আপনার পিসির মনিটরের বিভিন্ন সমস্য ও সমাধান ।

উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় মনিটর যদি ঝাপসা দেখা যায় তবে বুঝতে হবে মনিটরের রিফ্রেশ রেট ভুলভাবে সেট করা হয়েছে। যদি মনিটরে ছবি খুব বেশী কাঁপাকাঁপি করে বা ঝির ঝির কাঁপে, তবে মনিটরের রিফ্রেস রেট সঠিক আছে কি না তা দেখা দরকার। কম্পিউটারের রিফ্রেশ রেট বৃদ্ধি করে স্ক্রিনের ঝিরঝির কাঁপা দূর করা যায়। অনেক সময় মনিটরে কালো পর্দাও দেখা যেতে পারে। এজন্য-

কম্পিউটার চালু করুন অথবা কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় Start উইন্ডো বার্তা দেখানোর সংগে সংগে F8 চেপে Safe Mode-এ কম্পিউটার চালু করুন।

এবারStartমেনু থেকেSettings/Control Panel-এ ক্লিক করুন।

পর্দায় Control Panel উইন্ডো আসবে।

উক্ত উইন্ডো থেকে Display আইকনে ডাবল ক্লিক করুন। এবার DisplayProperties উইন্ডো আসবে।
এরপর DisplayProperties উইন্ডোথেকেSettings ট্যাবে ক্লিক করে Advanced বাটনে ক্লিক করুন।

এবার Plug and Play Monitor ডায়ালগ বক্স আসবে।

উক্ত ডায়ালগ বক্সের Monitor ট্যাবে ক্লিক করুন।

এবার MonitorSettings-এর Screen refresh rate: বক্সের ড্রপ ডাউন এ্যারোতে ক্লিক করে সঠিক refresh rate ঠিক করে OK করুন।

নোট:

১.১ উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় মনিটর যদি ঝাপসা দেখায় তবে বুঝতে হবে যেমনিটরেররিফ্রেশরেটভুলভাবেসেট করা হয়েছে।এটি ঠিক করতে কম্পিউটারচালুহওয়ার সময়স্টার্টিংউইন্ডোজ(StartingWindows)মেসেজ দেখানোর সংগে সংগে F8 চেপে Safe Mode-এ কম্পিউটার স্টার্ট করুন এবং উপরের বর্ণিত নিয়মে Refresh Rate ঠিক করুন। পুরানো মনিটর হলে রিফ্রেশ রেট হিসাবে ৬০ Hz এবং নতুন মনিটর হলে ৭৫ Hz থেকে ৮০ Hz সিলেক্ট করুন।এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।ম্যানুয়ালদেখেসঠিকRefresh Rate নিশ্চিত হয়ে Screen refresh rate: বক্সের ড্রপ ডাউন এ্যারোতে ক্লিক করে সঠিক refresh rate নির্বাচন করুন।

1.2 এ ছাড়া মনিটরের Refresh Rate বাড়ানোর পর মনিটর ডিসপ্লের সঙ্গে

সঙ্গে যদি অস্বাভাবিক কোনোশব্দও শুনতেপান তবেদেরি নাকরে যত তাড়াতাড়িসম্ভব রিফ্রেশরেট পরিবর্তন করুন বা মনিটর বন্ধ করে দিন এবং আপনার কম্পিউ টার বিক্রেতার সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

1.3 উইন্ডোজ চালু হচ্ছে না অথচ কম্পিউটার এবং মনিটরে সুইচ অন করার

সঙ্গে সঙ্গে ডিসপ্লে ঝাপসা দেখাচ্ছে সে ক্ষেত্রে অন্য মনিটর ব্যবহার করে দেখতে

পারেন। যদি তারপরেও সমস্যা থেকে যায় তাহলে গ্রাফিক্স কার্ড পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।

২. কম্পিউটারেররিফ্রেশ রেটবৃদ্ধিকরেস্ক্রিনের ঝির ঝির কাঁাপা দূর কনা যায়।

রিফ্রেশ রেট ৭৫ হার্টস সিলেক্ট করেকরার পর স্ক্রিন মুহুর্তের জন্য কালো হয়ে যেতে পারে যা পর মুহুর্তেই মনিটর স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঠিক হয়ে যাবে। নতুন রিফ্রেশ রেট পছন্দ হলে OK করুন। তবে অত্যধিক মাত্রায় রিফ্রেশ রেট মনিটরের ক্ষতি করতে পারে। মনিটরের ম্যানুয়েলথেকেআপনার মনিটরসর্বোচ্চকত রিফ্রেশরেট সাপোর্ট করেতা দেখে নিন।

3.1 যাদ মনিটরে ছবিবেশী কাঁাপা কাঁপিকরেতবেমনিটরের রিফ্রেশরেটসঠিক

আছে কি না তা দেখুন।মনিটরের ম্যানুয়েলদেখেসঠিক Refresh Rate নিশ্চিত হয়ে সেটি বসান। যদি ম্যানুয়েল হারিয়ে ফেলে থাকেন তবে Refresh Rate ৬০ মেগা হার্টজে রাখুন।

3.2 এ ভাবে সমস্যার সমাধান না হলেমনিটরের কাছাকাছি কোন চৌম্বকীয়

তরঙ্গ সৃষ্টিকারী কোন যন্ত্র যেমন- স্পিকার, মোবাইল ফোন ইত্যাদি আছে কি না তা পরীক্ষা করুন এবং থাকলে সেগুলো সরিয়ে দেখুন সমাধান হয় কিনা।

৪. অনেক সময় দেখা যায় কারো কারো কম্পিউটার স্ক্রিন খুব বেশী কাঁপতে

থাকে যা চোখের জন্য বেশ যন্ত্রণাদায়ক এবং ক্ষতিকারকও। রিফ্রেশ রেট ৭৫ থেকে ৮৫-র মধ্যে নিয়ে এসে আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তবে রিফ্রেশ রেট পরিবর্তেনের আগে আপনার মনিটর ঐ রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করে কিনা ম্যানুয়েল থেকে দেখে নিন।

৫. সুইচ টিপে কম্পিউটার চালু করার পর মনিটরে কিছুই না এসে কেবল কালো

পর্দা দেখা যেতে পারে। অনেক কারণেই ব্যবহারকারীএধরনেরসমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। তবে আগে কাজ করে সঠিক নিয়মে কম্পিউটার বন্ধ করেছেন এমন ক্ষেত্রে এ সমস্যা দেখা দিলে মনে করা যেতে পারে যে, কম্পিউটারের মেমোরি অর্থাৎ র‌্যাম কাজ করছে না। এ ক্ষেত্রে শুরুতে ব্যবহারকারীকে র‌্যামের স্লট পরিব- র্তন করে দেখতে হবে। অর্থাৎ কেসিং খুলে র‌্যামটিকে তার স্লট থেকে খুলে নিয়ে পাশের স্লটটিতে লাগিয়ে দেখতে হবে।

মনিটরে রঙের ছোপছোপ দাগ

যদি আপনার মনিটরে রঙের ছোপ ছোপ দাগ পড়ে কিংবা ছোট ছোট ফোটা পড়ে, তবে-

মনিটরের মেনু বা মনিটরের কন্টোলার সফটওয়্যার থেকে Degauss অপশন সিলেক্ট করে ঠিক করার চেষ্টা চালাতে পারেন।

অনেকসময়ইএইসমস্যাহয়মূলতStraymagneticinterference এর কারনে।

এই সমস্যা সমাধানের একমাত্র উপায় হলো Degauss ফাংশন।

এরপরও যদি সমস্যা থেকে যায় তবে ভালো কোন সার্ভিস সেন্টারে যোগাযোগ করুন।

মনিটরের রেজুলেশন ঠিক করা

মনিটর কোন রেজুলেশনে ছবি দেখাবে সেটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। উইন্ডোজের ডিসপ্লে প্রোপার্টিজের সেটিংস ট্যাবথেকে রেজুলেশন ও রঙ (যেমন-৬৪০ х ৪৮০ , ৮০০ х ৬০০,১০২৪ х ৭৬৮ এবং ১৬ bit বা ৩২ bit কালার) সিলেক্ট করা যায়। এখান থেকে শুধু সীমিত সংখ্যক রেজুলেশন সিলেক্ট করা যায়। তবে আপনি চাইলে এখানে তালিকাবদ্ধ বিভিন্ন রকম রেজুলেশনের বাহিরেও বিভিন্ন রকম রেজুলেশন ও কালার ডেপথ সিলেক্ট করতে পারেন। কম্পিউটার যত বেশী উচ্চ রিফ্রেশ রেট সাপোর্ট করবে, ডিসপ্লেও তত বেশী ফ্লিকার মুক্ত হবে। আপনি যদি রিফ্রেশ রেট কনফিগার করতে চান তাহলে-

প্রথমেই Start>Settings/Control Panel-এ ক্লিক করুন। পর্দায় Control Panel উইন্ডো আসবে।

উক্ত উইন্ডোর Display আইকনে ক্লিক করুন। এবার DisplayProperties উইন্ডো আসবে।
উক্ত উইন্ডোর Settings ট্যাবে ক্লিক করে Advanced বাটনে ক্লিক করুন।

এবার Plug and Play Monitor উইন্ডো আসবে। উক্ত উইন্ডোর Adapter ট্যাবে ক্লিক করে List AllModes বাটনে ক্লিক করুন।

এবার List AllModes উইন্ডো আসবে।

উক্ত উইন্ডোর List of valid modes এর বক্সে গ্রাফিক্স কার্ড ও মনিটরের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন রেজুলেশন ও কালার ডেপথ রিফ্রেশ রেটসহ কিছু অপশন দেওয়া আছে।

উক্ত অপশন থেকে পছন্দমতো সঠিক রিফ্রেশ রেট সিলেক্ট করে OK করুন।

অত:পর Apply এবং OK করুন।

সমস্যা যখন দেখাদেখির

কম্পিউটারেকাজকরার সময় মনিটরেদেখাদেখিঅর্থাৎডিসপ্লের সমস্যা হলে বিভিন্নরকমেরবার্তা আসে।যেমন Displayproblem,This program cannot continue. এ অবস্থায়-

উইন্ডোজ এক্সপির ক্ষেত্রে Alt কি চেপে My Computer-এ ডাবল ক্লিক করুন।

এবার System Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।
উক্ত ডায়ালগবক্সেরHardware ট্যাবে ক্লিক করে Device Mana-

ger বাটনে ক্লিক করুন।

এবার Device Manager ডায়ালগ বক্স আসবে।

উক্ত ডায়ালগ বক্সের Display Adaptors-এ ডাবল ক্লিক করে AGP কার্ডের নামের উপর আবার ডাবল ক্লিক করুন।

এবারপ্রদর্শিতউইন্ডোরGeneralট্যাবেক্লিক করলেDevice status তালিকা উইন্ডোজের সমস্যা চিহ্নিত করবে।

এবার Resources ট্যাবে ক্লিক করে Use automatic settings বক্স

সিলেক্ট করুন।

কম্পিউটার পুনরায় চালু (রিস্টার্ট) করার পরও সমস্যাটি ঠিক না হলে Properties-এর Settings ট্যাবের Troubleshooting বাটনে ক্লিক করে update Drivers-এ ক্লিক করুন।

এবারে এজিপি বা গ্রাফিক্স কার্ডের ড্রাইভার সফটওয়্যার আবার ইনস্টল করে নিন।

স্ক্রিনের মান উন্নত করা

যারা ফ্ল্যাট স্ক্রিন মনিটর ব্যবহার করেন তাদের জন্য এই ক্লিয়ার টাইপ ফাংশনটি অত্যন্ত উপকারী হবে।

Start>Run অপশনে গিয়েRegedit.exe টাইপ করে রেজিস্ট্রিএডিটর উইন্ডোটি খুলুন। HKEY_USERS>Control Panel>

Desktopফোল্ডারটি খুলুন।

Font Smoothing অপশনটিতে ডাবল ক্লিক করুন এবং Valuedata-এর জায়গায় ২ টাইপ করুন।

Font Smoothing Type অপশনটির জন্য একই কাজ করুন।

এবার পরিবর্তনটি নিজেই যাচাই করুন এবং রিফ্রেশ রেট ঠিক করুন ।

যদি এতে কাজ না হয় তবে র‌্যামটিকে পরিবর্তন করতে হবে।

মনিটর স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ না হওয়া

পাওয়ার সেভিং নামে বিদুৎ সাশ্রয়ী একটি বৈশিষ্ট্য কম্পিউটার মনিটরে থাকে। যা অনেক সময়ই বিরক্তির কারন হয়ে দাড়ায়, যদি তা সক্রিয় করা থাকে। অনেকসময়দেখাযায়,কোনোসিনেমা/ভিডিওদেখছেন,হঠাৎকম্পিউটার মনিটর বন্ধ হয়ে গেল। তখন মাউস বা কী-বোর্ড নাড়াচাড়া করলে তা পুনরায় চালু হয়ে যায়।এরকারণহলোস্বয়ংক্রিয়ভাবেমনিটরবন্ধকরেদেওয়ারঅপশনটি সক্রিয় অবস্থায় আছে। এটি বন্ধ করতে-

ডেস্কটপে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Properties ক্লিক করুন। পর্দায় Display Properties ডায়ালগ বক্স আসবে।

উক্ত ডায়ালগ বক্সের Screen Saver ট্যাবে ক্লিক করে Monitor Power-এর নিচে Power…. বাটনে ক্লিক করুন। পর্দায় Power OptionsProperties উইন্ডো আসবে।

অথবা

প্রথমেইStartমেনুথেকেSettings/ControlPanel-এক্লিককরুন। পর্দায় Control Panel উইন্ডো আসবে।

এবার উক্ত উইন্ডোর PowerOption আইকনে ডাবল ক্লিক করুন। পর্দায় PowerOption Properties উইন্ডো আসবে।

এরপরউক্তউইন্ডোরTurnoffMonitor:বক্সের ড্রপডাউন এ্যারো তে ক্লি করে Never সিলেক্ট করুন।

এবার Apply এবং OKকরুন।

নোট: যদি অপশনটি সক্রিয় রাখতে চান তাহলে Turn off Monitor: বক্সের ড্রপ ডাউন এ্যারোতে ক্লিক করে সময় নির্ধারণ করে দিন। এবার Apply এবং OKকরুন। এরপর দেখুন, নির্ধারিত সময়ের পর মনিটর স্বযংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে গিয়াছে।

বিদ্যুৎখরচকমানোএবংপরিবেশদূষণরোধে নির্ধারিত সময়ের পর কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হওয়া

আমরা জানি কম্পিউটারের সিপিইউ, মনিটর, পিন্টার, স্ক্যানার ইত্যাদি বিদ্যুতের মাধ্যমে চলে যার মধ্যে সর্বক্ষণিক মনিটর ও সিপিইউতে বিদ্যুত রাখার প্রয়োজন হয়। এ দু’টির মধ্যে মনিটর সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। কিন্তু মনিটর যতক্ষণ চালু থাকে ততক্ষণ এর সার্কিটগুলো উত্তপ্ত হয়ে মৃদুগতিতে পরিবেশ দূষন করে, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। অনেক সময় কম্পিউটারে কাজ করতে করতে অফিসে বা বাসায় কিছুক্ষণ বিরতি দিয়ে যদি অন্য কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়ি, হয়ত কিছুক্ষণের মধ্যে আবার কম্পিউটারের কাজ শুরু করবো। এতে দেখা যায় অযথা বিদ্যুৎ খরচ বেশি হয় ও পরিবেশ দূষণ হয়। আর যদি কম্পিউটার চালু থাকার কথা মনে না থাকে, তবে তা চলতেই থাকে। এই সমস্যা দূর করার জন্য উইন্ডোজ এক্সপিতে একটি প্রোগ্রাম আছে, যা দিয়ে কাজ না করার সময় বিদ্যুৎ অপচয়ের হাত থেকে রক্ষা পাওয়াসহ পরিবেশ দূষণ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। এটা করার জন্য-

My Computer-এ ডাবল ক্লিক করে পর্দার বাম পাশে প্রদর্শিত Control Panel-এ ক্লিক করুন অথবা Start হতে Settings/ Control Panel যান।

এবার Control Panel উইন্ডো আসবে।

উক্ত উইন্ডোর PowerOptions-এ ডাবল ক্লিক করুন। Power OptionsProperties ডায়ালগ বক্স আসবে।

উক্ত ডায়ালগ বক্সের Power Schemes ট্যাবে ক্লিক করে Power Schemes: বক্সের ড্রপ ডাউন এ্যারোতে ক্লিক করে Home/Office Desk সিলেক্ট করুন।

এবার Settings for Always on power scheme-এর নিচে Turn offMonitor এবং Turn off hard disk এর ড্রপ ডাউন এ্যারো ক্লিককরে যে সময়ের পর কম্পিউটার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ করতে চান সেই সময় নির্ধারন করে দিয়ে OK করুন। ।

উপরোক্ত সেটিংয়ের পরে পরীক্ষার জন্য কম্পিউটারে পূর্বের সিলেক্টকৃত সময় পর্যন্ত কাজ না করলে দেখা যাবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে মনিটর ও হার্ড ডিস্কের পাওয়ার বন্ধ হয়েছে।

এ রকম সেটিং করার ফলে মনিটর ও হার্ডডিস্কের পাওয়ার অফ হলে তা আবার কার্যকর করতে কী-বোর্ডের যে কোনো কী বা মাউস নাড়া দিলে পূর্বের কার্যরত স্থানে ফিরে আসবে।

উল্লেখ্য, Power Management সেটিং কার্যকর করার জন্য ও কমান্ড প্রয়োগের পূর্বে Control Panel-এর অধীনে Display-এ ক্লিক করেDisplayProperties-এ ক্লিক করে এর অধীনের Setting ট্যাবে ক্লিক করেAdvanced এ ক্লিক করতে হবে।
পর্দায় Plug and Play Monitor উইন্ডো আসবে। উক্ত উইন্ডোর Monitor ট্যাবে ক্লিক করে monitor is Energy Start Compl- iant-এর বাম পাশের বক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে দিতে হবে।

এবার Apply এবং OK ক্লিক করতে হবে।

কম্পিউটারের কালার সেটিংস

কম্পিউটারের কালার কম্পিউটার ভেদে বিভিন্ন রকম হয়। কোন কোন কম্পিউটা-রের ডেস্কটপে চমৎকার কালান থাকে আবার কতকগুলো ফ্যাকাশে কালার থাকে। উইন্ডোজ কিভাবে কালার প্রদর্শন করে তা নির্ভর করে কালার প্যালেট সেটিংসের ওপর ( অবশ্যই হার্ডওয়্যারও এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ)।

1. ডেস্কটপে রাইট বাটন ক্লিক করুন। প্রোপাটি©র্জ গিয়ে সেটিংস ট্যাবে ক্লিক করুন।

2. কালারের অধীনে ড্রপডাউন অ্যারো ক্লিক করলে অনেকগুলো কালারের অপশন পাওয়া যাবে। এগুলো হচ্ছে ১৬ কালার, ২৫৬ কালার, হাই কালার ( ১৬ বিট ) এবং ট্রু কালার ( ৩২ বিট )।

3. প্রতিটি কালারই একটি ভিন্ন কালার প্যালেট প্রদর্শন করে। সর্বোচ্চ কার্যদক্ষতার জন্য ১৬ কালারের অপশন রয়েছে।

4. উইন্ডোজ যতকম কালার ব্যবহার করবে তত দ্রুতই ইমেজ স্ক্রীনে প্রদর্শিত হবে। ( যদি ড্রপডাউন বক্সে শুধুমাত্র ১৬ কালার থাকে তাহলে ইমেজগুলো দাগদাগ বা চিত্র বিচিত্র হবে)।

5. ২৫৬ কালারে চমৎকার কার্য্যদক্ষতা এবং ভালো ইমেজ কোয়ালিটি পাওয়া যায়।

6. খুব ভালো ইমেজ কোয়ালিটির জন্য হাই কোয়ালিটি কালার ব্যবহারের প্রয়োজন। তবে এ অপশনে বাস্তবিক কালার পাওয়া গেলেও কার্যদক্ষতা বা পারফরমেন্স হবে ধীর গতির।

7 ট্রু কালার ১৬.৮ মিলিয়ন কালার প্রদর্শন করে থাকে। যেসব ব্যবহার- কারী গ্রাফিক ডিজাইনের কাজ করে থাকেন তাদের জন্য ট্রু কালার বেশ কার্যকর। এসমস্ত পার্থক্য মাথায় রেখে ব্যবহারকারীরা তাদের পছন্দ অনুযায়ী কালার সেট করতে পারেন।

8. তবে পছন্দ করা কালার সেটিংয়ে যদি কোন ব্যবহারকারী সন্তুষ্ট না হন তাহলে একই পদ্ধতি অনুসরণ করে ব্যবহারকারীরা পুনরায় উইন্ডোজের কালার সেটিংস প্যালেটে পরিবর্তন করতে পারবেন।

Level 2

আমি তাহজিব সারওার তালহা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 27 টি টিউন ও 52 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস