইল।

আপনি ইমেলে পরের পর্ব পেতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।পরের পর্ব প্রকাশ হলে ইমেল পাবেন।


আপনি আমার আগের টিউন গুলো মিস করেন নি তো?

আমার সর্বশেষ তিনটা টিউনঃ

কেমন হবে আমাদের উইন্ডোস ৮? (ল্যাব থেকে এক্সক্লুসিভ)

“এটি একটি প্রতিবেদন টেক হিউমার নয়” ২০১০ সালে প্রতি সেকেন্ডে ৭ টি করে উইন্ডোজ সেভেন এর লাইসেন্স বিক্রি করেছে মাইক্রোসফট। খবর সূত্র মাইক্রোসফট প্রেস রিলিজ ২০১১-৬-১ ২০১১ সালের কনজুমার ইলেকট্রনিক শো (CES)  মাইক্রোসফট নিশ্চিন্ত.................

অসাধু টিউনারের কেচ্ছা কাহিনী [আপডেট]

টিটির সাথে আছি প্রায় ২ বছর কিন্তু এমন কিছু কখনো দেখিনি!! 🙁 আজ সকালে (৭-২-১১) টিটিতে ঢুঁকেই দেখি একটি পোস্ট রিপিট হয়েছে tune-id-51016 ও tune-id-51127 দুটিই ফ্রন্ট পেজে নিচে নিচে আছে ।দেখুনঃ সম্পূর্ণ ইমেজ.....................

বিশ্বের সেরা দশ ওয়েব সাইট (মোট ৬ ধরনের সেরা দশ)

বিশ্বের সর্ব বৃহত্তম  DNS সার্ভিস প্রদানকারী পর্তিষ্ঠান হচ্ছে OpenDNS® তারা প্রতিদিন ৩০ বিলিয়ন ডিএসএন কিউরি সলভ করে, ১৫ মিলিওন আইপি সার্ভিস দেয়, মোট ওয়েব ট্রাফিকের ১% তাদের হাতের মাধ্যমে সেবা পায়। তাদের করা..............

পরের পর্ব পড়তে মন্তব্য করুন। নয় তো...............

Level 0

আমি নতুন পন্ডিত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 12 টি টিউন ও 1165 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আমি ঢাকার ছেলে,ইমরান।দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। ফ্রীল্যান্স আর পড়ালেখা নিয়ে জীবন।বাংলাদেশের নাগরিক হতে পেরে আনন্দিত। অন্যদের উৎসাহ দিতে ভাল লাগে। ইন্টারনেটে বাংলা লিখতে দারুন ভালোবাসি। CMS জুমলা জানতে, সমস্যায় সাহায্য করতে পারলে খুশি হব। ফোনঃ ০১৭৫১৭২৬০৩৪ আমার ফেসবুক প্রোফাইল অথবা আমার সাথে যোগাযোগের সকল সম্ভাব্য উপায়


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

ছবি গুলো আনেক সুন্দর আমার কাহিটা ভালো লাগলো ধন্যবাদ।

    ভাই আমি কাহিনী এখনো লিখিনি আপনি কিভাবে ধরলেন? নাকি আমার ওয়ার্ড ডকুমেন্ট পেয়ে গেছেন 🙁
    আপনাকে পড়ার জন্য ধন্যবাদ 😀

ভাই জটিল লিখলেন।

    আমার মনে হচ্ছে এই কমেন্টটা না পড়ে…………………………… কারন আমি বাংলায় লিখেছি……….জটিল পারিনা!

ভাইয়া আপনে তো নতুন পন্ডিত না । আপনি তো অনেক পুরাতন আর অনেক অভিগ্গ এবং জটিল পন্ডিত । খুবি ভাল লাগছে অনেক ধন্যবাদ ।

    না ভাই

    আমার ইয়ানংনেস বুঝাতেনতুন আর জ্ঞান বোঝাতে পণ্ডিত ক্লিয়ার?

হুমমম পন্ডিত মশাই। শব্দগুলো উচ্চারন করতে তো দাঁতগুলো নড়বড়ে হয়ে যায়। নেক্সট পর্ব কবে আসছে?

    স্পিডাইল খাইতে মঞ্চায় ;(

    আপাদত স্পিড+ডাইল খেয়ে নেন। পরের পর্বে আপনাকে এক বতল স্পিডাইল এনে দেব। 😀

    বুঝলাম তুমি এই বিষয়ে বিশেষ+অজ্ঞ 😆

    বুঝলাম আপনি এই বিষয়ে শান্তশিষ্ট লেজ বিশিষ্ট 😆

    নতুন পন্ডিত ভালো হচ্ছে না কিন্তু 😛

প্রফেসর ……………….. মজা পেলাম।

অফটপিকঃ ভাই তুমি ধানমন্ডি গভঃ বয়েজ হাই স্কুল এ পড়ছ। আমি পাশের একটা স্কুল থেকে পাস করেছি।ভাই তোমার র আমার এলাকা পাশাপাশি।আমি তাজমহল রোড এ থাকি।science এ পড়লে মকবুল স্যার কে চিন।আফিয়া আপা কে চিন।

    আপনি যখন আমাকে একটা টিউন ডেডিকেট করেছিলেন তখন বলেছিলাম আমার মাথায় 💡 এটাই সেই 💡

    ১. তাজমহল রোড চিনি না।
    ২.মকবুল স্যার কে কমার্সে পড়েও চিনি। পরশুও তার কোয়ার্টারে তার সাথে দেখা হয়েছিল।
    ৩.আফিয়া আপা নাম আজকে প্রথম থুরি কালকে রাতে প্রথম শুনলাম।
    ৪.আমি ধানমন্ডি লেগের ঐ পাড়ে থাকি।

চরম ………………

    ভাই আমি ভয়ে আছি পাছে আপনি এটা ডিলেট/ড্রাফট করে দেন !

    আমার মত ছোট টিউনারের টিউনে মন্তব্য কবার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ।

দুর্দান্ত, চালিয়ে যান..

    আপনি সেদিন সাহস দিয়েছিলেন বলেই লেখা 😀 না হলে লিখতে পারতাম না। তাই আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট ছোট করব না।

কঠিন কঠিন সব শব্দ দিয়ে ভরিয়ে ফেলছেন 🙂 পড়তে আসলেই কষ্ট হয়ার কথা… কিন্তু না হয়ে ভালো লাগল… পরের পার্ট এর অপেক্ষায়…
আমি ও একটা নিয়ে আসছি… 😛

    আহ্‌ অনেক উপমা বাদ দিয়েছি। ওখানেও যদি সেভেন আপ খাওয়াই, রকেটে চড়াই, মোবাইল চালাই তাইলে তো এটা গাজাখুরি ফিকশান হয়ে যাবে !!!

    ওকে পরের বার কমিয়ে দেব 🙂 ।

    ঐ ভাষা আন্দোলনেরটা? ওটার জন্যই আমারটা লিখতে……………..

সাইন্স ফিকশন নামে বিভাগ খোলার জন্য মেহেদি ভাইয়ের প্রতি অনুরোধ…

    দুই একটা সায়েন্স ফিকশানের জন্য কি বিভাগ খোলার দরকার আছে? আমরা লিখতে থাকি পরে যেলহ যাবে 😀

সায়েন্স ফিকশন পড়তে ভয় লাগে 🙂

আপনার সায়েন্স ফিকশন অনেকটা আইজ্যাক আজিমভের ফিকশনের মত লাগলো ….. 🙂

অবশ্যই অনেক সুন্দর হয়েছে।
নির্ঘন্টক গুলা সিরিয়ালে দিলে পড়তে সুবিধা হতো।
চালিয়ে যান………………. 😀 🙂

Level 0

kisu bolar nai……..