তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবসা : শুরু ও সাফল্যের পথ

ব্যক্তিগত ব্যস্ততার কারণে দীর্ঘদিন যাবত প্রিয় টেকটিউনস এ লেখালেখির সুযোগ হয়ে উঠে না। আর্টিকেলটি আমার স্যারের লেখা। আশা করি নতুন উদ্যোগতাদের জন্য অনেক কাজের হবে।

সৈয়দ আলমাস কবীর: আপনি কি সৃজনশীল, সুশৃঙ্খল এবং বুদ্ধিমান? আপনি কি ঝুঁকি বা চ্যালেঞ্জ নিতে পিছপা হন না? আপনি নিজে কি আইটি-স্যাভি? আইটি-র যে বিশ্বজুড়ে জয়জয়কার, এ নিয়ে আপনি কি উদ্দীপিত? আপনি কি আপনার নিজের ব্যবসা শুরু করতে চান? আপনি যদি এই প্রশ্নগুলোর উত্তর "হ্যাঁ"; দিয়ে থাকেন, তা’হলে এই বিশ্বব্যাপী বিলিয়ন ডলারের ক্রমবর্ধমান আইটি শিল্পে নিজেকে সম্পৃক্ত করে লাভবান হওয়ার এটিই সঠিক সময়!

কিন্তু শুধুমাত্র নিজে প্রতিভাবান বা দক্ষ বলে অথবা ‘নিজেই নিজের বস্‌ হব’ এই চিন্তা করে ব্যবসায় ঝাঁপিয়ে পড়বেন না! অবশ্যই আপনার প্রতিভা আপনাকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে; তবে মনে রাখতে হবে, একজন সফল ব্যবসায়ীর চিন্তাধারা কিন্তু আলাদা রকমের। একটি আইটি কোম্পানি শুরু করতে প্রথমেই আপনাকে চিন্তা করতে হবে মূলধন, প্রযুক্তিগত জ্ঞান, দক্ষ জনবল, পরিচালনার অভিজ্ঞতা, বিপণন দক্ষতা ইত্যাদি নিয়ে। আইটি ব্যবসায়ে বিভিন্ন ধরণের মডেল থাকে। যেমন, প্রথমেই আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, আপনি কি আইটি পণ্য বানাবেন নাকি আইটি সেবা প্রদান করবেন। তারপর ঠিক করতে হবে, আপনার রেভেনিউ বা আয়ের মডেল। অর্থাৎ, আপনার সফটওয়্যার পণ্য বা সেবার কি কোনো মাসিক বা বার্ষিক লাইসেন্স ফি থাকবে, নাকি এককালীন মূল্য থাকবে। নাকি প্রতি লেনদেনের উপর আপনি চার্জ করবেন। আপনি আপনার পণ্য বা সেবা বিনামূল্যেও দিতে পারেন; সেক্ষেত্রে পণ্য বা সেবার সঙ্গে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে আপনি আয় করতে পারেন। সবার প্রথমে মনে রাখতে হবে, আইটি ব্যবসায়ে সাফল্যের জন্য আপনার নিজের এ বিষয়ে সম্যক জ্ঞান অথবা অভিজ্ঞতা থাকা জরুরি। অন্যথায় আপনার কর্মচারীদের দ্বারা আপনি প্রতারিত হতে পারেন। আপনার নিজের যদি আইটি-তে ভাল জ্ঞান না থাকে, তবে আপনি একজন সহযোগী বা পার্টনার নিতে পারেন যার এ বিষয়ে পারদর্শিতা রয়েছে। আপনি নিজেও কোনো ট্রেনিং নিয়ে এ বিষয়ে ধারণা নিতে পারেন। আরও ভাল হয় যদি আপনি অন্তত এক থেকে দু’বছর কোনো সফল আইটি কোম্পানিতে কাজ করার সুযোগ পান। এতে আপনার ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতার সঙ্গে সঙ্গে একটি অফিসের কাজকর্মের পরিবেশ ও ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে ভাল ধারণা হবে। কি করে ক্রেতা বা ব্যবহারকারীদের চাহিদা পূরণ করা যায়, কি করে নতুন পণ্যের বিপণন করা হয়, সফটওয়্যার পণ্য বা সেবার মূল্য কিভাবে নির্ধারণ করা হয় ইত্যাদি সম্পর্কে শিক্ষা নিন। আইটি ব্যবসায়ে জড়িত কোনো অভিজ্ঞ হিতৈষী বন্ধু অথবা আইটি বিষয়ক কোনো চেম্বার বা অ্যাসোসিয়েশনের সহায়তা ও পথনির্দেশনাও আপনাকে অনেক সাহায্য করতে পারে। একটি নতুন রকমের সফটওয়্যার পণ্য কিংবা সেবা সম্পর্কে ভাবুন। চিন্তা করুন, একজন ব্যবহারকারী আপনার এই পণ্য বা সেবা কেন ব্যবহার করবে। যখন বুঝবেন যে আপনার পণ্যের/সেবার একটা বাজার সৃষ্টি হয়েছে, তখনই আপনার কোম্পানি তৈরির কাজ শুরু করুন। বাজার অনুসন্ধান করুন যে একই ধরণের পণ্য বা সেবা নিয়ে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যেই আছে কিনা, অথবা বাজারে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে কিনা। আপনার সম্ভাব্য প্রতিযোগীদের সম্বন্ধে বেশি করে খোঁজখবর নিন। একটি ফোকাস গ্রুপ তৈরি করে আপনার পণ্য/সেবা সম্পর্কে মতামত নিন। পরীক্ষা করুন আপনার নতুন পণ্যটি টেকসই ও কার্যকর কিনা। সিদ্ধান্ত নিন আপনি এ ব্যবসায়ে আরও সময় এবং অর্থ বিনিয়োগ করবেন কিনা। ফোকাস গ্রুপ বা অন্য যাদের সঙ্গে আপনার পণ্য/সেবা নিয়ে আলোচনা করবেন, তাদের সঙ্গে আগেই একটি অপ্রকাশ-চুক্তি (নন-ডিস্‌ক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট) করে নিতে ভুলবেন না। আপনার পণ্য বা সেবা যদি পেটেন্ট বা কপিরাইটের উপযোগী হয়, তা’হলে অবশ্যই একজন পেটেন্ট-উকিলের সঙ্গে পরামর্শ করে তা অবিলম্বে করে ফেলা দরকার। আপনার পণ্য/সেবা যদি বিদেশেও উপলব্ধ হয়, তাহলে যে সব দেশে আপনি এই পণ্য/সেবা বিতরণ করতে চান, সে সব দেশেও আপনার পেটেন্ট বা কপিরাইট করিয়ে নেওয়া উচিৎ। এ ব্যাপারে আপনার উকিলের সাহায্য নিন। আপনার ব্যবসার একটি বিস্তারিত কৌশলগত পরিকল্পনা থাকা প্রয়োজন। এতে পণ্যের ব্র্যান্ডিং, বাজারজাতকরণ, প্রতিযোগী পণ্য, অর্থ বিনিয়োগ চাহিদা ইত্যাদির বর্ণনা থাকতে হবে। মনে রাখবেন, এই পরিকল্পনা করার আগে বাজার জরিপ ও অনুসন্ধান খুবই প্রয়োজন। বিপণন পরিকল্পনাও খুব জরুরি একটা বিষয়। ক্রেতা বা ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী আপনাকে ঠিক করতে হবে যে কিভাবে আপনি পণ্যের বিজ্ঞাপন করবেন, কোথায় বা কখন করবেন এবং কাদের উদ্দেশ্য করে করবেন। আপনার দৈনিক ব্যবসায়িক কার্যক্রম কিভাবে চলবে, পণ্য তৈরির টাইমলাইন কি হবে, প্রোগ্রামার/কর্মচারী কতজন লাগবে, কি কি সরঞ্জাম কিনতে হবে, আনুসাঙ্গিক আর কি কি খরচ হবে, কখন, কবে, কতটুকু আর্থিক বিনিয়োগ করতে হবে ইত্যাদির বিশদ বিবরণ আপনাকে বানাতে হবে। কোম্পানি নিবন্ধন করার আগে আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে এটি একটি ব্যক্তিমালিকানা প্রতিষ্ঠান হবে, নাকি পার্টনারশিপ বা লিমিটেড কোম্পানি হবে। কোনটি করলে সুবিধা হবে, এ বিষয়ে আবার আপনি একজন কোম্পানি বিষয়ক উকিলের পরামর্শ নিতে পারেন, বা আইটি বিষয়ক অ্যাসোসিয়েশন বা চেম্বারের সহায়তা নিতে পারেন। ইনকাম-ট্যাক্স, লোন-সুবিধা ইত্যাদি মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্তটি নিন। কোম্পানি নিবন্ধনের পাশাপাশি ট্রেড-লাইসেন্স, মূসক, টিন (ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর), ইত্যাদিও করিয়ে নিন। যদিও এখন আইটি কোম্পানি ট্যাক্সের আওতায় পড়ে না, তবুও আপনার টিন থাকা বাধ্যতামূলক। এবার সবচেয়ে কঠিন কাজটির সম্মুখীন হতে হবে আপনাকে। শুরু করতে হবে আপনার কোম্পানির জন্য বিনিয়োগকারী খোঁজা। আপনার যদি নিজস্ব মূলধন থেকে থাকে, তবে অবশ্য এটি বড় ঝামেলার কথা না। আপনি যদি কোম্পানিকে নিজস্ব অর্থবলে এক থেকে দু’বছর সফলভাবে চালিয়ে নিতে পারেন, তাহলে ভবিষ্যতে ভেঞ্চার ক্যাপিটাল-এর বিনিয়োগ পাওয়া সহজ হবে। এই ফান্ড পেতে হলে দেশি-বিদেশি ভিসি ফার্মগুলোর সঙ্গে আপনাকে যোগাযোগ করতে হবে। তাদেরকে আপনার বিস্তারিত ব্যবসায়িক পরিকল্পনা জানাতে হবে এবং বিনিয়োগে আকৃষ্ট করতে হবে। বাংলাদেশ ব্যাংকেরও উদ্যোক্তা ইকুইটি তহবিল (ইইএফ) রয়েছে আইটি উদ্যোক্তাদের আর্থিকভাবে সহায়তা প্রদানের জন্য। তবে বেসরকারি ভিসি-ই হোক বা সরকারি ইইফ-ই হোক, মনে রাখতে হবে যে, এই বিনিয়োগ নিলে আপনাকে আপনার কোম্পানির একটা অংশ ছেড়ে দিতে হবে। যদিও শর্ত থাকবে যে, নির্দিষ্ট সময় পরে যখন আপনি সুদ/লাভ-সমেত সেই বিনিয়োগ ফেরত দিয়ে দেবেন, তারাও আপনার ব্যবসায়ের শেয়ার আপনাকে ফেরত দিয়ে দেবে। এই প্রারম্ভিক বিনিয়োগ জোগাড় করার আরও কিছু উপায় রয়েছে। দেশে-বিদেশে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার মাধ্যমেও আজকাল ভেঞ্চার ক্যাপিটাল পাওয়া সম্ভব। এজন্য আপনাকে আইটি অ্যাসোসিয়েশন বা চেম্বারগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে। এবার আপনার কর্মী বাহিনী তৈরি করার সময়। এখানে একটা ‘মুরগী আগে, না ডিম আগে’ পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। আপনাকে ঠিক করতে হবে, আগেই কর্মী নিয়োগ দেবেন, নাকি কাজ পেলে তারপর কর্মী নিয়োগ দেবেন। নিজস্ব পণ্য বা সেবার ক্ষেত্রে আপনাকে আগেই এ নিয়োগ করতে হবে। তারপর, ব্যবসায় বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে জনবল বাড়াতে হবে। তবে, আউটসোর্স করেও আপনি এ কাজ করিয়ে নিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনার ব্যবসায়িক পরিকল্পনা তথা আর্থিক পরিকল্পনার উপর ভিত্তি করে সঠিক সিদ্ধান্ত আপনাকে নিতে হবে। জনবল তৈরিতে আপনাকে যথেষ্ট বুদ্ধিমান হতে হবে। আপনার কাছে কোটি টাকার মূলধন থাকতে পারে, কিন্তু যদি সৎ, আন্তরিক ও প্রতিভাবান কর্মীদল না থাকে, তাহলে সমস্ত বিনিয়োগই মাঠে মারা যাবে। মনে রাখবেন, আপনার কর্মীবৃন্দ আপনার সম্পদ। এই সম্পদ গড়ে তুলতে বিনিয়োগে কৃপণতা করবেন না। কারণ এরাই আপনার হয়ে কাজ করবে এবং এদের সাফল্যেই আপনার সাফল্য নিশ্চিত হবে। তাই সময় নিয়ে এমন একটি সুদক্ষ টীম গঠন করুন, যা সমন্বয়ের সঙ্গে উন্নতমানের কাজ করতে সক্ষম। আপনার কর্মী বাহিনী প্রস্তুত হয়ে গেলে আপনি আপনার পণ্য/সেবা তৈরির একটি টাইমলাইন বানান। এরপর দক্ষ প্রকল্প ব্যবস্থাপনা ব্যবহার করে কাজে নেমে পড়ুন। মনে রাখবেন, আপনার সফটওয়্যার পণ্য বাজারে ছাড়ার আগে সেটাকে বহুবার পুঙ্খানুপুঙ্খ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে। এ ব্যাপারেও আপনাকে নিয়মতান্ত্রিক হতে হবে। বাজার যাঁচাই ও গবেষণার সময় যাদের মতামত নিয়েছিলেন, তাদের মধ্যে থেকে কয়েকজনকে দিয়ে বেটা-টেস্টিং করাতে হবে। সকল ভুল-ভ্রান্তি দূর হওয়ার পরই আপনার পণ্য বাজারে ছাড়ার জন্য প্রস্তুত হবে। কিছু অভিজ্ঞ বিপণনকারী দিয়ে আপনার পণ্য/সেবার বাজারজাতকরণ শুরু করুন। এজন্য প্রয়োজনীয় সকল মার্কেটিং টুল, যেমন ওয়েবসাইট, ফেইসবুক পেইজ ইত্যাদি ব্যবহার করতে হবে। আপনার বিপণন পরিকল্পনায় আর্থিক সামর্থ্য থাকলে বিভিন্ন মাধ্যমে বিজ্ঞাপনও দিতে পারেন। প্রতিযোগী কোম্পানির পণ্য/সেবা এবং বাজার জরিপে পাওয়া তথ্য মাথায় রেখে আপনার পণ্য/সেবার মূল্য নির্ধারণ করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যে, এই মূল্য যেন কিছুতেই আপনার মোট খরচ, অর্থাৎ বেতন-ভাতা, ভাড়া, ইত্যাদির থেকে কম না হয়। ব্যবসায়ের সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ হলো একটানা প্রবৃদ্ধির পথে থাকা। ধারাবাহিক ভাবে যদি আপনি কাজ না পেতে থাকেন বা আপনার পণ্য/সেবা বিক্রি করতে না পারেন, তাহলে অচিরেই ব্যবসায়ের ভরাডুবি ঘটবে। তাই কোম্পানির মালিক হিসাবে আপনাকে সর্বদা সুচারু ভাবে নতুন নতুন ক্রেতা সংযোজন, উদ্ভাবনশীল প্রকল্প হাতে নেওয়া, বাজার পর্যবেক্ষণ, ব্যবহারকারীর চাহিদা পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে নিজের পণ্য/সেবার পরিবর্তন বা পরিবর্ধন ইত্যাদি বিষয়ে বিচক্ষণতার সঙ্গে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বাংলাদেশ সরকারের ‘ভিশন ২০২১’ রূপকল্পে আইটি শিল্পের প্রতি অনেক গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে এই শিল্পে এক অভূতপূর্ব গতিধারার সৃষ্টি হয়েছে। আপনিও এই অরোধ্য অগ্রযাত্রায় শরিক হোন। আপনার মেধা ও দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে নিজের ও সমাজের উন্নতি করুন এবং দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখুন।

 

লেখক : মেট্রোনেট বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। মেট্রোনেট আইটিইএস, সফটওয়্যার সলিউশন এবং নেটওয়ার্ক ও সাইবার নিরাপত্তায় কাজ করে থাকে। সৈয়দ আলমাস কবীর বেসিসের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি, ঊর্দ্ধতন সহ-সভাপতি, সহ-সভাপতি, এবং কোষাধ্যক্ষ হিসেবে কাজ করেছেন। ঢাকা চেম্বারের টেলিকম, আইসিটি ও মেধা-সম্পদ বিষয়ক স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক এবং এফবিসিসিআইয়ের ই-কমার্স এবং টেলিকম ও আইটি বিষয়ক দুটি স্ট্যান্ডিং কমিটির কো-চেয়ারম্যানও তিনি।

Level 2

আমি আলমাস জামান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 107 টি টিউন ও 1591 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আমি আপনাদের আলমাস। ছোট বেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতে ভালবাসি, তাই স্বপ্ন বাস্তবায়নে ছুটে বেড়াই অজানা অনেক দূরে। অনেক সময় স্বপ্ন খুঁজতে গিয়ে পথ হারিয়ে যাই তখন, বিস্তীর্ণ উজানে একলা হয়ে চিহ্ন একেঁ একেঁ পথ চিনে নেই...


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

প্রিয় টিউনার ,

আমি টেকটিউনস কমিউনিটি ম্যানেজার, শোয়াইব, টেকটিউনস থেকে আপনার সাথে অফিসিয়ালি যোগাযোগ করতে চাচ্ছি।

টেকটিউনস থেকে আপনার সাথে অফিসিয়ালি যোগাযোগ করার জন্য http://techtun.es/2obSQxE লিংকটিতে ক্লিক করে আপনার সাথে যোগাযোগের প্রয়োজনীয় তথ্য সাবমিট করে আমাদের সাহায্য করবেন আশা করছি।

সাবমিট করার পর আমাদের এই ম্যাসেজের রিপ্লাই আপনার কাছ থেকে আশা করছি।

ধন্যবাদ আপনাকে।