কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের কিছু নিয়ম কানুন !(৩য় পর্ব)

আজ আপনাদের মাঝে হাজির হলাম কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট ব্যবহারের কিছু নিয়ম কানুন !(৩য় পর্বে)।

 

আপনার পার্সোনাল আইডেনটিটি নিরাপদ রাখার টিপস

অনলাইনে নানারকম অপরাধ বৃদ্ধি পাবার ফলে আপনার পার্সোনাল আইডেনটিটি নিরাপদ রাখার কলাকৌশলগুলো আপনার নখদর্পনে থাকা উচিত। বিশ্বে প্রতিনিয়তই সাইবার অপরাধ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সাইবার নিরাপত্তার বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সাথে বিবেচিত হচ্ছে। নিজের প্রয়োজনের তাগিদে অনলাইন নিরাপত্তা সম্পর্কে আপনাকে বেশ সচেতন হতে হবে। কারণ আপনার আইডেনটিটির সঙ্গে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জড়িত। এ বিষয়ে অবহেলা করলে আপনাকে হয়ত বড় ধরনের মাশুল দিতে হতে পারে।

পার্সোনাল আইডেনটিটি চুরির ঘটনা প্রতিদিনই ঘটছে। ২০০৩ সালে এ বিষয়ে দুটি অনুসন্ধান হয়েছিল। যার মধ্যে একটি গ্রাটনার রিসার্স এবং অন্যটি ছিল হাররিস ইন্টারঅ্যাকটিভ নামক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক। অনুসন্ধান থেকে জানা যায় যে ঐ সময় ১২ মাসে

৭-১০ মিলিয়ন লোক তাদের আইডেনটিটি চুরি হওয়া নিয়ে অভিযোগ করেছিল। তবে এ বিষয়ে একটা ব্যাপার সহজেই অনুমেয় যে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা বেড়েই চলছে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, নিজেকে রক্ষা করতে আপনি কি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন? এই ধরনের অপরাধীরা সাধারণত চুরি করা তথ্য দিয়ে নতুন ক্রেডিট কার্ড অ্যাকাউন্ট খুলে থাকে এবং তারা দ্রুত বড় ধরনের কেনাকাটা করে ফেলে তাদেরকে ধরার আগেই। প্রাথমিকভাবে তাদেরকে খুজে পাওয়া কষ্টকর হতে পারে অনেক আইডেনটিটির সাথে। আপনি এই ধরনের ভয়াবহ অপরাধ হ্রাস করতে বা আংশিক হ্রাস করতে সহায়তা করতে পারেন। কিন্তু প্রশ্ন হতে পারে কিভাবে? উত্তরে হয়তো বলা যেতে পারে বায়োমেট্রিক ফ্ল্যাশ ড্রাইভের সাহায্যে। ফ্ল্যাশ ড্রাইভে আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন স্টোর করতে, এনক্রেপট ফাইল নিরাপদ রাখতে আপনার ফিংগার প্রিন্ট অ্যাকসেস প্রদান করবে। আপনার সকল পার্সোনাল ইনফরমেশন পাসওয়ার্ড, ইউজার নেম, অ্যাকাউন্ট ইনফরমেশন এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য একটি নিরাপদ ফ্ল্যাশ ড্রাইভে রাখতে পারেন, পরবর্তীতে একমাত্র আপনি যখন চাইবেন তখন এতে প্রবেশ করবেন। এই তথ্যগুলো আপনি আপনার হার্ড ড্রাইভে ব্যাকআপ সিস্টেমে নিতে পারেন এবং এগুলো আপনার সাথে নিরাপদে রাখতে পারেন। যদি তথ্যগুলো কখনোও হারিয়ে যায় চুরি হয়ে যায় তখন আপনার ফিংগার প্রিন্ট ডাটাগুলোকে রক্ষা করবে।

বহুমুখী ব্যবহার হিসেবে কমার্শিয়াল সেটিং এ আপনি এই ফ্ল্যাশ ড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেন। কারো নির্দিষ্ট কোন কোম্পানির ইনফরমেশন জানার প্রয়োজন নেই সেখানে কাজ করার জন্য। ফ্ল্যাশ ড্রাইভের সাহায্যে আপনি সর্বোচ্চ দশ জন ব্যবহারকারীকে প্রবেশের নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন, কোন ক্ষেত্রে তাদের প্রবেশ যদি প্রয়োজন হয়ে থাকে। নিরাপত্তার লেভেল পূর্বের মত একজন ব্যবসায়ী হিসেবে আপনাকে প্রদান করবে। আলাদা আলাদাভাবে একেকজন কোম্পানির তথ্য সম্পর্কে জানার অনুমতি পাবে এবং এক্ষেত্রে তারা নীতিগতভাবে দায়ী থাকবে।

তাদের ফিংগার প্রিন্ট প্রদান করবে তথ্যের নিরাপত্তা রক্ষা এমনকি যদি ইহা চুরিও হয়ে থাকে। অনেক কোম্পানিতে চুরির ঘটনায় ফিংগার প্রিন্ট টেকনোলজি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে। যদি মাত্র পাঁচ জন চাকরিজীবি কোন প্রতিষ্ঠানের গোপন তথ্য সম্পর্কে সবকিছু জানে বা জানার অধিকার দেওয়া হয়। তবে তারাও তো তথ্য চুরির সুযোগ নিতে পারে। আপনার কোম্পানি তথ্যসমূহ ভবিষ্যতের জন্য নিরাপদ রাখা প্রয়োজন। বর্তমানে প্রযুক্তির যুগে আপনার তথ্য কে বা কারা চুরি করেছে তা বের করা সম্ভব এবং কোথা থেকে কখন তা চুরি হয়েছে তাও বের করা সম্ভব।

ঘটনা ঘটার আগেই প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। পাসওয়ার্ড হ্যাকিং প্রতিরোধে পাসওয়ার্ড ম্যানেজার বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন, ছবি, অন্যান্য সব তথ্য নিরাপদ রাখতে এটি বেশ কার্যকরী। সর্বোপরি বায়োমেট্রিক সিকিউরিটি, ফিংগার প্রিন্ট ফ্ল্যাশ ড্রাইভ ইত্যাদি প্রযুক্তি ব্যবহারে আপনি অধিকতর নিরাপদভাবে আপনার কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারেন।

ইন্টারনেট শপিং সিকিউরিটি

তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে প্রযুক্তিনির্ভর নানারকম সেবা আমাদের দ্বারগোড়ায় খুব সহজেই পৌঁছে যাচ্ছে। এসব সেবা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নানা ক্ষেত্রে। এরই ধারাবাহিকতায় আমাদের দৈনন্দিন জীবনের নানা প্রয়োজনে অনলাইন শপিং দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এক্ষেত্রে অনলাইন ভিত্তিক কেনাকাটা ও সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের প্রয়োজনীয়তা ও জনপ্রিয়তা যেমন বেড়ে চলছে তেমনি অন্যদিকে অনলাইন নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ছে। আপনার নানারকম অনলাইন কার্যক্রম যতটা সম্ভব নিরাপদে সম্পাদন করতে প্রয়োজন যথাযথ পদক্ষেপ ও সচেতনতা।

প্রয়োজনের তাগিদেই ইন্টারনেট শপিং-এর অগ্রগতিতে নিরাপদ শপিং-এর বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণ মানুষ অনলাইন লেনদেনের ক্ষেত্রে একটা জিনিস প্রত্যাশা করে যে, তাদের টাকা যেন অনলাইন হ্যাকার বা কোন রকম সাইবার ক্রাইমের খপ্পরে পড়ে চুরি হয়ে না যায়। সম্প্রতি ক্রেডিট কার্ড চুরি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা চুরি মোট কথা অনলাইনে টাকা চুরির বিষয়টি সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। অনেক দোকানদার এবং প্রতিষ্ঠান নীতিহীনভাবে এসব অবৈধ লেনদেনের ব্যবহার করে থাকে। এই ধরনের ঘটনা বেশ কয়েক বছর থেকেই ঘটছে। এক্ষেত্রে কোম্পানিগুলো বিশ্বাসযোগ্যতা হিসেব সম্ভাব্য অনেক ক্রেতাই হারাচ্ছেন এই পদ্ধতির কারণে। অর্থাৎ অসৎ ব্যবসায়ীদের অসাধু চক্রের ফাঁদে পড়ে অনেক ক্রেতাই তাদের টাকা খুইয়েছেন। সম্প্রতিক সময়ে এনক্রেপ্ট অনলাইন ট্রানজেকশনের ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহারে পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে এবং ফলশ্রুতিতে বিপুল সংখ্যক মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে কেনাকাটার সুবিধা গ্রহণ করে নানা রকম পণ্য ক্রয় করছেন। এক্ষেত্রে আস্থা আবার ফিরে এসেছে এবং এই কারণে মুনাফা দিন দিন উপরের দিকে উঠছে। কোম্পানিগুলো এবং বিক্রেতাদের দ্বারা ক্রেতা সাধারণ এখন অনেকটা নির্ভয়ে তাদের ক্রেডিট কার্ডের বিস্তারিত তথ্য অনলাইনে স্টোর করছেন। এর অন্যতম প্রধান কারণ হচ্ছে প্রতারণা কার্যক্রম বিষয়ে কোম্পানিগুলোর প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ। যদি আপনি অনলাইনে শপিং করেন তবে আপনার ডেবিট কার্ডের চেয়ে বরঞ্চ ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করবেন। ডেবিট কার্ডের ব্যাপারে আপনি একই মাত্রার সুরক্ষানীতি গ্রহণ করবেন না এবং এটিতে কোন প্রকার ভুল হলে আপনি তা ফিরে পেতে ততটা মরিয়া হবেন না। এখন স্টোর থেকে কিছু কিনতে আপনার বিস্তারিত খুব সহজেই ব্যবহার করতে পারেন। বর্তমানে অনলাইন দোকানগুলোতে মিনিটের মধ্যে দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার বিষয়টি অত্যাবশ্যক। এক্ষেত্রে অনলাইন বিক্রেতাদের প্রয়োজন সর্বোচ্চ মান বজায় রাখা। অন্যথায় তারা তাদের গ্রাহক হারাবে এবং যারা অধিকতর ভাল সেবা প্রদান করবে সেখানে গ্রাহক বেশি যাবে। একটি উৎকৃষ্ঠ উদাহরণ হচ্ছে আমাজন এখানে অনলাইন অর্ডার প্রক্রিয়া অনেক দ্রুততার সহিত সম্পূর্ণ করা যায়। এবং যারা হচ্ছে একমাত্র কোম্পানি, যেখানে তারা ওয়ান ক্লিকে কেনাকাটা অফার করে থাকে। আমাজন খুব সতর্কতার সাথে অনলাইন কেনাকাটার বিষয় নিয়ে অনুসন্ধান করে থাকে এবং পরবর্তী সময়ে আরো উন্নত সেবা দিতে তারা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে প্রস্তুত। নিশ্চিতভাবে এতে কোন সন্দেহ নেই যে এই ধরণের সার্ভিস বেচা-কেনার ক্ষেত্রে বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ক্রেতারা তাদের বিভিন্ন স্টোর হতে এসব সেবা গ্রহণ করছেন।

আইপি অ্যাড্রেস গোপন রাখার উৎকৃষ্ট পন্থা

বর্তমানে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা কারো কাছে তেমন একটা অপরিচিত নয়। অনলাইন দুনিয়াই হরমামেশাই ঘটছে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা। তাই অনলাইনে অন্যান্য নিরাপত্তার সাথে বহুল আলোচিত একটি বিষয় হচ্ছে আইডেনটিটি চুরির ইস্যুটি। যেহেতু আপনার আইডেনটিটির নিরাপত্তার সাথে অনেক জিনিস জড়িত তাই এক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা খুবই জরুরি।

সম্প্রতি অনলাইনে আইডেনটিটি চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে। মানুষ তাদের আইডেনটিটি সুরক্ষার বিষয়টি খুব দ্রুত নিশ্চিত করতে চায়। আপনার আইপি অ্যাড্রেস পরিবর্তন কিংবা গোপন রেখে অনলাইনে আপনার আইডেনটিটি সুরক্ষিত রাখতে কিছু সহজ-সরল পন্থা রয়েছে।

যখন আপনি কোন ওয়েব সাইটে ভিজিট করে থাকেন তখন আপনার আইপি অ্যাড্রেস আপনার কম্পিউটারে চিহ্ন রেখে যায় এবং যেসব হ্যাকাররা জানে কিভাবে আপনার আইপি স্ট্রেস করতে হয় এবং এমনকি জোর করে আপনার পার্সোনাল ইনফরমেশন চুরি করতে পারে। সুতরাং আপনার আইপি অ্যাড্রেস গোপন রাখার বিষয়ে কিছু নিয়ম কানুন শিখতে হবে কিছু নির্দিষ্ট সাইটে প্রবেশ করতে। আপনি আপনার নিরাপত্তা নিয়ে শতভাগ নিশ্চিত হতে পারেন না। আপনার আইপি পরিবর্তন করতে কিছু পন্থা রয়েছে-

ফ্রি প্রক্সি সাইটের ব্যবহার

ইন্টারনেটে প্রচুর পরিমাণে ফ্রি প্রক্সি সাইট রয়েছে। সুতরাং এসব সাইট খুঁজে পেতে আপনার এক মিনিটের বেশি সময় লাগবে না। সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে হাজার হাজার সাইটের মধ্য থেকে আপনি প্রয়োজন মত পিক করতে পারেন। সাধারণভাবে আপনি এই সাইটের ওয়েব অ্যাড্রেস-এ প্রবেশ করে ভিজিট করতে চাইলে সাইটটির দ্বারা ওয়েব বক্স প্রদান করবে এবং আপনি আপনার পছন্দমত সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন ফ্রি প্রক্সি সাইটে আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করে। একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ যে, বেশিরভাগ ফ্রি প্রক্সি সাইট নিরাপত্তা নিয়ে খুব বেশি বিনিয়োগ করে না। তারা নিরাপত্তার চাইতে অধিক নামহীনতার জন্য সন্নিবিষ্ট। এর মানে তারা মনে করে অন্যান্য সাইট আপনার আইটি অ্যাড্রেস সুরিক্ষিত রাখবে কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে হ্যাকারদের দ্বারা সহজেই আক্রমণের শিকার হতে পারেন। সুতরাং নিরাপত্তার খাতিরে ফ্রি প্রক্সি সাইটের স্পর্শকাতর তথ্য ব্যবহার করবেন না।

পেইড আইপি হাইডিঙ সফটওয়্যারের ব্যবহার

আপনার কম্পিউটারে আইপি হাইডিঙ সফটওয়্যার ইন্সটল করা ফ্রি প্রক্সি সাইটের চেয়ে যে কোন দিনের জন্য নিরাপদ এবং অধিকতর শ্রেয়। বর্তমান সময়ে যথাযথভাবে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টে প্রচেষ্টা এবং অর্থের ব্যবহার অনাবশ্যক। তাই তারা সাধারণত এগুলো ফ্রি দিতে চায় না। এসব সফটওয়্যারের ব্যবহারে সুবিধা নিতে আপনাকে কিছু অ্যামাউন্ট পরিশোধ করতে হবে। তবে একটি ভাল বিষয় হচ্ছে তাদের একটি পরীক্ষামূলক ডাউনলোড পিরিয়ড রয়েছে। আপনি পরীক্ষা করে তাদের চাহিদা মত প্রয়োজনীয় পরিশোধ করে পূর্ণাঙ্গ সুবিধা নিতে পারেন।

টিউনটি প্রথমে এখানে প্রকাশিত।

যারা আমার আগের টিউন দেখেন নাই এখানে দেখতে পারেন।
আমাকে ফেইসবুকে ফ্যান পেজে এখানে ক্লিক করুন।
আমার ইউটিউব চ্যানেল দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

 

আমার  Fb Page,youtube Channel,techtunes  ভাইয়ারা দয়া করে কেউ বাজে টিউমেন্ট করবেন না  ।আর এমন টিউমেন্ট করবেন  না  যে টিউমেন্টের জন্য  মনটা খারাপ  হয়ে যায়। মনে রাখবেন আমার বা অন্য কারো টিউন  আপনার উপকারে আসবে।কারন এই  কথা গুলো  বলার  পেছনে একটা কারন আছে।কারন  আমার কাছে থাক।

 

আজ এ পর্যন্তই।দেখা হবে আগামী পর্বে।সে পর্যন্ত ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই প্রত্যাশা ব্যক্ত করে আজকের মত বিদায়।

Level New

আমি রবিউল ইসলাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 8 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 52 টি টিউন ও 70 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস